শ্রীপুর (গাজীপুর) প্রতিনিধি
গাজীপুরের শ্রীপুরে রামদা দিয়ে কুপিয়ে এক কৃষকের হাতের কবজি বিচ্ছিন্ন করে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে এক পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে। আজ মঙ্গলবার সকালে উপজেলার বরমী ইউনিয়নের তাঁতীসুতা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। বিচ্ছিন্ন করা কবজি নিয়ে থানায় হাজির হন ভুক্তভোগী কৃষক।
অভিযুক্ত ব্যক্তির নাম অমৃত বিশ্বাস (৪০)। তিনি তাঁতীসুতা গ্রামের রাম দুলাল বিশ্বাসের ছেলে এবং টাঙ্গাইলের নাগরপুর থানায় কনস্টেবল হিসেবে কর্মরত। তিনি অফিস ফাঁকি দিয়ে বাড়িতে গিয়ে এই ঘটনা ঘটিয়েছেন নিশ্চিত করেছেন নাগরপুর থানা-পুলিশ।
ভুক্তভোগী কৃষকের নাম হযরত আলী (৬০)। তিনিও তাঁতীসুতা গ্রামের বাসিন্দা।
আহত কৃষক হযরত আলীর স্ত্রী রহিমা বেগম বলেন, ‘আজ মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে আমার বসতবাড়ি পাশে অভিযুক্তরা বন বিভাগের জমিতে থাকা সৃজিত গাছের চারা কেটে জমি জবরদখল করতে চেষ্টা করে। এ সময় তাদের এ অবৈধ কাজে বাধা দেন আমার স্বামী। এ সময় অভিযুক্ত ব্যক্তি আমার স্বামীকে এলোপাতাড়ি মারধর করে। অভিযুক্তের হাতে থাকা ধারালো রামদা দিয়ে সজোরে কোপ দেয়। এ সময় আমার স্বামী হাত দিয়ে আত্মরক্ষায় চেষ্টা করলে তাঁর বাঁ হাত বিচ্ছিন্ন হয়ে মাটিতে পড়ে যায়। এ সময় ওরা দৌড়ে চলে যায়। আমার স্বামী বিচ্ছিন্ন হাত নিয়ে দৌড়ে থানায় চলে যায়। এরপর আমরা তাকে উদ্ধার করে প্রথমে শ্রীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নিই। পরে তাঁকে উন্নত চিকিৎসার জন্য চিকিৎসক ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠান।’
তাঁতীসুতা গ্রামের বাসিন্দা মো. সোহাগ মিয়া বলেন, ‘অভিযুক্ত অমৃত পুলিশের দাপট দেখিয়ে প্রতিনিয়ত অত্যাচার-নির্যাতন চালিয়ে যাচ্ছে। তার অত্যাচারে গ্রামের অনেক মানুষ অতিষ্ঠ। আমরা তার কঠিন বিচার দাবি করছি।’
শ্রীপুর সদর বিটের কর্মকর্তা মো. আলাল খান বলেন, ‘যে জায়গা নিয়ে বিরোধ সৃষ্টি হয়েছে। সেটি বন বিভাগের জমি। বনের জমি নিয়ে তাদের বিরোধের বিষয়টি খুবই দুঃখজনক।’
টাঙ্গাইলের নাগরপুর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আব্দুল কুদ্দুস আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কনস্টেবল অমৃত বিশ্বাসকে গতকাল জরুরি ডাক ডিউটিতে রেঞ্জ অফিসে পাঠানো হয়। সে তো কোনো ধরনের ছুটি নেয়নি, তবে কী করে বাড়িতে গেল, এ বিষয়ে আমাদের অবহিত করেনি। বিষয়টি ইতিমধ্যে আমরা অবহিত হয়েছি।’
শ্রীপুর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. শামীম আকতার বলেন, আজ সকালে কবজি বিচ্ছিন্ন কৃষক থানায় চলে আসেন। এর পরপরই ঘটনাস্থলে পুলিশ ছুটে যায়। ঘটনার পরপরই অভিযুক্তরা পালিয়ে গেছে। ভুক্তভোগীদের লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে পরবর্তী আইনগত পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
গাজীপুরের শ্রীপুরে রামদা দিয়ে কুপিয়ে এক কৃষকের হাতের কবজি বিচ্ছিন্ন করে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে এক পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে। আজ মঙ্গলবার সকালে উপজেলার বরমী ইউনিয়নের তাঁতীসুতা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। বিচ্ছিন্ন করা কবজি নিয়ে থানায় হাজির হন ভুক্তভোগী কৃষক।
অভিযুক্ত ব্যক্তির নাম অমৃত বিশ্বাস (৪০)। তিনি তাঁতীসুতা গ্রামের রাম দুলাল বিশ্বাসের ছেলে এবং টাঙ্গাইলের নাগরপুর থানায় কনস্টেবল হিসেবে কর্মরত। তিনি অফিস ফাঁকি দিয়ে বাড়িতে গিয়ে এই ঘটনা ঘটিয়েছেন নিশ্চিত করেছেন নাগরপুর থানা-পুলিশ।
