নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক পদে চাকরি দিতে নেওয়া ঘুষের সাড়ে ৯ লাখ টাকা ফেরত দিয়েছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেনের দুই প্রতিনিধি। তাঁরা গতকাল রোববার রাজধানীর মিন্টো রোডে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা বিভাগের (ডিবি) কার্যালয়ে ওই টাকা দেন। ডিবি সেসব টাকা অভিযোগকারী আবু সুফিয়ান বিশ্বাসকে বুঝিয়ে দেওয়ার পর তা ভুক্তভোগী সাতজনকে ফিরিয়ে দিতে নিজেদের হেফাজতে রেখেছে।
আবু সুফিয়ান বিশ্বাস বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন। প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেন বলেছেন, যে দালালেরা তাঁর নাম ভাঙিয়ে টাকা নিয়েছিল, তারাই হয়তো বেঁধে দেওয়া ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বিষয়টি মীমাংসা করেছে। এটি তাঁর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র।
আবু সুফিয়ান বলেন, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রীর দুজন প্রতিনিধি ডিবি কার্যালয়ে এসে ডিবির কাছে সাড়ে ৯ লাখ টাকা দিয়ে যান। এরপর ডিবি কর্মকর্তারা মুচলেকা নিয়ে তাঁকে টাকা ফেরত দেন। তবে তিনি যে সাতজনের টাকা প্রতিমন্ত্রীর ভাতিজা লিটনকে দিয়েছিলেন, ডিবি সেই সাতজনকে সশরীর এসে টাকা বুঝে নিতে বলেছে। এ জন্য টাকাগুলো ডিবির হেফাজতেই আছে। ভুক্তভোগীদের টাকা পেতে এক-দুই দিন লাগবে। তিনি বলেন, তিনি লিটনকে টাকা দেওয়ার প্রমাণ ডিবিকে দেখিয়েছেন। চাকরির জন্য অন্য যাঁরা টাকা দিয়েছেন, তাঁরাও প্রমাণ দেখাতে পারলে ফেরত পাবেন।
বিষয়টি মীমাংসা করেছে ডিবির রমনা বিভাগ। ডিবির রমনা বিভাগের অতিরিক্ত উপকমিশনার ফজলে এলাহী বলেন, ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নির্দেশে বিষয়টি সুরাহা করা হয়েছে।
এ বিষয়ে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেন বলেন, ‘আমার সময়ে নিয়োগ পরীক্ষা সবচেয়ে স্বচ্ছ হয়েছে। তবে কিছু দালাল আমার নাম ভাঙিয়ে টাকা নিয়েছিল। আমি সেই দালাল লিটনসহ সবাইকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বিষয়টি মীমাংসার জন্য সুফিয়ানের সঙ্গে কথা বলতে বলেছি। তারা হয়তো মীমাংসা করেছে। তবে ৯৪ লাখ টাকার কথা বলা হলেও তা সঠিক নয়।’ তিনি বলেন, তাঁর পেছনে ষড়যন্ত্র হচ্ছে। তিনি তিনবারের সংসদ সদস্য, এবার মনোনয়ন পাননি। আবার এই দুর্নাম ছড়িয়ে তাঁর ক্ষতি করা হলো।
আবু সুফিয়ানের অভিযোগ, ২০২২ সালে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক পদে চাকরির জন্য তিনিসহ ৪৮ জন মোট ৯৪ লাখ টাকা দেন। তিনি প্রতিমন্ত্রীর ভাতিজা লিটনকে সাতজনের জন্য সাড়ে ৯ লাখ টাকা দেন। কিন্তু ৪৮ জনের কেউ চাকরি পাননি। টাকাও ফেরত দেওয়া হয়নি। এ নিয়ে তাঁরা অভিযোগ করেন। ৭ ডিসেম্বর প্রতিমন্ত্রীর ব্যক্তিগত সহকারী যেতে বললে তিনিসহ তিনজন প্রতিমন্ত্রীর মিন্টো রোডের সরকারি বাসভবনে যান। সেখানে তাঁদের টাকা ফেরত না দিয়ে মারধর করা হয়। একপর্যায়ে তাঁরা পালিয়ে আসেন। কিন্তু তিনি সীমানাপ্রাচীর টপকে ডিবি কার্যালয়ে ঢুকে পড়ায় তাঁকে আটক করা হয়। শুক্রবার পর্যন্ত তিনি সেখানে ছিলেন। এ বিষয়ে তিনি ডিবিতে লিখিত অভিযোগ দেন। এরপর ডিবি মধ্যস্থতা করে।
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক পদে চাকরি দিতে নেওয়া ঘুষের সাড়ে ৯ লাখ টাকা ফেরত দিয়েছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেনের দুই প্রতিনিধি। তাঁরা গতকাল রোববার রাজধানীর মিন্টো রোডে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা বিভাগের (ডিবি) কার্যালয়ে ওই টাকা দেন। ডিবি সেসব টাকা অভিযোগকারী আবু সুফিয়ান বিশ্বাসকে বুঝিয়ে দেওয়ার পর তা ভুক্তভোগী সাতজনকে ফিরিয়ে দিতে নিজেদের হেফাজতে রেখেছে।
আবু সুফিয়ান বিশ্বাস বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন। প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেন বলেছেন, যে দালালেরা তাঁর নাম ভাঙিয়ে টাকা নিয়েছিল, তারাই হয়তো বেঁধে দেওয়া ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বিষয়টি মীমাংসা করেছে। এটি তাঁর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র।
