নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কোরবানির পশুর চামড়া নিয়ে পতিত ফ্যাসিস্ট আমলের পুরোনো চক্র ও সিন্ডিকেট সক্রিয় হয়ে উঠেছে—এমন অভিযোগ করে সিন্ডিকেট এবং চামড়াশিল্প ধ্বংসের দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র রুখে দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে জাতীয় ভোক্তা-অধিকার রক্ষা আন্দোলন।
আজ বৃহস্পতিবার (১২ জুন) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত এক মানববন্ধনে এসব কথা জানান সংগঠনটির নেতারা। তাঁরা বলেন, চামড়া সিন্ডিকেট কৌশলে দরপতন ঘটিয়ে এবারের কোরবানির চামড়ার বাজার ধ্বংস করছে। এতে করে গরিব-অসহায় মানুষ আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। গত বছরের মতো এবারও কম দামে সব ধরনের চামড়া বিক্রি করতে হয়েছে।
বক্তারা আরও বলেন, প্রতি বর্গফুট গরুর চামড়ার দাম বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ৬০ থেকে ৬৫ টাকা নির্ধারণ করে দিলেও বিক্রি হয়েছে গতবারের মতোই ৫৫ থেকে ৬০ টাকায়। কিছু কিছু ক্ষেত্রে বর্গফুটের হিসাবে চামড়ার দাম আরও কম পড়েছে। কোরবানিদাতাদের থেকে তাঁরা সর্বোচ্চ ৪০০ থেকে ৬৫০ টাকায় গরুর চামড়া কিনেছেন এবং ট্যানারি মালিকদের কাছে বিক্রি করেছেন ৫০০ থেকে ৮০০ টাকায়। বাড়ি বাড়ি ঘুরে সংগ্রহ করে চামড়ার ন্যায্য দাম মিলছে না। সিন্ডিকেটের কারণে পড়ে গেছে চামড়ার দাম। দাম নিয়ে চলছে অন্তরালের খেলা। এ খেলা বন্ধ করতে হবে।
তাঁরা বলেন, বাংলাদেশের পটশিল্পকে সুকৌশলে শেষ করে দেওয়ার পর অপার সম্ভাবনাময় চামড়াশিল্পকে শেষ করে দেওয়ার বিদেশি চক্রান্ত ও ষড়যন্ত্র চলছে। এ ষড়যন্ত্রে পা দিয়ে অসাধু ট্যানারি মালিকদের সিন্ডিকেট কৌশলে চামড়ার দাম কমিয়ে লাভবান হলেও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে দেশের চামড়াশিল্প। এ সময় তাঁরা সিন্ডিকেটকে চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনার আহ্বান জানান।
জাতীয় ভোক্তা-অধিকার রক্ষা আন্দোলনের আহ্বায়ক মির্জা শরিফুল আলম এতে সভাপতিত্ব করেন। সভায় আরও বক্তব্য দেন গবেষক ও কলামিস্ট লায়ন মীর আবদুল আলীম, রাজনীতিবিদ লায়ন নুরুজ্জামান হীরা, মানবাধিকারকর্মী আব্দুল্লাহ আল-মামুন প্রমুখ।
কোরবানির পশুর চামড়া নিয়ে পতিত ফ্যাসিস্ট আমলের পুরোনো চক্র ও সিন্ডিকেট সক্রিয় হয়ে উঠেছে—এমন অভিযোগ করে সিন্ডিকেট এবং চামড়াশিল্প ধ্বংসের দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র রুখে দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে জাতীয় ভোক্তা-অধিকার রক্ষা আন্দোলন।
আজ বৃহস্পতিবার (১২ জুন) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত এক মানববন্ধনে এসব কথা জানান সংগঠনটির নেতারা। তাঁরা বলেন, চামড়া সিন্ডিকেট কৌশলে দরপতন ঘটিয়ে এবারের কোরবানির চামড়ার বাজার ধ্বংস করছে। এতে করে গরিব-অসহায় মানুষ আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। গত বছরের মতো এবারও কম দামে সব ধরনের চামড়া বিক্রি করতে হয়েছে।
