নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ গ্রাম পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের চাকরি জাতীয়করণের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ গ্রাম পুলিশ বাহিনী কর্মচারী ইউনিয়ন। আজ রোববার সকালে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন করে এ দাবি জানায় সংগঠনটি। এরপর মানববন্ধন শেষে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে স্মারকলিপি প্রদান করেন তাঁরা।
মানববন্ধনে বক্তারা জানান, ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ গ্রাম পুলিশ বাহিনীর চাকরি জাতীয়করণের আদেশ দেন। এই আদেশ পরিপত্র আকারে স্থানীয় সরকার বিভাগ থেকে প্রতিটি জেলায় পাঠানো হয়। তবে এখনো সেটি বাস্তবায়ন হয়নি। ফলে শ্রম অনুযায়ী ন্যায্যমূল্য থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন ৪৬ হাজার ৮৭০ জন গ্রাম পুলিশ সদস্য।
তারা আরও জানান, গ্রাম পুলিশ বাহিনীতে বর্তমানে একজন দফাদার ৭ হাজার টাকা ও একজন মহল্লাদার ৬ হাজার ৫০০ টাকা বেতন পেয়ে থাকেন। বেতনের অর্ধেক স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় আর বাকি অর্ধেক ইউনিয়ন পরিষদ বহন করে থাকে। সরকারি অংশ নিয়মিত পেলেও অধিকাংশ ইউনিয়ন পরিষদ বেতনের বাকি অংশ পরিশোধ করতে ব্যর্থ হয়। বর্তমানে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির বাজারে গ্রাম পুলিশ সদস্য ও পরিবার মানবেতর জীবন যাপন করছে।
বাংলাদেশ গ্রাম পুলিশ বাহিনী কর্মচারী ইউনিয়ন কেন্দ্রীয় কমিটির চেয়ারম্যান কমান্ডার মোস্তফা কামাল বলেন, ‘জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশ গ্রাম পুলিশ বাহিনীর জাতীয় বেতন স্কেল নির্ধারণ করে দিয়েছিলেন। ১৯৭৬ সালে ধার্যকৃত এই স্কেল বাস্তবায়ন করতে তৎকালীন প্রতিটি মহকুমায় নোটিশ জারি করা হয়েছিল। সেই নোটিশ আজ অবধি এত বছর চলে গেল, কিন্তু এই দাবি বাস্তবায়িত হয়নি।’
জোর দাবি জানিয়ে মোস্তফা কামাল বলেন, ‘আমাদের জাতীয় বেতন স্কেল অবিলম্বে বাস্তবায়ন করা হোক। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী অনেককে অনেক কিছু দিয়েছেন, শুধু ৪৭ হাজার গ্রাম পুলিশ আজ না খেয়ে আছে। গ্রাম পুলিশদের জাতীয় বেতন স্কেলটা বাস্তবায়ন করেন। জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়ন করেন। তাঁর অসম্পূর্ণ কাজ সম্পূর্ণ করেন।’
মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন মহাসচিব কমান্ডার এম. এ নাছের, কার্যকরী চেয়ারম্যান কমান্ডার নজরুল ইসলাম, সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান কমান্ডার নজরুল ইসলাম, ভাইস চেয়ারম্যান কমান্ডার আমিনুল ইসলাম, কোষাধ্যক্ষ কমান্ডার বিশ্বনাথ দাস, অতিরিক্ত মহাসচিব মো. আনোয়ার হোসেন, যুগ্ম-মহাসচিব কমান্ডার মো. বেল্লাল হোসেন প্রমুখ।
বাংলাদেশ গ্রাম পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের চাকরি জাতীয়করণের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ গ্রাম পুলিশ বাহিনী কর্মচারী ইউনিয়ন। আজ রোববার সকালে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন করে এ দাবি জানায় সংগঠনটি। এরপর মানববন্ধন শেষে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে স্মারকলিপি প্রদান করেন তাঁরা।
মানববন্ধনে বক্তারা জানান, ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ গ্রাম পুলিশ বাহিনীর চাকরি জাতীয়করণের আদেশ দেন। এই আদেশ পরিপত্র আকারে স্থানীয় সরকার বিভাগ থেকে প্রতিটি জেলায় পাঠানো হয়। তবে এখনো সেটি বাস্তবায়ন হয়নি। ফলে শ্রম অনুযায়ী ন্যায্যমূল্য থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন ৪৬ হাজার ৮৭০ জন গ্রাম পুলিশ সদস্য।
তারা আরও জানান, গ্রাম পুলিশ বাহিনীতে বর্তমানে একজন দফাদার ৭ হাজার টাকা ও একজন মহল্লাদার ৬ হাজার ৫০০ টাকা বেতন পেয়ে থাকেন। বেতনের অর্ধেক স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় আর বাকি অর্ধেক ইউনিয়ন পরিষদ বহন করে থাকে। সরকারি অংশ নিয়মিত পেলেও অধিকাংশ ইউনিয়ন পরিষদ বেতনের বাকি অংশ পরিশোধ করতে ব্যর্থ হয়। বর্তমানে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির বাজারে গ্রাম পুলিশ সদস্য ও পরিবার মানবেতর জীবন যাপন করছে।
বাংলাদেশ গ্রাম পুলিশ বাহিনী কর্মচারী ইউনিয়ন কেন্দ্রীয় কমিটির চেয়ারম্যান কমান্ডার মোস্তফা কামাল বলেন, ‘জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশ গ্রাম পুলিশ বাহিনীর জাতীয় বেতন স্কেল নির্ধারণ করে দিয়েছিলেন। ১৯৭৬ সালে ধার্যকৃত এই স্কেল বাস্তবায়ন করতে তৎকালীন প্রতিটি মহকুমায় নোটিশ জারি করা হয়েছিল। সেই নোটিশ আজ অবধি এত বছর চলে গেল, কিন্তু এই দাবি বাস্তবায়িত হয়নি।’
জোর দাবি জানিয়ে মোস্তফা কামাল বলেন, ‘আমাদের জাতীয় বেতন স্কেল অবিলম্বে বাস্তবায়ন করা হোক। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী অনেককে অনেক কিছু দিয়েছেন, শুধু ৪৭ হাজার গ্রাম পুলিশ আজ না খেয়ে আছে। গ্রাম পুলিশদের জাতীয় বেতন স্কেলটা বাস্তবায়ন করেন। জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়ন করেন। তাঁর অসম্পূর্ণ কাজ সম্পূর্ণ করেন।’
মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন মহাসচিব কমান্ডার এম. এ নাছের, কার্যকরী চেয়ারম্যান কমান্ডার নজরুল ইসলাম, সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান কমান্ডার নজরুল ইসলাম, ভাইস চেয়ারম্যান কমান্ডার আমিনুল ইসলাম, কোষাধ্যক্ষ কমান্ডার বিশ্বনাথ দাস, অতিরিক্ত মহাসচিব মো. আনোয়ার হোসেন, যুগ্ম-মহাসচিব কমান্ডার মো. বেল্লাল হোসেন প্রমুখ।
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল।
৫ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
৫ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
৫ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
৬ ঘণ্টা আগে