জাবি প্রতিনিধি
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) আবাসিক হলের ডাইনিং কর্মচারীরা চাকরি স্থায়ীর দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন। আজ মঙ্গলবার সকাল ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন চত্বর থেকে ‘ডাইনিং হল কর্মচারী সমিতির’ ব্যানারে মিছিল বের করেন বিক্ষুব্ধ কর্মচারীরা। মিছিলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনারসংলগ্ন সড়কে গিয়ে শেষ হয়। সেখানে সংক্ষিপ্ত সমাবেশের মধ্য দিয়ে কর্মসূচি সম্পন্ন হয়।
এ সময় ডাইনিং হল কর্মচারী সমিতির সভাপতি মনির হোসেন খন্দকার বলেন, ‘দুই বছর আগে সাড়ে তিন হাজার ছাত্রের স্বাক্ষর নিয়ে প্রশাসনের কাছে আবেদন করি। পরে প্রশাসন বলে এ ব্যাপারে কমিটি গঠন হয়েছে। এর ভিত্তিতে আমাদের চাকরি স্থায়ী করার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়। বলা হয় আমাদের সবাইকে চাকরি দেওয়া হবে। একজনও বাদ যাবে না। কিন্তু এত বছর হতে চললেও আমাদের চাকরি স্থায়ী হলো না।’
মনির হোসেন আরও বলেন, ‘আমরা প্রায় ৯৬ জন ডাইনিং কর্মচারী বিভিন্ন হলে কর্মরত আছি। প্রশাসন জানায়, চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী নিয়োগ হলে আমাদের থেকে ৩০ শতাংশ মানুষ নেওয়া হবে এবং প্রাধান্য দেওয়া হবে। কিন্তু আমাদের চাকরি দেওয়া হচ্ছে না। এমনকি আমাদের ডাইনিং সার্ভিসের মেয়াদ ৩২ বছর করেছে। আমাদের দাবি সেটা ৪০ বছর এবং অবসরের বয়স ৫৫ থেকে ৬০ বছর করতে হবে। এ ছাড়া অবসরকালীন ভাতা বাড়াতে হবে।’
সমাবেশে কর্মচারীদের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্ট। সংগঠনটির সাংগঠনিক সম্পাদক আরিফুল ইসলাম বলেন, ‘ডাইনিং কর্মচারীদের রক্ত ঘাম করা পরিশ্রমের বিনিময়ে খাবার পান শিক্ষার্থীরা। তাঁদের জীবনের নিরাপত্তা অনিশ্চিত করে, অস্থায়ী চাকরির ফাঁদে রেখে প্রশাসন একটা অন্যায় নীরবে করে যাচ্ছে। আমরা আশা করি, ডাইনিং কর্মচারীদের যৌক্তিক আন্দোলনের সঙ্গে নিমকহারামি করবে না বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।’
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন ছাত্রফ্রন্টের সভাপতি আবু সাইদ, সাধারণ সম্পাদক কনোজ কান্তিসহ প্রমুখ।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) আবাসিক হলের ডাইনিং কর্মচারীরা চাকরি স্থায়ীর দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন। আজ মঙ্গলবার সকাল ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন চত্বর থেকে ‘ডাইনিং হল কর্মচারী সমিতির’ ব্যানারে মিছিল বের করেন বিক্ষুব্ধ কর্মচারীরা। মিছিলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনারসংলগ্ন সড়কে গিয়ে শেষ হয়। সেখানে সংক্ষিপ্ত সমাবেশের মধ্য দিয়ে কর্মসূচি সম্পন্ন হয়।
এ সময় ডাইনিং হল কর্মচারী সমিতির সভাপতি মনির হোসেন খন্দকার বলেন, ‘দুই বছর আগে সাড়ে তিন হাজার ছাত্রের স্বাক্ষর নিয়ে প্রশাসনের কাছে আবেদন করি। পরে প্রশাসন বলে এ ব্যাপারে কমিটি গঠন হয়েছে। এর ভিত্তিতে আমাদের চাকরি স্থায়ী করার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়। বলা হয় আমাদের সবাইকে চাকরি দেওয়া হবে। একজনও বাদ যাবে না। কিন্তু এত বছর হতে চললেও আমাদের চাকরি স্থায়ী হলো না।’
