নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীতে চলমান তিন দিনব্যাপী ইউএস ট্রেড শোর প্রতিবাদ জানিয়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে মানববন্ধন করেছে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন। মানববন্ধনে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতা এবং যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের সঙ্গে অর্থনৈতিকসহ সকল সম্পর্ক ছিন্ন করার দাবি জানিয়েছে সংগঠনটি।
আজ শনিবার বিকেলে শাহবাগে হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালের সামনে এসব দাবি জানান সংগঠনের নেতা-কর্মীরা। যুক্তরাষ্ট্রের প্রত্যক্ষ মদদে ফিলিস্তিনে ইসরায়েলের গণহত্যার প্রতিবাদে এবং স্বাধীন ফিলিস্তিনের দাবিতে মানববন্ধনের আয়োজন করা হয়।
মানববন্ধনে ছাত্র ইউনিয়ন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সংসদের সভাপতি মেঘ মল্লার বসু বলেন, ‘ইসরায়েল গত ৫০ বছর ধরে ফিলিস্তিনিদের সন্ত্রাসী হিসেবে চিহ্নিত করে যেসব নজরদারির যন্ত্রপাতি ব্যবহার করছে, আমাদের সরকার সেই যন্ত্রপাতি নজরদারি করতে ইসরায়েল থেকে কিনছে। সরকার একদিকে ফিলিস্তিনের পক্ষে অবস্থান করছে অন্যদিকে নজরদারির যন্ত্র কিনছে। এ ধরনের দ্বিচারী আচরণ বন্ধ করে সরকারকে ফিলিস্তিনের মুক্তিকামী জনতার পক্ষে অবস্থান নিতে হবে।’
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অর্থনৈতিক লেনদেন বন্ধের দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, ‘ফিলিস্তিনের রাফাহ বর্ডারে যখন শিশু হত্যা হচ্ছে, তাঁদের শেষ আশ্রয়স্থল থেকে উচ্ছেদ করা হচ্ছে, তখন আমরা যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ট্রেড ফেয়ার করছি। এই ব্যবসার টাকা ইসরায়েলের যুদ্ধাস্ত্র কেনার কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে।’
মানববন্ধনে ‘ফ্রম দ্যা রিভার টু দ্যা সি, প্যালেস্টাইন ইউল বি ফ্রি’, ‘ফ্রি ফ্রি প্যালেস্টাইন’ স্লোগান দেন সংগঠনটির নেতা-কর্মীরা।
মানববন্ধনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী সাজিদুল ইসলাম বলেন, ফিলিস্তিনে গণহত্যার পেছনে অন্যতম দায়ী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। এদের সঙ্গে যেকোনো বাণিজ্য এবং তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ প্রমাণ করে এই সরকারের ফিলিস্তিনের পাশে দাঁড়ানো লোক দেখানো।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আবদুল্লাহ রাজ্য বলেন, ‘গাজা থেকে ফিলিস্তিনিরা উদ্বাস্তু হয়ে রাফায় আশ্রয় নিয়েছে। কিন্তু ইসরায়েল সেখানেও বোমাবর্ষণ করছে। ইসরায়েলের এই বিধ্বংসী অবস্থানের পেছনে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। তারপরেও আমাদের সরকার এই যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সকল সম্পর্ক বজায় রেখেছে। যুক্তরাষ্ট্র এখন একটা পুলিশ স্টেট, তাঁরা নিজের জনগণের কথাও চিন্তা করে না। যুক্তরাষ্ট্রের জনগণও এখন ফিলিস্তিনের পক্ষে।’
রাজধানীতে চলমান তিন দিনব্যাপী ইউএস ট্রেড শোর প্রতিবাদ জানিয়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে মানববন্ধন করেছে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন। মানববন্ধনে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতা এবং যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের সঙ্গে অর্থনৈতিকসহ সকল সম্পর্ক ছিন্ন করার দাবি জানিয়েছে সংগঠনটি।
আজ শনিবার বিকেলে শাহবাগে হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালের সামনে এসব দাবি জানান সংগঠনের নেতা-কর্মীরা। যুক্তরাষ্ট্রের প্রত্যক্ষ মদদে ফিলিস্তিনে ইসরায়েলের গণহত্যার প্রতিবাদে এবং স্বাধীন ফিলিস্তিনের দাবিতে মানববন্ধনের আয়োজন করা হয়।
