গোয়ালন্দ (রাজবাড়ী) প্রতিনিধি
রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়া লঞ্চঘাট এলাকায় জেলের জালে ১৩ কেজি ওজনের একটি বোয়াল মাছ ধরা পড়েছে। আজ সোমবার ভোরে জেলে মোহাম্মদ হালদারের জালে মাছটি ধরা পড়ে।
ঘাট এলাকার মৎস্যজীবীরা জানান, বেশ কিছুদিন ধরে পদ্মা নদীতে বড় কোনো মাছ পাওয়া যাচ্ছিল না। আজ খুব ভোরে মোহাম্মদ হালদার নদীতে মাছ শিকার করতে বের হন। ভোর ৫টার দিকে দৌলতদিয়া লঞ্চ ঘাটের অদূরে জাল ফেলে টেনে তোলার সময় বোয়াল মাছটি আটকা পড়ে। মাছটি বিক্রির জন্য ভোর ৬টার দিকে দৌলতদিয়া ৫ নম্বর ফেরিঘাট এলাকার মাছ ব্যবসায়ী সম্রাট শাহজাহান শেখের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। পরে বোয়ালটি ২ হাজার ১০০ টাকা কেজি দরে মোট ২৭ হাজার ৩০০ টাকায় কিনে নেন তিনি।
জেলে মোহাম্মদ হালদার বলেন, ‘আজ খুব ভোরে পদ্মা নদীতে কয়েকজন মাছ শিকারে বের হই। ভোর ৫টার দিকে জাল তুলতেই বুঝতে পারি বড় কোনো মাছ ধরা পড়েছে। অবশেষে টেনে নৌকায় তুলতেই দেখতে পাই বড় একটি বোয়াল জালে আটকা পড়েছে।’
মাছ ব্যবসায়ী সম্রাট শাহজাহান শেখ বলেন, ‘মাছটি সরাসরি জেলের কাছ থেকে কিনে নিয়েছি। মাছটি কেনার পর ৫ নম্বর ফেরিঘাট পন্টুনের সঙ্গে বেঁধে রাখলে উৎসুক জনতা অনেকে দেখতে ভিড় করেন। পরে বিক্রির জন্য দেশের বিভিন্ন স্থানে যোগাযোগ করা হলে মকসেদপুর এলাকার এক ব্যবসায়ী ২ হাজার ১৫০ টাকা কেজি দরে মোট ২৭ হাজার ৯৫০ টাকায় মাছটি কিনে নেন।’
এ বিষয়ে গোয়ালন্দ উপজেলার মৎস্য কর্মকর্তা শাহ মো. শাহারিয়ার জামান বলেন, ‘বর্তমানে পদ্মা নদীতে পানির সঙ্গে স্রোত কমেছে। পদ্মা নদীর বড় মাছ খুবই সুস্বাদু ও লোভনীয় হয়। এ সময়ে খুব একটা বড় মাছ দেখা না গেলেও মাঝে মধ্যে পাওয়া যায়। সাধারণ মানুষজন এত দামে মাছ কিনতে না পারলেও টাকাওয়ালারা খবর পেলেই কিনে নেন।’
মৎস্য কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘বড় মাছ বিক্রি করে জেলে ও ব্যবসায়ীরা ভালো দাম পেলে খুবই খুশি হন। নদীতে পানির সঙ্গে স্রোত কম থাকলে পাঙাশ, রুই, কাতলা, বোয়ালসহ বড় প্রজাতির দেশীয় মাছ আরও ধরা পড়বে। তবে আগামী প্রজন্মের জন্য এসব মাছের স্থায়ী অভয়াশ্রম করা গেলে বংশবৃদ্ধি করা যেত। আর বংশবৃদ্ধি হলে আরও বেশি মাছ পাওয়া সম্ভব।’
রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়া লঞ্চঘাট এলাকায় জেলের জালে ১৩ কেজি ওজনের একটি বোয়াল মাছ ধরা পড়েছে। আজ সোমবার ভোরে জেলে মোহাম্মদ হালদারের জালে মাছটি ধরা পড়ে।
ঘাট এলাকার মৎস্যজীবীরা জানান, বেশ কিছুদিন ধরে পদ্মা নদীতে বড় কোনো মাছ পাওয়া যাচ্ছিল না। আজ খুব ভোরে মোহাম্মদ হালদার নদীতে মাছ শিকার করতে বের হন। ভোর ৫টার দিকে দৌলতদিয়া লঞ্চ ঘাটের অদূরে জাল ফেলে টেনে তোলার সময় বোয়াল মাছটি আটকা পড়ে। মাছটি বিক্রির জন্য ভোর ৬টার দিকে দৌলতদিয়া ৫ নম্বর ফেরিঘাট এলাকার মাছ ব্যবসায়ী সম্রাট শাহজাহান শেখের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। পরে বোয়ালটি ২ হাজার ১০০ টাকা কেজি দরে মোট ২৭ হাজার ৩০০ টাকায় কিনে নেন তিনি।
জেলে মোহাম্মদ হালদার বলেন, ‘আজ খুব ভোরে পদ্মা নদীতে কয়েকজন মাছ শিকারে বের হই। ভোর ৫টার দিকে জাল তুলতেই বুঝতে পারি বড় কোনো মাছ ধরা পড়েছে। অবশেষে টেনে নৌকায় তুলতেই দেখতে পাই বড় একটি বোয়াল জালে আটকা পড়েছে।’
মাছ ব্যবসায়ী সম্রাট শাহজাহান শেখ বলেন, ‘মাছটি সরাসরি জেলের কাছ থেকে কিনে নিয়েছি। মাছটি কেনার পর ৫ নম্বর ফেরিঘাট পন্টুনের সঙ্গে বেঁধে রাখলে উৎসুক জনতা অনেকে দেখতে ভিড় করেন। পরে বিক্রির জন্য দেশের বিভিন্ন স্থানে যোগাযোগ করা হলে মকসেদপুর এলাকার এক ব্যবসায়ী ২ হাজার ১৫০ টাকা কেজি দরে মোট ২৭ হাজার ৯৫০ টাকায় মাছটি কিনে নেন।’
এ বিষয়ে গোয়ালন্দ উপজেলার মৎস্য কর্মকর্তা শাহ মো. শাহারিয়ার জামান বলেন, ‘বর্তমানে পদ্মা নদীতে পানির সঙ্গে স্রোত কমেছে। পদ্মা নদীর বড় মাছ খুবই সুস্বাদু ও লোভনীয় হয়। এ সময়ে খুব একটা বড় মাছ দেখা না গেলেও মাঝে মধ্যে পাওয়া যায়। সাধারণ মানুষজন এত দামে মাছ কিনতে না পারলেও টাকাওয়ালারা খবর পেলেই কিনে নেন।’
মৎস্য কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘বড় মাছ বিক্রি করে জেলে ও ব্যবসায়ীরা ভালো দাম পেলে খুবই খুশি হন। নদীতে পানির সঙ্গে স্রোত কম থাকলে পাঙাশ, রুই, কাতলা, বোয়ালসহ বড় প্রজাতির দেশীয় মাছ আরও ধরা পড়বে। তবে আগামী প্রজন্মের জন্য এসব মাছের স্থায়ী অভয়াশ্রম করা গেলে বংশবৃদ্ধি করা যেত। আর বংশবৃদ্ধি হলে আরও বেশি মাছ পাওয়া সম্ভব।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
২ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে