শ্রীপুর (গাজীপুর) প্রতিনিধি
গাজীপুরের শ্রীপুরে ভাড়াটে সন্ত্রাসী দিয়ে কৃষকের নির্মাণাধীন বসতবাড়ি এক প্রভাবশালী ভেঙে দিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। আজ রোববার বিকেলে উপজেলার কাওরাইদ ইউনিয়নের ধামলই গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
ভুক্তভোগী আব্দুর রহিম পালোয়ান উপজেলার কাওরাইদ ইউনিয়নের ধামলই গ্রামের মৃত আলী পালোয়ানের ছেলে। তিনি পেশায় একজন কৃষক।
অভিযুক্ত প্রভাবশালী একই গ্রামের শাহাবুদ্দিনের ছেলে আসাদুজ্জামান।
আব্দুর রহিম পালোয়ান বলেন, ‘আমি সাধারণ কৃষক। আমার এক ছেলে ও এক মেয়ের গার্মেন্টসে দিনরাত পরিশ্রমের টাকা জমিয়ে বসতঘরটি বানাচ্ছি। আমি একটি কাজে গ্রামের বাইরে যাই। ছেলেমেয়ে গার্মেন্টসে রয়েছে। হঠাৎ করে আসাদ ৩০ থেকে ৪০ জন ভাড়াটে সন্ত্রাসী এনে নির্মাণশ্রমিকদের ভয়ভীতি দেখিয়ে সরিয়ে দিয়ে বসতবাড়িটি ভেঙে দেয়। আমার এত কষ্টের টাকায় নির্মাণ করা ঘর ভেঙে গুঁড়িয়ে দিল। আমরা অসহায় হতদরিদ্র মানুষ বলে প্রতিবাদ করতেও সাহস পাচ্ছি না। বসতবাড়ি থেকে বেশ কিছু রড-সিমেন্ট লুটপাট করে নিয়েছে তারা।’ তিনি আরও বলেন, ‘আসাদ আমার জমি জোরপূর্বক জবরদখল করতে চায়। আমাকে ভয়ভীতি দেখায় রাস্তার পাশের জমি ছেড়ে দিতে। কিন্তু আমি জমি ছাড়তে রাজি না হওয়ায় এই কাজ করল।’
ভুক্তভোগীর ছেলে বলেন, ‘এত কষ্ট করে রাত-দিন গার্মেন্টসে পরিশ্রম করে শরীরের রক্ত পানি করে উপার্জিত টাকা দিয়ে বসতবাড়ি নির্মাণ শুরু করি। নিমিষেই আমাদের বসতবাড়ি ভেঙে গুঁড়িয়ে দিল।’
অভিযোগের ব্যাপারে আসাদুজ্জামান বলেন, ‘আমি এখানে ঘরবাড়ি করতে নিষেধ করছি সত্যি। কিন্তু ভাঙচুর করিনি। আমি লোকজন নিয়ে ঘরবাড়ি করতে নিষেধ করেছি। ভাঙচুর করিনি। কী কারণে বাধা দিছি তাকে জিজ্ঞাসা করেন।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ব্যক্তি বলেন, অনেক সন্ত্রাসী ভাড়া করে এনেছে। বিভিন্ন ধরনের ধারালো অস্ত্র দেখে প্রতিবেশীরা ভয়ে পালিয়ে যান। নিমিষেই নির্মিত বসতবাড়ি ভেঙে দেওয়া হয়।
শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মহম্মদ আব্দুল বারিক বলেন, ‘এ বিষয়ে একটি লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত করে প্রয়োজনীয় আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’
গাজীপুরের শ্রীপুরে ভাড়াটে সন্ত্রাসী দিয়ে কৃষকের নির্মাণাধীন বসতবাড়ি এক প্রভাবশালী ভেঙে দিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। আজ রোববার বিকেলে উপজেলার কাওরাইদ ইউনিয়নের ধামলই গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
ভুক্তভোগী আব্দুর রহিম পালোয়ান উপজেলার কাওরাইদ ইউনিয়নের ধামলই গ্রামের মৃত আলী পালোয়ানের ছেলে। তিনি পেশায় একজন কৃষক।
অভিযুক্ত প্রভাবশালী একই গ্রামের শাহাবুদ্দিনের ছেলে আসাদুজ্জামান।