ভুক্তভোগী কৃষকের নাম হযরত আলী (৬০)। তিনিও তাঁতীসুতা গ্রামের বাসিন্দা।
আহত কৃষক হযরত আলীর স্ত্রী রহিমা বেগম বলেন, ‘আজ মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে আমার বসতবাড়ি পাশে অভিযুক্তরা বন বিভাগের জমিতে থাকা সৃজিত গাছের চারা কেটে জমি জবরদখল করতে চেষ্টা করে। এ সময় তাদের এ অবৈধ কাজে বাধা দেন আমার স্বামী। এ সময় অভিযুক্ত ব্যক্তি আমার স্বামীকে এলোপাতাড়ি মারধর করে। অভিযুক্তের হাতে থাকা ধারালো রামদা দিয়ে সজোরে কোপ দেয়। এ সময় আমার স্বামী হাত দিয়ে আত্মরক্ষায় চেষ্টা করলে তাঁর বাঁ হাত বিচ্ছিন্ন হয়ে মাটিতে পড়ে যায়। এ সময় ওরা দৌড়ে চলে যায়। আমার স্বামী বিচ্ছিন্ন হাত নিয়ে দৌড়ে থানায় চলে যায়। এরপর আমরা তাকে উদ্ধার করে প্রথমে শ্রীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নিই। পরে তাঁকে উন্নত চিকিৎসার জন্য চিকিৎসক ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠান।’
তাঁতীসুতা গ্রামের বাসিন্দা মো. সোহাগ মিয়া বলেন, ‘অভিযুক্ত অমৃত পুলিশের দাপট দেখিয়ে প্রতিনিয়ত অত্যাচার-নির্যাতন চালিয়ে যাচ্ছে। তার অত্যাচারে গ্রামের অনেক মানুষ অতিষ্ঠ। আমরা তার কঠিন বিচার দাবি করছি।’
শ্রীপুর সদর বিটের কর্মকর্তা মো. আলাল খান বলেন, ‘যে জায়গা নিয়ে বিরোধ সৃষ্টি হয়েছে। সেটি বন বিভাগের জমি। বনের জমি নিয়ে তাদের বিরোধের বিষয়টি খুবই দুঃখজনক।’
টাঙ্গাইলের নাগরপুর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আব্দুল কুদ্দুস আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কনস্টেবল অমৃত বিশ্বাসকে গতকাল জরুরি ডাক ডিউটিতে রেঞ্জ অফিসে পাঠানো হয়। সে তো কোনো ধরনের ছুটি নেয়নি, তবে কী করে বাড়িতে গেল, এ বিষয়ে আমাদের অবহিত করেনি। বিষয়টি ইতিমধ্যে আমরা অবহিত হয়েছি।’
শ্রীপুর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. শামীম আকতার বলেন, আজ সকালে কবজি বিচ্ছিন্ন কৃষক থানায় চলে আসেন। এর পরপরই ঘটনাস্থলে পুলিশ ছুটে যায়। ঘটনার পরপরই অভিযুক্তরা পালিয়ে গেছে। ভুক্তভোগীদের লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে পরবর্তী আইনগত পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
‘আমার ছেলে ছোট থেকেই মেধাবী, নম্র, ভদ্র স্বভাবের। ক্লাসের প্রত্যেক পরীক্ষায় প্রথম হতো। কোনো দিন কিছু নিয়ে আমার সঙ্গে জেদ করেনি। লেখাপড়ার প্রতি ছিল তার খুবই মনোযোগ। স্বপ্ন ছিল ছেলেকে চিকিৎসক বানাব। কল্পনাও করতে পারছি না, আমার ছেলেটা এভাবে মারা যাবে। সে পরীক্ষার রেজাল্ট আনতে গিয়ে লাশ হয়ে ঘরে ফিরবে।’
৪ মিনিট আগেনাটোরে জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগ সভাপতি অ্যাডভোকেট খন্দকার ইশতিয়াক আহমেদ ডলারকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ মঙ্গলবার নাটোর স্বনির্ভর সমিতির (ইউজিসিএল) অফিস থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি ওই সমিতির সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন।
৪ মিনিট আগেখুলনার দিঘলিয়া উপজেলার আড়ংঘাটায় আব্দুর রশিদ ঢালী হত্যা মামলায় জামাতা ও তাঁর ছোট ভাইকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার খুলনার অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক সুমি আহমেদ এই রায় ঘোষণা করেন।
৭ মিনিট আগেধলেশ্বরী নদীতে যাত্রীবাহী লঞ্চ ও বাল্কহেডের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়েছে। আজ মঙ্গলবার বেলা ৩টার দিকে পৌরসভার মোল্লারচর এলাকাসংলগ্ন নদীর মাঝপথে এ দুর্ঘটনা ঘটে। তবে এতে কোনো হতাহত না হলেও দুটি নৌযানই আংশিকভাবে ক্ষতিগ
১৭ মিনিট আগে