নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে করোনার সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় সারা দেশে চলছে কঠোর বিধিনিষেধ। অপ্রয়োজনে বাসা থেকে বের হওয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হলেও পুরান ঢাকায় কেউই সেই নির্দেশের তোয়াক্কা করছে না। বিধি ভঙ্গ করে অনেককেই দোকান খোলা রাখতে দেখা গেছে।
পুরান ঢাকার ধোলাইখালের প্রধান সড়কের আশপাশের মেশিনারিজ দোকানগুলো দূর থেকে বন্ধ মনে হলেও কাছে গেলেই প্রশ্ন আসে, `ভাই, কিছু কি লাগবে?' দোকানের ঝাঁপ বন্ধ হলেও অপরিচিত মুখ দেখলেই ক্রেতা ভেবে এসব জিজ্ঞাসা করেন দোকানিরা। এ সময় দোকানের মালিক ও কর্মচারীরা দোকানের ঝাঁপ বন্ধ করে দোকানের সামনেই বসে থাকেন।
অনেক সময় পূর্বপরিচিত ক্রেতারা এলে আশপাশের পুলিশ বা ম্যাজিস্ট্রেটের অবস্থান দেখে দোকান থেকে মালামাল ডেলিভারি দিয়ে মুহূর্তেই দোকানের ঝাঁপ বন্ধ করে দেওয়া হয়। পাশাপাশি পুলিশের উপস্থিতি থাকলে ক্রেতাদের অপেক্ষা করতে বলা হয়।
এ এলাকায় মোটর পার্টসের ব্যবসা করেন মোহাম্মদ হৃদয়। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, `এই দোকানের মাসিক ভাড়া ১২ হাজার টেকা। লকডাউনে দোকান বন্ধ রাখলে এই ভাড়া কেঠা জোগাড় করব? পুলিশ তেমনভাবে ডিস্ট্রাব না করলেও মাজিস্ট্রেট আসলেই কিছুই না শুনে জরিমানা করে দেয়। তাই আশপাশে তাকাইয়া সতর্ক হইয়া বিক্রি করা লাগে। এ ছাড়া আর উপায় নাই।'
এ হলো মেইন রাস্তার পাশের দোকানগুলোর চিত্র। তবে অলিগলির সব দোকানই খোলা। পুরান ঢাকার দক্ষিণ মোহন্দীর লালমোহন স্ট্রিটের অলিগলির দোকানগুলোকে দেখলে কারোরই মনে হবে না দেশে লকডাউন চলছে। হোটেল, চা, সেলুনসহ সব ধরনের দোকানপাটই খোলা। মানুষকে নির্বিঘ্নে চায়ের দোকানসহ অন্যান্য দোকানের সামনে জটলা পাকিয়ে আড্ডায় ব্যস্ত থাকতে দেখা গেছে। প্রধান সড়কে মাঝেমধ্যে পুলিশের টহল থাকলেও অলিগলিতে পুলিশ আসে না বললেই চলে। এই সুযোগে স্থায়ী দোকানের পাশাপাশি মেইন রাস্তার ভ্রাম্যমাণ দোকানগুলোও অলিগলিতে ভিড় করেছে।
লালমোহন স্ট্রিটের আল-মাদিনা হোটেলের মালিক মিলন বলেন, `বৃষ্টি আসলে এইদিকে পুলিশ তেমন আসে না। এইটা একদিকে সুবিধা হলেও আবার বৃষ্টির দিনে কাস্টমাররা কম আসে। পুলিশ প্রথম দিকে ঝামেলা করলেও এখন আসে না, তাই ঝামেলাও কম।'
দেশে করোনার সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় সারা দেশে চলছে কঠোর বিধিনিষেধ। অপ্রয়োজনে বাসা থেকে বের হওয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হলেও পুরান ঢাকায় কেউই সেই নির্দেশের তোয়াক্কা করছে না। বিধি ভঙ্গ করে অনেককেই দোকান খোলা রাখতে দেখা গেছে।
