উত্তরা (ঢাকা) প্রতিনিধি
রাজধানীর খিলগাঁওয়ে নিখোঁজের দুই দিন পর নদী থেকে উদ্ধার হওয়া মনর হোসেন ওরফে মনা (৩১) নামের এক যুবকের লাশ উদ্ধারের ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার ও হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন করেছে র্যাব-১।
র্যাবের জানায়, মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় সু-কৌশলে মাছ ধরার কথা বলে মনাকে নদীর পাড়ে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে ছুরিকাঘাতে হত্যা করে নড়াই নদীর কিনারায় ফেলে দেয় খুনিরা। এ ঘটনায় মূল হোতাসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গ্রেপ্তাররা হলেন—মূল হোতা কামরুল ইসলাম (৩৬), আকরাম হোসেন ওরফে গুলফাম (২৭) ও মো. আব্দুল বাশার (৪৪)।
আজ বৃহস্পতিবার উত্তরার র্যাব-১ এর কার্যালয়ে বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৪টায় আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান সিসিপি-১ এর কোম্পানি কমান্ডার মেজর মো. আনিসুল ইসলাম খান।
তিনি বলেন, গত ১২ নভেম্বর বাজার এলাকার মনর হোসেন নিখোঁজ হোন। এর দুই দিন পর ১৪ নভেম্বর দুপুরে নড়াই নদীর কিনারা থেকে লাশটি উদ্ধার করে নৌ-পুলিশ ও খিলগাঁও থানা-পুলিশ। ঘটনার পরের দিন খিলগাঁও পুলিশ বাদী হয়ে একটি হত্যা মামলা করে। মামলার পরের দিন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে গিয়ে নিহতের পরিবার গিয়ে তাঁর মরদেহ শনাক্ত করে।
হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় গোপন তথ্যের ভিত্তিতে আজ সকালে বাড্ডার বড় বেরাইদের ৩০০ ফিট এলাকায় অভিযান চালিয়ে জড়িত থাকার অভিযোগে তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁরা হলেন—বাড্ডার ওকালদ্দীনের ছেলে কামরুল ইসলাম, একই এলাকার গুলফামের ছেলে আকরাম হোসেন ও আবুল হোসেনের ছেলে আবুল বাশার। আকরাম ও বাশার হলো কামরুলের সহযোগী। গ্রেপ্তারের পর আসামিরা হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে বলেও জানায় র্যাব।
আনিসুল ইসলাম খান বলেন, গ্রেপ্তাররা এলাকার চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী। তাঁদের নামে থানায় একাধিক মাদক মামলা চলমান রয়েছে। নিহত যুবক মনর হোসেন ওরফে মনা বিভিন্ন সময় অনৈতিক ও আইনশৃঙ্খলা পরিপন্থী কর্মকাণ্ডে এবং মাদক ব্যবসায় বাধা প্রদান করে। যার কারণে এলাকার চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী কামরুল, গুলফাম, বাশার এবং আরও কয়েকজন মাদক ব্যবসায়ী মনার ওপর ক্ষিপ্ত হয়। একপর্যায়ে তারা তাকে দুনিয়া থেকে সরিয়ে ফেলার সিদ্ধান্ত নেয় এবং হত্যাকাণ্ডের পরিকল্পনা করে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে কামরুল, গুলফাম এবং বাশার হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে তাদের সম্পৃক্ততা স্বীকার করে এবং নৃশংস হত্যাকাণ্ডের বর্ণনা দেয়।
ঘটনার রাতে মাছ ধরার কথা বলে কামরুল ভিকটিমকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে আসে। কামরুল সম্পর্কে মনার চাচাতো দুলাভাই হওয়ায় সে কোনো রকম সন্দেহ ছাড়াই গভীর রাতে তার সঙ্গে বের হয়। বড় বেরাইদ বাজারের ৩০ ফিট রাস্তার পাশে নদীর ঢালে পূর্ব থেকেই ধৃত আসামি বাশার, গুলফাম ও অন্য আরেকজন ওত পেতে ছিল। তারা চারজন মিলে ভিকটিমকে নদীর মধ্যে নিয়ে যায় এবং গুলফাম পেটে এবং গলায় ছুরি চালায়। তারপর মৃত্যু নিশ্চিত করে লাশটি নদীতে ভাসিয়ে দেয় এবং হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত ছুরিটি নদীতে ছুড়ে ফেলে দেয়।
রাজধানীর খিলগাঁওয়ে নিখোঁজের দুই দিন পর নদী থেকে উদ্ধার হওয়া মনর হোসেন ওরফে মনা (৩১) নামের এক যুবকের লাশ উদ্ধারের ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার ও হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন করেছে র্যাব-১।
র্যাবের জানায়, মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় সু-কৌশলে মাছ ধরার কথা বলে মনাকে নদীর পাড়ে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে ছুরিকাঘাতে হত্যা করে নড়াই নদীর কিনারায় ফেলে দেয় খুনিরা। এ ঘটনায় মূল হোতাসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গ্রেপ্তাররা হলেন—মূল হোতা কামরুল ইসলাম (৩৬), আকরাম হোসেন ওরফে গুলফাম (২৭) ও মো. আব্দুল বাশার (৪৪)।
