‘প্রোমোটিং ওয়াটার রিপ্লেনিশমেন্ট অ্যান্ড ওয়াশ সার্ভিসেস’ শীর্ষক প্রকল্পে যৌথভাবে কাজ করছে দ্য কোকা-কোলা ফাউন্ডেশন এবং ওয়াটারএইড বাংলাদেশ। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হয়ে ১৮ মাস পর্যন্ত চলাকালীন প্রকল্পটি সাভার ও সুনামগঞ্জ এলাকায় পানি ও স্যানিটেশন নিরাপত্তার প্রচারে কাজ করছে। প্রকল্পটির মূল লক্ষ্য হলো জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় ওয়াশ (ওয়াটার, স্যানিটেশন অ্যান্ড হাইজিন) সেবার উন্নয়ন এবং বৃষ্টির পানি সংরক্ষণের মাধ্যমে পানির ঘাটতি পূরণ ব্যবস্থার প্রচার করা।
এই প্রকল্পের আওতায় টেকসই পানির নিরাপত্তার জন্য সেন্টার ফর দ্য রিহ্যাবিলিটেশন অফ দ্য প্যারালাইজড (সিআরপি)-র ক্যাম্পাসে বৃষ্টির পানি ধরে রাখার ব্যবস্থা স্থাপন করা হবে। এ ছাড়া পান করা ছাড়া অন্য প্রয়োজনের ক্ষেত্রে বৃষ্টির পানি ব্যবহার করার জন্য কার্যকর রিসাইক্লিং পদ্ধতি চালু করা হবে। সাভারের সিআরপি-তে কাজের পাশাপাশি জুলাই ২০২২-এর বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত সুনামগঞ্জ জেলায়ও সংস্কারের কাজ হাতে নেওয়া হবে। কার্যকর স্যানিটেশন ব্যবস্থাপনার উন্নয়নের উদ্দেশ্যে এই প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য দু’টি স্কুল ও পাঁচটি স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্র বেছে নেওয়া হয়েছে। এই প্রতিষ্ঠানগুলোর মাধ্যমে ৩০ হাজারের বেশি সুবিধাভোগীর কাছে পৌঁছানো যাবে বলে আশা করা যাচ্ছে।
দ্য কোকা-কোলা ফাউন্ডেশনের প্রেসিডেন্ট সাদিয়া ম্যাডসবার্গ বলেন, ‘দ্য কোকা-কোলা ফাউন্ডেশনের কাছে নিরাপদ পানির টেকসই সহজলভ্যতা অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। গুরুত্বপূর্ণ স্থানে পানির সহজলভ্যতা বাড়াতে ওয়াটারএইড বাংলাদেশের কাজে সহায়তা করতে পেরে আমরা গর্বিত।’
এই প্রকল্পটি সুনামগঞ্জে বসবাসকারী জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর সহনশীলতা তৈরি করবে। ক্ষতিগ্রস্ত স্থাপনার পুনর্বাসন সহায়তার পাশাপাশি এর লক্ষ্য থাকবে বিশেষত যেকোনো দুর্যোগের সময় ওয়াশ সংস্থানগুলোর পরিচালনা বিষয়ে প্রযুক্তিগত জ্ঞান অর্জনের জন্য স্থানীয় জনগোষ্ঠীর দক্ষতার উন্নয়ন করা। প্রকল্পটি ৬০ হাজার এর বেশি প্রত্যক্ষ সুবিধাভোগীর কাছে পৌঁছাবে বলে আশা করা যাচ্ছে, যাদের ৬০ শতাংশের বেশি কিশোর-কিশোরী অথবা তরুণ-তরুণী।