বক্তারা আরও বলেন, প্রতি বর্গফুট গরুর চামড়ার দাম বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ৬০ থেকে ৬৫ টাকা নির্ধারণ করে দিলেও বিক্রি হয়েছে গতবারের মতোই ৫৫ থেকে ৬০ টাকায়। কিছু কিছু ক্ষেত্রে বর্গফুটের হিসাবে চামড়ার দাম আরও কম পড়েছে। কোরবানিদাতাদের থেকে তাঁরা সর্বোচ্চ ৪০০ থেকে ৬৫০ টাকায় গরুর চামড়া কিনেছেন এবং ট্যানারি মালিকদের কাছে বিক্রি করেছেন ৫০০ থেকে ৮০০ টাকায়। বাড়ি বাড়ি ঘুরে সংগ্রহ করে চামড়ার ন্যায্য দাম মিলছে না। সিন্ডিকেটের কারণে পড়ে গেছে চামড়ার দাম। দাম নিয়ে চলছে অন্তরালের খেলা। এ খেলা বন্ধ করতে হবে।
তাঁরা বলেন, বাংলাদেশের পটশিল্পকে সুকৌশলে শেষ করে দেওয়ার পর অপার সম্ভাবনাময় চামড়াশিল্পকে শেষ করে দেওয়ার বিদেশি চক্রান্ত ও ষড়যন্ত্র চলছে। এ ষড়যন্ত্রে পা দিয়ে অসাধু ট্যানারি মালিকদের সিন্ডিকেট কৌশলে চামড়ার দাম কমিয়ে লাভবান হলেও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে দেশের চামড়াশিল্প। এ সময় তাঁরা সিন্ডিকেটকে চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনার আহ্বান জানান।
জাতীয় ভোক্তা-অধিকার রক্ষা আন্দোলনের আহ্বায়ক মির্জা শরিফুল আলম এতে সভাপতিত্ব করেন। সভায় আরও বক্তব্য দেন গবেষক ও কলামিস্ট লায়ন মীর আবদুল আলীম, রাজনীতিবিদ লায়ন নুরুজ্জামান হীরা, মানবাধিকারকর্মী আব্দুল্লাহ আল-মামুন প্রমুখ।
যশোরের মনিরামপুর উপজেলার পলাশী পূর্বপাড়ার ভ্যানচালক মিজানুর রহমান জ্বর-ব্যথা নিয়ে গিয়েছিলেন পাশের বাসুদেবপুর কমিউনিটি ক্লিনিকে। সেখানে কমিউনিটি হেলথকেয়ার প্রোভাইডার (সিএইচসিপি) মিতা রাণী দত্ত রোগের কথা শুনেই তাঁকে স্থানীয় পল্লিচিকিৎসক বা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে যাওয়ার পরামর্শ দেন।
১ ঘণ্টা আগেদীর্ঘদিন সংস্কার না করায় রাজধানীর জুরাইন-দয়াগঞ্জ সড়কটি বেহাল হয়ে পড়েছে। সড়কের গেন্ডারিয়া রেলস্টেশনের সামনের অংশে অসংখ্য খানাখন্দ সৃষ্টি হয়েছে। এসব খানাখন্দ কোথাও কোথাও এক থেকে দেড় ফুট পর্যন্ত গভীর। বৃষ্টির পানি জমে সেসব গর্ত পুকুরের রূপ ধারণ করেছে।
২ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচন আগামী ৯ সেপ্টেম্বর। এই নির্বাচনের মাত্র এক মাস আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলোতে ছাত্র রাজনীতিতে নিষেধাজ্ঞা বহাল রাখায় ক্যাম্পাসে সক্রিয় ছাত্রসংগঠনগুলোর মধ্যে বিরোধ আরও বেড়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর নিউমার্কেট এলাকার বিভিন্ন দোকান ও গুদামে অভিযান চালিয়ে প্রায় ১ হাজার ১০০টি ধারালো অস্ত্র উদ্ধার করেছে সেনাবাহিনী। উদ্ধারকৃত অস্ত্রগুলোর মধ্যে রয়েছে কিশোর গ্যাং ও ছিনতাইকারীদের ব্যবহৃত কুখ্যাত ‘সামুরাই’ চাপাতি ও অন্যান্য ধারালো অস্ত্র।
৫ ঘণ্টা আগে