আবু সুফিয়ান বলেন, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রীর দুজন প্রতিনিধি ডিবি কার্যালয়ে এসে ডিবির কাছে সাড়ে ৯ লাখ টাকা দিয়ে যান। এরপর ডিবি কর্মকর্তারা মুচলেকা নিয়ে তাঁকে টাকা ফেরত দেন। তবে তিনি যে সাতজনের টাকা প্রতিমন্ত্রীর ভাতিজা লিটনকে দিয়েছিলেন, ডিবি সেই সাতজনকে সশরীর এসে টাকা বুঝে নিতে বলেছে। এ জন্য টাকাগুলো ডিবির হেফাজতেই আছে। ভুক্তভোগীদের টাকা পেতে এক-দুই দিন লাগবে। তিনি বলেন, তিনি লিটনকে টাকা দেওয়ার প্রমাণ ডিবিকে দেখিয়েছেন। চাকরির জন্য অন্য যাঁরা টাকা দিয়েছেন, তাঁরাও প্রমাণ দেখাতে পারলে ফেরত পাবেন।
বিষয়টি মীমাংসা করেছে ডিবির রমনা বিভাগ। ডিবির রমনা বিভাগের অতিরিক্ত উপকমিশনার ফজলে এলাহী বলেন, ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নির্দেশে বিষয়টি সুরাহা করা হয়েছে।
এ বিষয়ে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেন বলেন, ‘আমার সময়ে নিয়োগ পরীক্ষা সবচেয়ে স্বচ্ছ হয়েছে। তবে কিছু দালাল আমার নাম ভাঙিয়ে টাকা নিয়েছিল। আমি সেই দালাল লিটনসহ সবাইকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বিষয়টি মীমাংসার জন্য সুফিয়ানের সঙ্গে কথা বলতে বলেছি। তারা হয়তো মীমাংসা করেছে। তবে ৯৪ লাখ টাকার কথা বলা হলেও তা সঠিক নয়।’ তিনি বলেন, তাঁর পেছনে ষড়যন্ত্র হচ্ছে। তিনি তিনবারের সংসদ সদস্য, এবার মনোনয়ন পাননি। আবার এই দুর্নাম ছড়িয়ে তাঁর ক্ষতি করা হলো।
আবু সুফিয়ানের অভিযোগ, ২০২২ সালে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক পদে চাকরির জন্য তিনিসহ ৪৮ জন মোট ৯৪ লাখ টাকা দেন। তিনি প্রতিমন্ত্রীর ভাতিজা লিটনকে সাতজনের জন্য সাড়ে ৯ লাখ টাকা দেন। কিন্তু ৪৮ জনের কেউ চাকরি পাননি। টাকাও ফেরত দেওয়া হয়নি। এ নিয়ে তাঁরা অভিযোগ করেন। ৭ ডিসেম্বর প্রতিমন্ত্রীর ব্যক্তিগত সহকারী যেতে বললে তিনিসহ তিনজন প্রতিমন্ত্রীর মিন্টো রোডের সরকারি বাসভবনে যান। সেখানে তাঁদের টাকা ফেরত না দিয়ে মারধর করা হয়। একপর্যায়ে তাঁরা পালিয়ে আসেন। কিন্তু তিনি সীমানাপ্রাচীর টপকে ডিবি কার্যালয়ে ঢুকে পড়ায় তাঁকে আটক করা হয়। শুক্রবার পর্যন্ত তিনি সেখানে ছিলেন। এ বিষয়ে তিনি ডিবিতে লিখিত অভিযোগ দেন। এরপর ডিবি মধ্যস্থতা করে।
কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে পদ্মা নদীতে টর্নেডো সৃষ্টি হয়ে পানি আকাশে উঠে যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। গতকাল মঙ্গলবার বিকেলের দিকে উপজেলার মরিচা ইউনিয়নের কোলদিয়াড় এলাকায় পদ্মা নদীতে এ ঘটনা ঘটে। ইতিমধ্যে এ দৃশ্যের বেশ কয়েকটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হওয়া...
৩৮ মিনিট আগে২০০৭ সালে আমান দম্পতির বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। ওই বছরের ২১ জুন রায় দেন বিচারিক আদালত। রায়ে আমানকে ১৩ বছরের ও তাঁর স্ত্রীকে তিন বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। পরে রায়ের বিরুদ্ধে তাঁরা হাইকোর্টে আপিল করেন। ২০১০ সালে হাইকোর্ট তাঁদের খালাস দেন। পরবর্তীতে দুদক আপিল করলে ২০১৪ সালে হাইকোর্টের দেওয়া রায় বাতিল কর
৪১ মিনিট আগেগাজীপুর মহানগরীর পূবাইলে ধর্ষণের অভিযোগে মসজিদের এক ইমামকে গত ২০ এপ্রিল সকালে গণপিটুনি দেন স্থানীয়রা। পরে পুলিশ ইমামকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। ধর্ষণের ঘটনায় তার বিরুদ্ধে মামলা হলে পুলিশ তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠায়। কারাগারে অসুস্থ হয়ে ওই ইমামের মৃত্যু হয়। ইমামের এই মৃত্যুকে পরিকল্পিত...
১ ঘণ্টা আগেসহপাঠীদের থেকে জানা যায়, বিকেলে এক যুবক ওই শিক্ষার্থীকে মেস থেকে উদ্ধার করে প্রথমে ন্যাশনাল মেডিকেল ইনস্টিটিউট এবং পরে মিটফোর্ড হাসপাতালে নিয়ে যান। সন্দেহজনক হওয়ায় তাঁকে সূত্রাপুর থানায় পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। তাঁর নাম ইয়াসিন মজুমদার।
২ ঘণ্টা আগে