ওয়াটারএইড বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর হাসিন জাহান বলেন, ‘জলবায়ুর কারণে বাংলাদেশের মতো দেশকে নানা ধরনের হুমকির মুখে পড়তে হচ্ছে। এর অন্যতম হলো জনগোষ্ঠী ও পরিবেশের জন্য পানির নিরাপত্তা। আমরা জানি যে, টেকসই বাংলাদেশ এবং সংরক্ষণ ও সহনশীলতার মডেল গড়ে তোলার জন্য পানি ও স্যানিটেশন নিরাপত্তা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ওয়াটারএইড এবং কোকা-কোলা বাংলাদেশের এই যৌথ প্রকল্পের মাধ্যমে জনগোষ্ঠীর উন্নয়নের জন্য পরিবর্তন সম্ভব। একই সঙ্গে পানির নিরাপত্তার জন্য বৃহৎ আকারের সমাধান ও জনগোষ্ঠীর মাঝে ওয়াশ সহজলভ্য করে তোলাও সহজ হবে।’
‘প্রোমোটিং ওয়াটার রিপ্লেনিশমেন্ট অ্যান্ড ওয়াশ সার্ভিসেস’ শীর্ষক প্রকল্পে যৌথভাবে কাজ করছে দ্য কোকা-কোলা ফাউন্ডেশন এবং ওয়াটারএইড বাংলাদেশ। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হয়ে ১৮ মাস পর্যন্ত চলাকালীন প্রকল্পটি সাভার ও সুনামগঞ্জ এলাকায় পানি ও স্যানিটেশন নিরাপত্তার প্রচারে কাজ করছে। প্রকল্পটির মূল লক্ষ্য হলো জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় ওয়াশ (ওয়াটার, স্যানিটেশন অ্যান্ড হাইজিন) সেবার উন্নয়ন এবং বৃষ্টির পানি সংরক্ষণের মাধ্যমে পানির ঘাটতি পূরণ ব্যবস্থার প্রচার করা।
এই প্রকল্পের আওতায় টেকসই পানির নিরাপত্তার জন্য সেন্টার ফর দ্য রিহ্যাবিলিটেশন অফ দ্য প্যারালাইজড (সিআরপি)-র ক্যাম্পাসে বৃষ্টির পানি ধরে রাখার ব্যবস্থা স্থাপন করা হবে। এ ছাড়া পান করা ছাড়া অন্য প্রয়োজনের ক্ষেত্রে বৃষ্টির পানি ব্যবহার করার জন্য কার্যকর রিসাইক্লিং পদ্ধতি চালু করা হবে। সাভারের সিআরপি-তে কাজের পাশাপাশি জুলাই ২০২২-এর বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত সুনামগঞ্জ জেলায়ও সংস্কারের কাজ হাতে নেওয়া হবে। কার্যকর স্যানিটেশন ব্যবস্থাপনার উন্নয়নের উদ্দেশ্যে এই প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য দু’টি স্কুল ও পাঁচটি স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্র বেছে নেওয়া হয়েছে। এই প্রতিষ্ঠানগুলোর মাধ্যমে ৩০ হাজারের বেশি সুবিধাভোগীর কাছে পৌঁছানো যাবে বলে আশা করা যাচ্ছে।
দ্য কোকা-কোলা ফাউন্ডেশনের প্রেসিডেন্ট সাদিয়া ম্যাডসবার্গ বলেন, ‘দ্য কোকা-কোলা ফাউন্ডেশনের কাছে নিরাপদ পানির টেকসই সহজলভ্যতা অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। গুরুত্বপূর্ণ স্থানে পানির সহজলভ্যতা বাড়াতে ওয়াটারএইড বাংলাদেশের কাজে সহায়তা করতে পেরে আমরা গর্বিত।’