মনির হোসেন আরও বলেন, ‘আমরা প্রায় ৯৬ জন ডাইনিং কর্মচারী বিভিন্ন হলে কর্মরত আছি। প্রশাসন জানায়, চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী নিয়োগ হলে আমাদের থেকে ৩০ শতাংশ মানুষ নেওয়া হবে এবং প্রাধান্য দেওয়া হবে। কিন্তু আমাদের চাকরি দেওয়া হচ্ছে না। এমনকি আমাদের ডাইনিং সার্ভিসের মেয়াদ ৩২ বছর করেছে। আমাদের দাবি সেটা ৪০ বছর এবং অবসরের বয়স ৫৫ থেকে ৬০ বছর করতে হবে। এ ছাড়া অবসরকালীন ভাতা বাড়াতে হবে।’
সমাবেশে কর্মচারীদের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্ট। সংগঠনটির সাংগঠনিক সম্পাদক আরিফুল ইসলাম বলেন, ‘ডাইনিং কর্মচারীদের রক্ত ঘাম করা পরিশ্রমের বিনিময়ে খাবার পান শিক্ষার্থীরা। তাঁদের জীবনের নিরাপত্তা অনিশ্চিত করে, অস্থায়ী চাকরির ফাঁদে রেখে প্রশাসন একটা অন্যায় নীরবে করে যাচ্ছে। আমরা আশা করি, ডাইনিং কর্মচারীদের যৌক্তিক আন্দোলনের সঙ্গে নিমকহারামি করবে না বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।’
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন ছাত্রফ্রন্টের সভাপতি আবু সাইদ, সাধারণ সম্পাদক কনোজ কান্তিসহ প্রমুখ।
মাদ্রাসা, পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, শুক্রবার রাত ১১টার দিকে ১২ জন শিক্ষার্থী রাতের খাবার খেয়ে ঘুমিয়ে পড়ে। এরপর রাত আড়াইটার দিকে হঠাৎ করেই জামিলা ও তানিয়া অসুস্থ হয়ে পড়ে। তারা দুজনই বমি করতে থাকে এবং পেট ব্যাথার কথা জানায়। দ্রুত তাদের গোমস্তাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হলে কর্তব্যর
৩ মিনিট আগেবিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানায়, রাধানগর গ্রামের রাখাল চন্দ্র রায় নামে এক ব্যক্তি ১৯৭৩ সালে ৩৩ শতাংশ জমি বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য দান করেন। পরবর্তীতে ১৯৮৮ সালে তার নাতি অরূপ রায় ওই জমিতে বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। অবশিষ্ট ৫৫ শতাংশ জমি সরকারি নথিতে খেলার মাঠ হিসেবে উল্লেখ করা আছে। ২০১৩ সালে বিদ্যালয়টি জাতীয়কর
২ ঘণ্টা আগেজানা যায়, জনদুর্ভোগ কমাতে গত ১৬ এপ্রিল উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সেতুর দুই পাশে দুটি সাইনবোর্ড লাগানো হয়। এতে সেতুর ওপর সব ধরনের দোকানপাট ও যানবাহন রাখা নিষেধ বলে সতর্ক করা হয়। ২০১১ সালে নির্মিত এই নতুন সেতুতে যানজট এড়াতে একসময় ট্রাফিক পুলিশ রাখা হলেও কয়েক মাস পর তাদের তুলে নেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগে২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের আগে পর্যন্ত রফিকুল আলমকে বিএনপির কোনো কর্মসূচিতে দেখা যায়নি। সেই সময় আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য আবু রেজা মোহাম্মদ নদভীর সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠতা ও ব্যবসা ছিল। অভিযোগ আছে, গত ১৬ বছর আওয়ামী লীগের শাসনামলে তিনি ওইসব নেতাদের সঙ্গে মিলে নির্বিঘ্নে ব্যবসা চালিয়ে
৩ ঘণ্টা আগে