ঘিওর (মানিকগঞ্জ) প্রতিনিধি
মানিকগঞ্জের ঘিওর বাসস্ট্যান্ড এলাকার গণশৌচাগার বা পাবলিক টয়লেটটি নির্মাণ করা হয় ২০১২ সালে। এক যুগ পেরিয়ে গেলেও আর সংস্কার করা হয়নি। অযত্ন ও অবহেলায় পড়ে থাকা গণশৌচাগারটির ভেতরে-বাইরে সমান দুর্গন্ধ। জরাজীর্ণ, অস্বাস্থ্যকর শৌচাগারটিই বাধ্য হয়ে ব্যবহার করছেন এলাকার সাধারণ যাত্রী, বাজারের ব্যবসায়ী ও দূর-দুরান্ত থেকে আসা পথচারীরা।
উপজেলা স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) সূত্রে জানা গেছে, ২০১২ সালে এলজিইডির অর্থায়নে প্রায় ১৫ লাখ টাকা ব্যয়ে পুরুষ ও নারীদের জন্য পৃথক ৩টি কক্ষে ৫টি শৌচাগার নির্মাণ করা হয় এখানে।
সরকারিভাবে উপজেলা পরিষদ থেকে প্রতি বছর ইজারা দিলেও এটি পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন না থাকায় দুর্গন্ধে ব্যবহার করা মুশকিল। কেউ কেউ রাস্তার ধারেও প্রাকৃতিক কর্ম সারছেন। এতে বিপর্যয়ের মুখে পড়ছে পরিবেশ। ঘিওর বাসস্ট্যান্ডে এসে বিপাকে পরেন নারী যাত্রীরা। পানি সাপ্লাইয়ের ট্যাংক বসালেও বিদ্যুৎ সংযোগের অভাবে বেশির ভাগ সময়েই তা অকেজো হয়ে থাকে। পানি না থাকায় ব্যবহারকারীরা পরেন আরও বেকায়দায়।
ঘিওর বাসস্ট্যান্ডের ব্যবসায়ী আলম বলেন, ‘বাসস্ট্যান্ডের সাধারণ যাত্রী, ব্যবসায়ীসহ প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ আসা যাওয়া করেন। কিন্তু স্বাস্থ্যসম্মত একটি টয়লেট না থাকায় চরম অসুবিধায় পরতে হচ্ছে আমাদের। যেটি আছে, তা ব্যবহারের অযোগ্য। একটি উন্নতমানের টয়লেট নির্মাণের জোর দাবি জানাচ্ছি।’
এক নারী যাত্রী বলেন, ঢাকা থেকে বাসে ঘিওর নেমেছি। টয়লেটে গিয়ে খুবই বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পরেছিলাম। জরাজীর্ণ শৌচাগারের ভেতরে-বাইরে সমান দুর্গন্ধ।
স্থানীয় বাসিন্দা রনি সরকার বলেন, স্বাস্থ্যসম্মত পাবলিক শৌচাগার না থাকায় ঘিওর হাট-বাজার ও বাসস্ট্যান্ডে নানা কাজে আসা সাধারণ মানুষের চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে।
ঘিওর ইউপি চেয়ারম্যান অহিদুল ইসলাম টুটুল বলেন, ঘিওর বাসস্ট্যান্ড এবং বাজারে পৃথক দুটি স্থানে উন্নতমানের পাবলিক শৌচাগার নির্মাণের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। শিগগিরই কাজ শুরু হবে।
ঘিওর উপজেলা এলজিইডি প্রকৌশলী মুহাম্মদ আশরাফুল আলম ভূঁইয়া বলেন, ঘিওর বাসস্ট্যান্ড এলাকাতে দ্রুত টয়লেট নির্মাণের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঘিওর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আমিনুল ইসলাম বলেন, বাসস্ট্যান্ড এলাকার পাবলিক শৌচাগারটি সংস্কার এবং আরও নতুন দুটি কক্ষ নির্মাণের সিদ্ধান্ত হয়েছে। দ্রুত কাজ শুরু করা হবে।