আব্দুর রহিম পালোয়ান বলেন, ‘আমি সাধারণ কৃষক। আমার এক ছেলে ও এক মেয়ের গার্মেন্টসে দিনরাত পরিশ্রমের টাকা জমিয়ে বসতঘরটি বানাচ্ছি। আমি একটি কাজে গ্রামের বাইরে যাই। ছেলেমেয়ে গার্মেন্টসে রয়েছে। হঠাৎ করে আসাদ ৩০ থেকে ৪০ জন ভাড়াটে সন্ত্রাসী এনে নির্মাণশ্রমিকদের ভয়ভীতি দেখিয়ে সরিয়ে দিয়ে বসতবাড়িটি ভেঙে দেয়। আমার এত কষ্টের টাকায় নির্মাণ করা ঘর ভেঙে গুঁড়িয়ে দিল। আমরা অসহায় হতদরিদ্র মানুষ বলে প্রতিবাদ করতেও সাহস পাচ্ছি না। বসতবাড়ি থেকে বেশ কিছু রড-সিমেন্ট লুটপাট করে নিয়েছে তারা।’ তিনি আরও বলেন, ‘আসাদ আমার জমি জোরপূর্বক জবরদখল করতে চায়। আমাকে ভয়ভীতি দেখায় রাস্তার পাশের জমি ছেড়ে দিতে। কিন্তু আমি জমি ছাড়তে রাজি না হওয়ায় এই কাজ করল।’
ভুক্তভোগীর ছেলে বলেন, ‘এত কষ্ট করে রাত-দিন গার্মেন্টসে পরিশ্রম করে শরীরের রক্ত পানি করে উপার্জিত টাকা দিয়ে বসতবাড়ি নির্মাণ শুরু করি। নিমিষেই আমাদের বসতবাড়ি ভেঙে গুঁড়িয়ে দিল।’
অভিযোগের ব্যাপারে আসাদুজ্জামান বলেন, ‘আমি এখানে ঘরবাড়ি করতে নিষেধ করছি সত্যি। কিন্তু ভাঙচুর করিনি। আমি লোকজন নিয়ে ঘরবাড়ি করতে নিষেধ করেছি। ভাঙচুর করিনি। কী কারণে বাধা দিছি তাকে জিজ্ঞাসা করেন।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ব্যক্তি বলেন, অনেক সন্ত্রাসী ভাড়া করে এনেছে। বিভিন্ন ধরনের ধারালো অস্ত্র দেখে প্রতিবেশীরা ভয়ে পালিয়ে যান। নিমিষেই নির্মিত বসতবাড়ি ভেঙে দেওয়া হয়।
শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মহম্মদ আব্দুল বারিক বলেন, ‘এ বিষয়ে একটি লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত করে প্রয়োজনীয় আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’
বগুড়ার শাজাহানপুরে মামলা তুলে না নেওয়া ও চাঁদা না দেওয়ায় হাতুড়িপেটায় আহত আল আমিন (৩৫) নামের এক ব্যবসায়ী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। গতকাল শনিবার রাত ১১টার দিকে শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালে তিনি মারা যান।
২ মিনিট আগেনাটোর চিনিকলে দুর্ধর্ষ ডাকাতি ঘটেছে। রাতভর কারখানার নিরাপত্তা প্রহরীদের হাত-পা বেঁধে অস্ত্রের মুখে বিপুল পরিমাণ সরঞ্জাম ও যন্ত্রাংশ লুট করেছে ৪০ থেকে ৫০ জনের একটি ডাকাতদল। গতকাল শনিবার দিবাগত রাত দেড়টা থেকে ভোর পর্যন্ত এ ডাকাতির ঘটনা ঘটে। চিনিকলের নিরাপত্তা প্রহরীদের বরাত দিয়ে নাটোর সদর থানার ভারপ্র
১০ মিনিট আগেগাজীপুরের শ্রীপুরে স্ত্রীকে পুড়িয়ে মেরেছে এক স্বামী। স্ত্রীকে ঘরের ভেতর রেখে বাইরে তালাবদ্ধ করে পেট্রল ঢেলে আগুন দিয়ে মৃত্যু নিশ্চিত করে পালিয়ে যায় ঘাতক স্বামী। স্থানীয়রা বসতবাড়িতে আগুন দেখতে পেয়ে ঘটনাস্থলে এসে আগুন নিয়ন্ত্রণ করে। ততক্ষণে পুড়ে অঙ্গার গার্মেন্টস কর্মী গৃহবধূর শরীর। গতকাল শনিবার দিবাগ
৪০ মিনিট আগেপিরোজপুরের নেছারাবাদ উপজেলায় মোসা. আইমিন (২৮) নামে এক গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শনিবার বিকেলে উপজেলার বলদিয়া ইউনিয়নের দক্ষিণ বিন্না গ্রামে নিজ বাড়ি থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। নিহত আইমিন একই গ্রামের ফাইজুল হক ও আখতারুননাহারের মেয়ে। তিনি মো. রাজু মাঝির স্ত্রী।
১ ঘণ্টা আগে