নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রধানমন্ত্রীকে কটূক্তির প্রতিবাদ করায় আওয়ামী লীগ নেতার ওপর হামলার অভিযোগ উঠেছে বিএনপির এক নেতার বিরুদ্ধে। এ ব্যাপারে সাটুরিয়া থানায় তিনজনের নামে লিখিত অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগী ওই নেতা।
গত বৃহস্পতিবার রাত ৮টার দিকে মানিকগঞ্জের সাটুরিয়া উপজেলার হরগজ ইউনিয়নের হরগজ বাজারে ঘটনাটি ঘটে। ভুক্তভোগী আওয়ামী লীগের নেতা থানায় লিখিত অভিযোগ করেন ওই দিন রাতেই।
এ ঘটনায় অভিযুক্ত ব্যক্তিরা হলেন জেলা বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি বসির উদ্দিন ঠান্ডু, তাঁর ছেলে আরিফ ও ভাতিজা মাইনুল মল্লিক।
থানার অভিযোগ থেকে জানা যায়, বৃহস্পতিবার রাত ৮টার দিকে হরগজ বাজারের রাজ্জাকের চায়ের দোকানে স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাদের সঙ্গে সাটুরিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আবদুর রহমান টিভিতে প্রধানমন্ত্রীর স্বপ্নের সেতু নিয়ে প্রচারিত সংবাদ দেখছিলেন। এমন সময় বিএনপি নেতা সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান বসির উদ্দিন ঠান্ডু প্রধানমন্ত্রীকে উদ্দেশ করে গালাগালি করতে থাকেন। তখন আবদুর রহমান প্রতিবাদ করলে বাগ্বিতণ্ডা শুরু হয়। পরে আরিফ ও মাইনুল মল্লিক আওয়ামী লীগ নেতা আবদুর রহমানের ওপর হামলা চালান। পরে স্থানীয় নেতাদের সহায়তায় রক্ষা পান তিনি।
এ বিষয়ে আবদুর রহমান বলেন, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে বসির উদ্দিন ঠান্ডু গালাগালি করে। আমি প্রতিবাদ করলে আমার ওপর তার ছেলে আরিফ ও ভাতিজা মাইনুল মল্লিক হামলা চালায়। পরে স্থানীয় নেতাদের সহায়তায় রক্ষা পাই। এ ব্যাপারে ওই দিন রাতেই তিনজনের নামে থানায় লিখিত অভিযোগ করেছি।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে অভিযুক্ত বিএনপি নেতা বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীকে গালিগালাজ করার কোনো ঘটনা ঘটেনি। ঘটনাটি সম্পূর্ণ মিথ্যা।’
সাটুরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মুহাম্মদ আশরাফুল আলম বলেন, ‘এ ব্যাপারে লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। অভিযোগটি দেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
প্রধানমন্ত্রীকে কটূক্তির প্রতিবাদ করায় আওয়ামী লীগ নেতার ওপর হামলার অভিযোগ উঠেছে বিএনপির এক নেতার বিরুদ্ধে। এ ব্যাপারে সাটুরিয়া থানায় তিনজনের নামে লিখিত অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগী ওই নেতা।
গত বৃহস্পতিবার রাত ৮টার দিকে মানিকগঞ্জের সাটুরিয়া উপজেলার হরগজ ইউনিয়নের হরগজ বাজারে ঘটনাটি ঘটে। ভুক্তভোগী আওয়ামী লীগের নেতা থানায় লিখিত অভিযোগ করেন ওই দিন রাতেই।
এ ঘটনায় অভিযুক্ত ব্যক্তিরা হলেন জেলা বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি বসির উদ্দিন ঠান্ডু, তাঁর ছেলে আরিফ ও ভাতিজা মাইনুল মল্লিক।
থানার অভিযোগ থেকে জানা যায়, বৃহস্পতিবার রাত ৮টার দিকে হরগজ বাজারের রাজ্জাকের চায়ের দোকানে স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাদের সঙ্গে সাটুরিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আবদুর রহমান টিভিতে প্রধানমন্ত্রীর স্বপ্নের সেতু নিয়ে প্রচারিত সংবাদ দেখছিলেন। এমন সময় বিএনপি নেতা সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান বসির উদ্দিন ঠান্ডু প্রধানমন্ত্রীকে উদ্দেশ করে গালাগালি করতে থাকেন। তখন আবদুর রহমান প্রতিবাদ করলে বাগ্বিতণ্ডা শুরু হয়। পরে আরিফ ও মাইনুল মল্লিক আওয়ামী লীগ নেতা আবদুর রহমানের ওপর হামলা চালান। পরে স্থানীয় নেতাদের সহায়তায় রক্ষা পান তিনি।
এ বিষয়ে আবদুর রহমান বলেন, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে বসির উদ্দিন ঠান্ডু গালাগালি করে। আমি প্রতিবাদ করলে আমার ওপর তার ছেলে আরিফ ও ভাতিজা মাইনুল মল্লিক হামলা চালায়। পরে স্থানীয় নেতাদের সহায়তায় রক্ষা পাই। এ ব্যাপারে ওই দিন রাতেই তিনজনের নামে থানায় লিখিত অভিযোগ করেছি।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে অভিযুক্ত বিএনপি নেতা বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীকে গালিগালাজ করার কোনো ঘটনা ঘটেনি। ঘটনাটি সম্পূর্ণ মিথ্যা।’
সাটুরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মুহাম্মদ আশরাফুল আলম বলেন, ‘এ ব্যাপারে লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। অভিযোগটি দেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
খাগড়াছড়িতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অভিযানের সময় তিনতলা ভবনের ছাদ থেকে লাফিয়ে পড়ে এক যুবক নিহত হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। তিনি মগ লিবারেশন পার্টির (এমএলপি) সদস্য বলে পুলিশ দাবি করেছে। আজ শুক্রবার সকালে খাগড়াছড়ি সদরের শান্তিনগর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
৪৩ মিনিট আগেহান্নান মাসউদ বলেন, ‘আমি আপনাদের সন্তান। আমি আপনাদের কাছে কখনো ভোট চাইতে আসব না। কখনো বলব না আপনারা আমাকে ভোট দেন। আপনারা যদি আমার থেকে যোগ্য কাউকে প্রার্থী হিসেবে পান, তবে তাকে সবাই ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করবেন। এটাতে আমার কোনো আপত্তি নাই। তবুও আমি চাইব, অবহেলিত এই হাতিয়া দ্বীপের উন্নয়ন হোক।
১ ঘণ্টা আগেসি-সেফ লাইফ গার্ডের জ্যেষ্ঠ কর্মী সাইফুল্লাহ সিফাত এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। সামির চট্টগ্রামের হালিশহরের বাসিন্দা এবং পেশায় রেফ্রিজারেটর মেকানিক। সাইফুল্লাহ সিফাত জানান, সকালে সামিরসহ চার বন্ধু মিলে কক্সবাজারে বেড়াতে আসেন। দুপুরে সৈকতে গোসলে নামলে ঢেউয়ে ভেসে যেতে থাকেন সামির।
১ ঘণ্টা আগেসন্ত্রাসী কার্যকলাপের জন্য চাঁপাইনবাবগঞ্জের এক বিএনপি নেতা আগ্নেয়াস্ত্র সরবরাহ করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এ-সংক্রান্ত তিনজনের একটি ফোনকল রেকর্ড ছড়িয়ে পড়েছে। এ ফোনকল রেকর্ড নিয়ে স্থানীয় প্রশাসন ও রাজনৈতিক অঙ্গনে তোলপাড় চলছে। যদিও অভিযুক্ত বিএনপি নেতা ওবায়েদ পাঠান বলছেন, তিনি কখনো অস্ত্র ছুঁয়েও দেখেননি।
১ ঘণ্টা আগে