মানববন্ধনে ছাত্র ইউনিয়ন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সংসদের সভাপতি মেঘ মল্লার বসু বলেন, ‘ইসরায়েল গত ৫০ বছর ধরে ফিলিস্তিনিদের সন্ত্রাসী হিসেবে চিহ্নিত করে যেসব নজরদারির যন্ত্রপাতি ব্যবহার করছে, আমাদের সরকার সেই যন্ত্রপাতি নজরদারি করতে ইসরায়েল থেকে কিনছে। সরকার একদিকে ফিলিস্তিনের পক্ষে অবস্থান করছে অন্যদিকে নজরদারির যন্ত্র কিনছে। এ ধরনের দ্বিচারী আচরণ বন্ধ করে সরকারকে ফিলিস্তিনের মুক্তিকামী জনতার পক্ষে অবস্থান নিতে হবে।’
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অর্থনৈতিক লেনদেন বন্ধের দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, ‘ফিলিস্তিনের রাফাহ বর্ডারে যখন শিশু হত্যা হচ্ছে, তাঁদের শেষ আশ্রয়স্থল থেকে উচ্ছেদ করা হচ্ছে, তখন আমরা যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ট্রেড ফেয়ার করছি। এই ব্যবসার টাকা ইসরায়েলের যুদ্ধাস্ত্র কেনার কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে।’
মানববন্ধনে ‘ফ্রম দ্যা রিভার টু দ্যা সি, প্যালেস্টাইন ইউল বি ফ্রি’, ‘ফ্রি ফ্রি প্যালেস্টাইন’ স্লোগান দেন সংগঠনটির নেতা-কর্মীরা।
মানববন্ধনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী সাজিদুল ইসলাম বলেন, ফিলিস্তিনে গণহত্যার পেছনে অন্যতম দায়ী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। এদের সঙ্গে যেকোনো বাণিজ্য এবং তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ প্রমাণ করে এই সরকারের ফিলিস্তিনের পাশে দাঁড়ানো লোক দেখানো।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আবদুল্লাহ রাজ্য বলেন, ‘গাজা থেকে ফিলিস্তিনিরা উদ্বাস্তু হয়ে রাফায় আশ্রয় নিয়েছে। কিন্তু ইসরায়েল সেখানেও বোমাবর্ষণ করছে। ইসরায়েলের এই বিধ্বংসী অবস্থানের পেছনে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। তারপরেও আমাদের সরকার এই যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সকল সম্পর্ক বজায় রেখেছে। যুক্তরাষ্ট্র এখন একটা পুলিশ স্টেট, তাঁরা নিজের জনগণের কথাও চিন্তা করে না। যুক্তরাষ্ট্রের জনগণও এখন ফিলিস্তিনের পক্ষে।’
রাজধানীর বিমানবন্দর রেলস্টেশন এলাকার নারীসহ সাত মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে সেনাবাহিনী। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন— মো. জয় (২০), খাদিজা (২১), আম্বিয়া (৪০), ফাতেমা (২১), পরিমনি (১৯), নাছরিন (২১) এবং সুমাইয়া (১৯)।
১ ঘণ্টা আগেরিফাতের বাবা দুলাল শরীফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার শারীরিক অবস্থা খুবই খারাপ। আমার ছেলেকে যারা নির্মমভাবে হত্যা করেছে, জীবিত থাকতে এই হত্যাকাণ্ডের বিচার দেখে যেতে চাই। এত দিন হয়ে গেল, প্রধান আসামির ফাঁসির রায় এখনো কার্যকর করা হয়নি। আমি সরকারের কাছে প্রার্থনা জানাই, দ্রুত ফাঁসির রায় কার্যকর করার
১ ঘণ্টা আগেপাহাড় ভ্রমণে পর্যটকদের মানতে হয় নানা নির্দেশনা। সঙ্গে জীবনরক্ষাকারী সামগ্রীর পাশাপাশি রাখতে হয় অভিজ্ঞ গাইড। আবহাওয়ার পূর্বাভাস জেনে ঘর থেকে বের হওয়ার দায়িত্ব সত্ত্বেও অনেকে তা না মেনেই পরিবার নিয়ে বের হন। এতে তাঁরা নিজেদের বিপদই ডেকে আনছেন, অনেক সময় হারাচ্ছেন প্রাণ। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, নিয়ম ন
২ ঘণ্টা আগেজানা গেছে, মিয়ানমারের সরকারি বাহিনীর সঙ্গে সংঘাতের জন্য মিয়ানমারে বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর অস্ত্র কেনার জন্য টাকা দরকার। সেই টাকা জোগাড় করতে এপারে বাংলাদেশ সীমান্তে থাকা রোহিঙ্গা ও দেশি মাদক কারবারিদের কাছে অল্প দামে বিভিন্ন ধরনের মাদক বিক্রি করছে তারা। মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ অস্থিরতা বাড়ার সঙ্গে...
২ ঘণ্টা আগে