আজ বৃহস্পতিবার উত্তরার র্যাব-১ এর কার্যালয়ে বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৪টায় আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান সিসিপি-১ এর কোম্পানি কমান্ডার মেজর মো. আনিসুল ইসলাম খান।
তিনি বলেন, গত ১২ নভেম্বর বাজার এলাকার মনর হোসেন নিখোঁজ হোন। এর দুই দিন পর ১৪ নভেম্বর দুপুরে নড়াই নদীর কিনারা থেকে লাশটি উদ্ধার করে নৌ-পুলিশ ও খিলগাঁও থানা-পুলিশ। ঘটনার পরের দিন খিলগাঁও পুলিশ বাদী হয়ে একটি হত্যা মামলা করে। মামলার পরের দিন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে গিয়ে নিহতের পরিবার গিয়ে তাঁর মরদেহ শনাক্ত করে।
হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় গোপন তথ্যের ভিত্তিতে আজ সকালে বাড্ডার বড় বেরাইদের ৩০০ ফিট এলাকায় অভিযান চালিয়ে জড়িত থাকার অভিযোগে তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁরা হলেন—বাড্ডার ওকালদ্দীনের ছেলে কামরুল ইসলাম, একই এলাকার গুলফামের ছেলে আকরাম হোসেন ও আবুল হোসেনের ছেলে আবুল বাশার। আকরাম ও বাশার হলো কামরুলের সহযোগী। গ্রেপ্তারের পর আসামিরা হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে বলেও জানায় র্যাব।
আনিসুল ইসলাম খান বলেন, গ্রেপ্তাররা এলাকার চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী। তাঁদের নামে থানায় একাধিক মাদক মামলা চলমান রয়েছে। নিহত যুবক মনর হোসেন ওরফে মনা বিভিন্ন সময় অনৈতিক ও আইনশৃঙ্খলা পরিপন্থী কর্মকাণ্ডে এবং মাদক ব্যবসায় বাধা প্রদান করে। যার কারণে এলাকার চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী কামরুল, গুলফাম, বাশার এবং আরও কয়েকজন মাদক ব্যবসায়ী মনার ওপর ক্ষিপ্ত হয়। একপর্যায়ে তারা তাকে দুনিয়া থেকে সরিয়ে ফেলার সিদ্ধান্ত নেয় এবং হত্যাকাণ্ডের পরিকল্পনা করে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে কামরুল, গুলফাম এবং বাশার হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে তাদের সম্পৃক্ততা স্বীকার করে এবং নৃশংস হত্যাকাণ্ডের বর্ণনা দেয়।
ঘটনার রাতে মাছ ধরার কথা বলে কামরুল ভিকটিমকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে আসে। কামরুল সম্পর্কে মনার চাচাতো দুলাভাই হওয়ায় সে কোনো রকম সন্দেহ ছাড়াই গভীর রাতে তার সঙ্গে বের হয়। বড় বেরাইদ বাজারের ৩০ ফিট রাস্তার পাশে নদীর ঢালে পূর্ব থেকেই ধৃত আসামি বাশার, গুলফাম ও অন্য আরেকজন ওত পেতে ছিল। তারা চারজন মিলে ভিকটিমকে নদীর মধ্যে নিয়ে যায় এবং গুলফাম পেটে এবং গলায় ছুরি চালায়। তারপর মৃত্যু নিশ্চিত করে লাশটি নদীতে ভাসিয়ে দেয় এবং হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত ছুরিটি নদীতে ছুড়ে ফেলে দেয়।
সাংবাদিক মো. ফজলে রাব্বি বলেন, `আমরা পেশাগত দায়িত্ব থেকে তথ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে সংবাদ প্রকাশ করেছি। এ মামলা হয়রানিমূলক এবং সাংবাদিকদের কণ্ঠরোধের চেষ্টা। অবিলম্বে এই হয়রানিমূলক মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানাচ্ছি।’
৫ মিনিট আগে৫ মিনিট ২১ সেকেন্ডের ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, শনিবার রাত ৯টার দিকে বুড়িরহাট উচ্চবিদ্যালয় মাঠে ভ্যানের ওপর শোয়া রুপলাল ও প্রদীপ লাল। ভ্যানটির তিন দিকে পুলিশ সদস্য। পুলিশ সদস্যরা হাত তুলে বাঁশিতে ফু দিয়ে লোকজনকে নিবৃত্ত করার চেষ্টা করছে। এতেই হৈ-চৈ বেড়ে যায়। পুলিশের সামনেই রুপলাল-প্রদীপকে মারধর শুর
১১ মিনিট আগেপানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) জানিয়েছে, সকালে ৬টায় পানির উচ্চতা ছিল ৫২ দশমিক ২২ মিটার, যা ছিল বিপৎসীমার ৭ সেন্টিমিটার ওপরে। সকাল ৯টার দিকে কিছুটা কমে তা এসে দাঁড়ায় বিপৎসীমার ৫ সেন্টিমিটার ওপরে। বিপৎসীমা অতিক্রম করায় ব্যারেজের ৪৪টি জলকপাট খুলে দেয়া হয়েছে।
৩৫ মিনিট আগেসরেজমিনে জানা যায়, থানচিতে মোট চারটি গণশৌচাগার রয়েছে। এর মধ্যে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) এবং বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের অর্থায়নে নির্মিত দুটি শৌচাগার ব্যবসায়ীরা ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করছেন। একটি শৌচাগার বন্যার পানিতে নষ্ট হয়ে গেছে এবং আরেকটি তালাবদ্ধ অবস্থায় পড়ে আছে।
৩৯ মিনিট আগে