পুরান ঢাকার ধোলাইখালের প্রধান সড়কের আশপাশের মেশিনারিজ দোকানগুলো দূর থেকে বন্ধ মনে হলেও কাছে গেলেই প্রশ্ন আসে, `ভাই, কিছু কি লাগবে?' দোকানের ঝাঁপ বন্ধ হলেও অপরিচিত মুখ দেখলেই ক্রেতা ভেবে এসব জিজ্ঞাসা করেন দোকানিরা। এ সময় দোকানের মালিক ও কর্মচারীরা দোকানের ঝাঁপ বন্ধ করে দোকানের সামনেই বসে থাকেন।
অনেক সময় পূর্বপরিচিত ক্রেতারা এলে আশপাশের পুলিশ বা ম্যাজিস্ট্রেটের অবস্থান দেখে দোকান থেকে মালামাল ডেলিভারি দিয়ে মুহূর্তেই দোকানের ঝাঁপ বন্ধ করে দেওয়া হয়। পাশাপাশি পুলিশের উপস্থিতি থাকলে ক্রেতাদের অপেক্ষা করতে বলা হয়।
এ এলাকায় মোটর পার্টসের ব্যবসা করেন মোহাম্মদ হৃদয়। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, `এই দোকানের মাসিক ভাড়া ১২ হাজার টেকা। লকডাউনে দোকান বন্ধ রাখলে এই ভাড়া কেঠা জোগাড় করব? পুলিশ তেমনভাবে ডিস্ট্রাব না করলেও মাজিস্ট্রেট আসলেই কিছুই না শুনে জরিমানা করে দেয়। তাই আশপাশে তাকাইয়া সতর্ক হইয়া বিক্রি করা লাগে। এ ছাড়া আর উপায় নাই।'
এ হলো মেইন রাস্তার পাশের দোকানগুলোর চিত্র। তবে অলিগলির সব দোকানই খোলা। পুরান ঢাকার দক্ষিণ মোহন্দীর লালমোহন স্ট্রিটের অলিগলির দোকানগুলোকে দেখলে কারোরই মনে হবে না দেশে লকডাউন চলছে। হোটেল, চা, সেলুনসহ সব ধরনের দোকানপাটই খোলা। মানুষকে নির্বিঘ্নে চায়ের দোকানসহ অন্যান্য দোকানের সামনে জটলা পাকিয়ে আড্ডায় ব্যস্ত থাকতে দেখা গেছে। প্রধান সড়কে মাঝেমধ্যে পুলিশের টহল থাকলেও অলিগলিতে পুলিশ আসে না বললেই চলে। এই সুযোগে স্থায়ী দোকানের পাশাপাশি মেইন রাস্তার ভ্রাম্যমাণ দোকানগুলোও অলিগলিতে ভিড় করেছে।
লালমোহন স্ট্রিটের আল-মাদিনা হোটেলের মালিক মিলন বলেন, `বৃষ্টি আসলে এইদিকে পুলিশ তেমন আসে না। এইটা একদিকে সুবিধা হলেও আবার বৃষ্টির দিনে কাস্টমাররা কম আসে। পুলিশ প্রথম দিকে ঝামেলা করলেও এখন আসে না, তাই ঝামেলাও কম।'
টানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
২১ মিনিট আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
২৮ মিনিট আগেশেরপুরের গারো পাহাড়ে মানুষের বিচরণ বাড়ার পাশাপাশি কমতে শুরু করেছে বন-জঙ্গল। এতে সেখানে বন্য হাতির জীবন সংকটে পড়েছে। প্রায়ই নানা ঘটনায় প্রাণ হারিয়ে গারো পাহাড় থেকে বিলুপ্তের পথে বিশালাকৃতির এই প্রাণী। এদিকে হাতি-মানুষের দ্বন্দ্বে প্রাণ হারাচ্ছে মানুষও। গত ৩০ বছরে শেরপুরে হাতি-মানুষের দ্বন্দ্বে জেলায়
৩৩ মিনিট আগে২০২০ সালের ২৪ নভেম্বর একনেক সভায় পাস হয় যশোর-ঝিনাইদহ মহাসড়কের ৪৭ দশমিক ৪৮ কিলোমিটার সড়ক ছয় লেনে উন্নীতকরণের প্রকল্প। ৪ হাজার ১৮৭ কোটি ৭০ লাখ টাকার এ প্রকল্পের মেয়াদ নির্ধারিত হয় ২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২৩ সালের ডিসেম্বর। কিন্তু ভূমি অধিগ্রহণ জটিলতায় বাড়ানো হয়েছে প্রকল্পের মেয়াদ ও মূল্য।
৩৭ মিনিট আগে