নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর সিদ্দিকবাজারে সাততলা ভবনে বিস্ফোরণের ঘটনায় অবহেলাজনিত হত্যার অভিযোগে মামলা করেছে পুলিশ। তবে মামলায় কাউকে আসামি করা হয়নি। মামলাটি থানা-পুলিশ তদন্ত করছে। ভবন ও দোকানমালিককে এর আগে ৫৪ ধারায় গ্রেপ্তার করা হলেও তাঁদের এই মামলায় আসামি করা হয়নি।
বংশাল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মুজিবুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তদন্তে যাঁর যাঁর অবহেলা পাওয়া যাবে, তাঁকেই আসামি করা হবে। তাঁদের বিরুদ্ধেই অভিযোগপত্র দেওয়া হবে।’
গতকাল শুক্রবার সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ক্ষতিগ্রস্ত ভবনটি স্থিতিশীল করতে কাজ করছে রাজউক। লোহার খুঁটি বা পাইপ দিয়ে ভবনটি স্থিতিশীল করতে তাঁরা কাজ করছেন। বিস্ফোরণের উৎসস্থল খুঁজতে ভবনের বাইরে ও ভেতরে পরিদর্শন করে বেশ কিছু আলামত সংগ্রহ করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
ভবনটির সবশেষ অবস্থা নিয়ে রাজউক গঠিত কারিগরি কমিটির সদস্য রঙ্গন মণ্ডল বলেন, ‘আমরা মূলত এখন ভবনটিতে প্রোপিং অর্থাৎ ভবনটিকে সাময়িক স্থিতিশীল করার চেষ্টা করছি। প্রোপিংয়ের পর আমরা সার্ভে করব, ভবনটি রেট্রোফিটিং করা যায় কি না। তবে এই সার্ভে করতে আমাদের দেড় মাস সময় লাগবে। তখন যদি মনে হয়, ভবনটি রাখা যাবে না, তাহলে ভেঙে ফেলার সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
বিস্ফোরণের পর থেকে বন্ধ রয়েছে ভবনের সামনের সড়ক। অন্য পাশের সড়ক দিয়ে দুই দিকের যানবাহন চলাচল করছে। এতে যানজটে ভোগান্তিতে পড়ছেন যাত্রী ও পথচারীরা।
সড়ক খুলে দেওয়ার বিষয়ে রাজউকের কারিগরি কমিটির আহ্বায়ক ও সংস্থাটির উন্নয়ন শাখার সদস্য মেজর (অব.) ইঞ্জিনিয়ার সামসুদ্দিন আহমদ চৌধুরী বলেন, ‘এখন ভবনটি স্টেবল করার জন্য কাজ শুরু করেছি। শুক্র-শনিবার সড়কে এত ভিড় থাকে না। সুতরাং আশা করছি, এই কাজ শেষে আগামী রোববারের মধ্যে সড়ক চলাচলের জন্য ছেড়ে দিতে পারব।’
রাজধানীর সিদ্দিকবাজারে সাততলা ভবনে বিস্ফোরণের ঘটনায় অবহেলাজনিত হত্যার অভিযোগে মামলা করেছে পুলিশ। তবে মামলায় কাউকে আসামি করা হয়নি। মামলাটি থানা-পুলিশ তদন্ত করছে। ভবন ও দোকানমালিককে এর আগে ৫৪ ধারায় গ্রেপ্তার করা হলেও তাঁদের এই মামলায় আসামি করা হয়নি।
বংশাল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মুজিবুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তদন্তে যাঁর যাঁর অবহেলা পাওয়া যাবে, তাঁকেই আসামি করা হবে। তাঁদের বিরুদ্ধেই অভিযোগপত্র দেওয়া হবে।’
গতকাল শুক্রবার সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ক্ষতিগ্রস্ত ভবনটি স্থিতিশীল করতে কাজ করছে রাজউক। লোহার খুঁটি বা পাইপ দিয়ে ভবনটি স্থিতিশীল করতে তাঁরা কাজ করছেন। বিস্ফোরণের উৎসস্থল খুঁজতে ভবনের বাইরে ও ভেতরে পরিদর্শন করে বেশ কিছু আলামত সংগ্রহ করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
ভবনটির সবশেষ অবস্থা নিয়ে রাজউক গঠিত কারিগরি কমিটির সদস্য রঙ্গন মণ্ডল বলেন, ‘আমরা মূলত এখন ভবনটিতে প্রোপিং অর্থাৎ ভবনটিকে সাময়িক স্থিতিশীল করার চেষ্টা করছি। প্রোপিংয়ের পর আমরা সার্ভে করব, ভবনটি রেট্রোফিটিং করা যায় কি না। তবে এই সার্ভে করতে আমাদের দেড় মাস সময় লাগবে। তখন যদি মনে হয়, ভবনটি রাখা যাবে না, তাহলে ভেঙে ফেলার সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
বিস্ফোরণের পর থেকে বন্ধ রয়েছে ভবনের সামনের সড়ক। অন্য পাশের সড়ক দিয়ে দুই দিকের যানবাহন চলাচল করছে। এতে যানজটে ভোগান্তিতে পড়ছেন যাত্রী ও পথচারীরা।
সড়ক খুলে দেওয়ার বিষয়ে রাজউকের কারিগরি কমিটির আহ্বায়ক ও সংস্থাটির উন্নয়ন শাখার সদস্য মেজর (অব.) ইঞ্জিনিয়ার সামসুদ্দিন আহমদ চৌধুরী বলেন, ‘এখন ভবনটি স্টেবল করার জন্য কাজ শুরু করেছি। শুক্র-শনিবার সড়কে এত ভিড় থাকে না। সুতরাং আশা করছি, এই কাজ শেষে আগামী রোববারের মধ্যে সড়ক চলাচলের জন্য ছেড়ে দিতে পারব।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৪ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৪ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে