নিজস্ব প্রতিবেদক, সাভার
গতকাল সোমবার ঢাকার সাভার ও আশুলিয়ায় আন্দোলনকারীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ গুলিবিদ্ধ হয়ে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৭। নিহতদের মধ্যে সাভারের এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১৩ জন, আশুলিয়ার গণস্বাস্থ্য সমাজভিত্তিক মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ছয়জন, নারী ও শিশু হাসপাতালে তিনজন এবং আশুলিয়া থানায় পাঁচজন মারা গেছেন বলে বিভিন্ন হাসপাতাল ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে।
এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ডিউটি ম্যানেজার ইউসুফ আলী বলেন, ‘গত সোমবার তিন শতাধিক গুলিবিদ্ধ লোককে চিকিৎসা দেওয়া হয়। এর মধ্যে অন্তত ১৫০ জনকে আমাদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।’
ইউসুফ আলী বলেন, ‘গতকাল সোমবার দুপুর থেকে আজ মঙ্গলবার সকাল ১০টা পর্যন্ত আমাদের হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন আটজন । এ ছাড়া হাসপাতালে আনার পরে মৃত ঘোষণা করা হয়েছে আরও পাঁচজনকে। এদের সবাই গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা গেছেন।’
এনামে নিহতরা হলেন, রমজান, মুজাহিদ, নাফিজা, তৌহিদুর রহমান, সাফোয়ান, রাসেল, রফিক, নিশান, মুন্না, সজীব, রানা, আাল-আামিন ও আবদুল কাইয়ুম।
এনামে নিহতের মধ্যে আবদুল কাইয়ুমের পুরো পরিচয় জানা গেছে। তিনি সাভার পৌর এলাকার ডগরমোড়ার কফিন উদ্দিনের ছেলে। তিনি কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলেন বলে তাঁর পরিবার থেকে জানানো হয়েছে।
আশুলিয়ার নারী ও শিশু হাসপাতালের ব্যবস্থাপক হারুন অর রশীদ বলেন, ‘গতকাল সোমবার রাত ৮টা পর্যন্ত অন্তত ৩০ জনকে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে । এ ছাড়া হাসপাতালে আনার পর তিনজনকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসকেরা।’
হারুন অর রশীদ বলেন, ‘নিহতদের মধ্যে একজনের নাম জাহিদুর রহমান, অপরজনের নাম সুমন প্রধান। এ ছাড়া একটি লাশ আজ মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্ত হাসপাতালে রয়েছে। তার পরিচয় পাওয়া যায়নি।’
আশুলিয়ার গণস্বাস্থ্য সমাজভিত্তিক মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সমন্বয়ক গোলাম রহমান শাহজাহান বলেন, ‘আমাদের হাসপাতালে গতকাল সোমবার গুলিবিদ্ধ ছয়জনের মৃত্যু হয়েছে। কারও মাথায়, কারও পেটে গুলি লেগেছে । এ ছাড়া অর্ধশতাধিক ভর্তি রয়েছেন।’
এ ছাড়া আশুলিয়া থানার সামনে পদচারী সেতুতে গতকাল সোমবার সন্ধ্যা থেকে দুটি লাশ উল্টো করে ঝুলিয়ে রাখতে দেখা যায়। থানার সামনে একটি পোড়া গাড়িতে দুটি লাশ দেখা যায়। গাড়ির সঙ্গে লাশ দুটিও পোড়া অবস্থায় পাওয়া যায়। এ ছাড়া থানার ভেতরেও একটি পোড়া লাশ পড়ে থাকতে দেখেছেন লোকজন।
ঝুলন্ত লাশ দুটি আশুলিয়া থানা-পুলিশের বলে জানান স্থানীয়রা।
আশুলিয়া থানা ও থানার সামনে পাঁচ লাশের তিনটি পুলিশের বলে সাংবাদিকদের জানিয়েছেন ঢাকা জেলার পুলিশ সুপার (এসপি) মো. আসাদুজ্জামান।
গতকাল সোমবার ঢাকার সাভার ও আশুলিয়ায় আন্দোলনকারীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ গুলিবিদ্ধ হয়ে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৭। নিহতদের মধ্যে সাভারের এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১৩ জন, আশুলিয়ার গণস্বাস্থ্য সমাজভিত্তিক মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ছয়জন, নারী ও শিশু হাসপাতালে তিনজন এবং আশুলিয়া থানায় পাঁচজন মারা গেছেন বলে বিভিন্ন হাসপাতাল ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে।
এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ডিউটি ম্যানেজার ইউসুফ আলী বলেন, ‘গত সোমবার তিন শতাধিক গুলিবিদ্ধ লোককে চিকিৎসা দেওয়া হয়। এর মধ্যে অন্তত ১৫০ জনকে আমাদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।’
ইউসুফ আলী বলেন, ‘গতকাল সোমবার দুপুর থেকে আজ মঙ্গলবার সকাল ১০টা পর্যন্ত আমাদের হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন আটজন । এ ছাড়া হাসপাতালে আনার পরে মৃত ঘোষণা করা হয়েছে আরও পাঁচজনকে। এদের সবাই গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা গেছেন।’
এনামে নিহতরা হলেন, রমজান, মুজাহিদ, নাফিজা, তৌহিদুর রহমান, সাফোয়ান, রাসেল, রফিক, নিশান, মুন্না, সজীব, রানা, আাল-আামিন ও আবদুল কাইয়ুম।
এনামে নিহতের মধ্যে আবদুল কাইয়ুমের পুরো পরিচয় জানা গেছে। তিনি সাভার পৌর এলাকার ডগরমোড়ার কফিন উদ্দিনের ছেলে। তিনি কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলেন বলে তাঁর পরিবার থেকে জানানো হয়েছে।
আশুলিয়ার নারী ও শিশু হাসপাতালের ব্যবস্থাপক হারুন অর রশীদ বলেন, ‘গতকাল সোমবার রাত ৮টা পর্যন্ত অন্তত ৩০ জনকে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে । এ ছাড়া হাসপাতালে আনার পর তিনজনকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসকেরা।’
হারুন অর রশীদ বলেন, ‘নিহতদের মধ্যে একজনের নাম জাহিদুর রহমান, অপরজনের নাম সুমন প্রধান। এ ছাড়া একটি লাশ আজ মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্ত হাসপাতালে রয়েছে। তার পরিচয় পাওয়া যায়নি।’
আশুলিয়ার গণস্বাস্থ্য সমাজভিত্তিক মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সমন্বয়ক গোলাম রহমান শাহজাহান বলেন, ‘আমাদের হাসপাতালে গতকাল সোমবার গুলিবিদ্ধ ছয়জনের মৃত্যু হয়েছে। কারও মাথায়, কারও পেটে গুলি লেগেছে । এ ছাড়া অর্ধশতাধিক ভর্তি রয়েছেন।’
এ ছাড়া আশুলিয়া থানার সামনে পদচারী সেতুতে গতকাল সোমবার সন্ধ্যা থেকে দুটি লাশ উল্টো করে ঝুলিয়ে রাখতে দেখা যায়। থানার সামনে একটি পোড়া গাড়িতে দুটি লাশ দেখা যায়। গাড়ির সঙ্গে লাশ দুটিও পোড়া অবস্থায় পাওয়া যায়। এ ছাড়া থানার ভেতরেও একটি পোড়া লাশ পড়ে থাকতে দেখেছেন লোকজন।
ঝুলন্ত লাশ দুটি আশুলিয়া থানা-পুলিশের বলে জানান স্থানীয়রা।
আশুলিয়া থানা ও থানার সামনে পাঁচ লাশের তিনটি পুলিশের বলে সাংবাদিকদের জানিয়েছেন ঢাকা জেলার পুলিশ সুপার (এসপি) মো. আসাদুজ্জামান।
তিনি টেকের বাজারে কাগজপত্র ফটোকপি করতে গেলে স্থানীয় বিএনপির কর্মী গিয়াস উদ্দিন দেওয়ান, তাঁর ছেলে রিয়াজুল ইসলাম জিসান এবং সহযোগী আজমাইন চৌধুরীসহ আরও তিন-চারজন মিলে তাঁর পথরোধ করে। একপর্যায়ে গিয়াস উদ্দিন বাঁশের লাঠি দিয়ে তাঁর মাথায় আঘাত করেন এবং অন্যরা এলোপাতাড়ি মারধর করেন। এতে তিনি গুরুতর আহত হন।
৩৬ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে চাঁদা চেয়ে না পেয়ে বন্দুক দিয়ে গুলি করে হত্যার হুমকির অভিযোগে অস্ত্রধারী এক বিএনপি নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাতে তাঁকে উপজেলার সাদিপুর ইউনিয়নের আমগাঁও এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম শাহজাহান ভূঁইয়া।
১ ঘণ্টা আগে২২ জুন রাতে বিস্ফোরণের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত সাচড়া ইউনিয়নের দেউলা শিবপুর গ্রামের দুটি পরিবারের জন্য হাফিজ ইব্রাহিমের পক্ষ থেকে ২৩ জুন (সোমবার) সকালে এক লাখ টাকার আর্থিক সহায়তা প্রদান করে উপজেলা বিএনপি। মিছির কাজীর ছেলে মোজাম্মেলকে ৭০ হাজার ও আজাহার চৌকিদারকে ৩০ হাজার টাকা দেওয়া হয়।
১ ঘণ্টা আগেসাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ কে এম নূরুল হুদার সঙ্গে তাঁর আটকের আগে যেভাবে আচরণ করা হয়েছে, তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয় বলে মন্তব্য করেছেন স্বরাষ্ট্র ও কৃষি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
১ ঘণ্টা আগে