এই প্রকল্পটি সুনামগঞ্জে বসবাসকারী জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর সহনশীলতা তৈরি করবে। ক্ষতিগ্রস্ত স্থাপনার পুনর্বাসন সহায়তার পাশাপাশি এর লক্ষ্য থাকবে বিশেষত যেকোনো দুর্যোগের সময় ওয়াশ সংস্থানগুলোর পরিচালনা বিষয়ে প্রযুক্তিগত জ্ঞান অর্জনের জন্য স্থানীয় জনগোষ্ঠীর দক্ষতার উন্নয়ন করা। প্রকল্পটি ৬০ হাজার এর বেশি প্রত্যক্ষ সুবিধাভোগীর কাছে পৌঁছাবে বলে আশা করা যাচ্ছে, যাদের ৬০ শতাংশের বেশি কিশোর-কিশোরী অথবা তরুণ-তরুণী।
ওয়াটারএইড বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর হাসিন জাহান বলেন, ‘জলবায়ুর কারণে বাংলাদেশের মতো দেশকে নানা ধরনের হুমকির মুখে পড়তে হচ্ছে। এর অন্যতম হলো জনগোষ্ঠী ও পরিবেশের জন্য পানির নিরাপত্তা। আমরা জানি যে, টেকসই বাংলাদেশ এবং সংরক্ষণ ও সহনশীলতার মডেল গড়ে তোলার জন্য পানি ও স্যানিটেশন নিরাপত্তা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ওয়াটারএইড এবং কোকা-কোলা বাংলাদেশের এই যৌথ প্রকল্পের মাধ্যমে জনগোষ্ঠীর উন্নয়নের জন্য পরিবর্তন সম্ভব। একই সঙ্গে পানির নিরাপত্তার জন্য বৃহৎ আকারের সমাধান ও জনগোষ্ঠীর মাঝে ওয়াশ সহজলভ্য করে তোলাও সহজ হবে।’
শিশুদের কলকাকলিতে মুখর আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ দ্য ঢাকার লা গ্যালারি। গ্যালারির দেয়ালজুড়ে সাজানো তাদেরই পছন্দের অনেক ছবি। বইয়ে যে ছবি দেখে পড়া শিখেছে, সেগুলোই ঝুলছিল দেয়ালে। কী নেই সেখানে! নানা নকশায় লেখা বাংলা বর্ণমালা। গাছের ছবি, প্রাণীর ছবি, ফুলের ছবি, পাখির ছবি। বাচ্চারা সেগুলো দেখছে, পরস্পর আলাপ করছে।
১ ঘণ্টা আগেসংস্কার শুরু হয়েছে রাজশাহী মহানগরীর জামালপুর-চকপাড়া ও হড়গ্রাম এলাকায় সাবেক সংসদ সদস্য ফজলে হোসেন বাদশার বাড়ির সামনের সড়ক। পুরোনো ইট-খোয়া সরিয়ে নতুন উপকরণ দিয়ে করার কথা কাজ। কিন্তু ঠিকাদার সড়ক দুটি খুঁড়ে পাওয়া পুরোনো ইট-খোয়া দিয়েই কাজ করছেন। এ নিয়ে এলাকাবাসী ক্ষোভ প্রকাশ করলেও পরিদর্শনেই যাননি
১ ঘণ্টা আগেবান্দরবানের আলীকদম উপজেলা সদর ইউনিয়নে ভুয়া কাগজপত্রে ভোটার হচ্ছেন রোহিঙ্গারা। রোহিঙ্গাদের কাছ থেকে জনপ্রতি ২০ থেকে ৫০ হাজার টাকা নিয়ে জনপ্রতিনিধিরা ভুয়া নাগরিক সনদ ও ‘রোহিঙ্গা নয়’ মর্মে প্রত্যয়নপত্র দিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
১ ঘণ্টা আগেইতিহাস, ঐতিহ্য আর মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবিজড়িত বাংলাদেশ বেতারের পুরোনো সদর দপ্তর ভবন। রাজধানীর শাহবাগে অবস্থিত এই ভবনের অবস্থা এখন করুণ। বেতারের স্মৃতি-ঐতিহ্যের কিছুই আর অবশিষ্ট নেই। প্রায় পরিত্যক্ত এই ভবন এখন বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (সাবেক বিএসএমএমইউ/পিজি) জন্য কাজ করা আনসার সদস্যদের
১ ঘণ্টা আগে