মানিকগঞ্জের ঘিওর বাসস্ট্যান্ড এলাকার গণশৌচাগার বা পাবলিক টয়লেটটি নির্মাণ করা হয় ২০১২ সালে। এক যুগ পেরিয়ে গেলেও আর সংস্কার করা হয়নি। অযত্ন ও অবহেলায় পড়ে থাকা গণশৌচাগারটির ভেতরে-বাইরে সমান দুর্গন্ধ। জরাজীর্ণ, অস্বাস্থ্যকর শৌচাগারটিই বাধ্য হয়ে ব্যবহার করছেন এলাকার সাধারণ যাত্রী, বাজারের ব্যবসায়ী ও দূর-দুরান্ত থেকে আসা পথচারীরা।
উপজেলা স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) সূত্রে জানা গেছে, ২০১২ সালে এলজিইডির অর্থায়নে প্রায় ১৫ লাখ টাকা ব্যয়ে পুরুষ ও নারীদের জন্য পৃথক ৩টি কক্ষে ৫টি শৌচাগার নির্মাণ করা হয় এখানে।
সরকারিভাবে উপজেলা পরিষদ থেকে প্রতি বছর ইজারা দিলেও এটি পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন না থাকায় দুর্গন্ধে ব্যবহার করা মুশকিল। কেউ কেউ রাস্তার ধারেও প্রাকৃতিক কর্ম সারছেন। এতে বিপর্যয়ের মুখে পড়ছে পরিবেশ। ঘিওর বাসস্ট্যান্ডে এসে বিপাকে পরেন নারী যাত্রীরা। পানি সাপ্লাইয়ের ট্যাংক বসালেও বিদ্যুৎ সংযোগের অভাবে বেশির ভাগ সময়েই তা অকেজো হয়ে থাকে। পানি না থাকায় ব্যবহারকারীরা পরেন আরও বেকায়দায়।
ঘিওর বাসস্ট্যান্ডের ব্যবসায়ী আলম বলেন, ‘বাসস্ট্যান্ডের সাধারণ যাত্রী, ব্যবসায়ীসহ প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ আসা যাওয়া করেন। কিন্তু স্বাস্থ্যসম্মত একটি টয়লেট না থাকায় চরম অসুবিধায় পরতে হচ্ছে আমাদের। যেটি আছে, তা ব্যবহারের অযোগ্য। একটি উন্নতমানের টয়লেট নির্মাণের জোর দাবি জানাচ্ছি।’
এক নারী যাত্রী বলেন, ঢাকা থেকে বাসে ঘিওর নেমেছি। টয়লেটে গিয়ে খুবই বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পরেছিলাম। জরাজীর্ণ শৌচাগারের ভেতরে-বাইরে সমান দুর্গন্ধ।
স্থানীয় বাসিন্দা রনি সরকার বলেন, স্বাস্থ্যসম্মত পাবলিক শৌচাগার না থাকায় ঘিওর হাট-বাজার ও বাসস্ট্যান্ডে নানা কাজে আসা সাধারণ মানুষের চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে।
ঘিওর ইউপি চেয়ারম্যান অহিদুল ইসলাম টুটুল বলেন, ঘিওর বাসস্ট্যান্ড এবং বাজারে পৃথক দুটি স্থানে উন্নতমানের পাবলিক শৌচাগার নির্মাণের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। শিগগিরই কাজ শুরু হবে।
ঘিওর উপজেলা এলজিইডি প্রকৌশলী মুহাম্মদ আশরাফুল আলম ভূঁইয়া বলেন, ঘিওর বাসস্ট্যান্ড এলাকাতে দ্রুত টয়লেট নির্মাণের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঘিওর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আমিনুল ইসলাম বলেন, বাসস্ট্যান্ড এলাকার পাবলিক শৌচাগারটি সংস্কার এবং আরও নতুন দুটি কক্ষ নির্মাণের সিদ্ধান্ত হয়েছে। দ্রুত কাজ শুরু করা হবে।
গোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
১৮ মিনিট আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২২ মিনিট আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪২ মিনিট আগেইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মুহাম্মদ মুনিরুল মওলাকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
১ ঘণ্টা আগে