ঢাবি প্রতিনিধি
ছাত্রলীগের সাবেক ও বর্তমান কয়েকজন নেতা-কর্মীর সঙ্গে তর্কাতর্কির একপর্যায়ে ফাঁকা গুলি ছোড়েন এক আওয়ামী লীগ নেতা। পরে উভয় পক্ষের বক্তব্য শুনে আওয়ামী লীগ নেতা আগ্নেয়াস্ত্র হেফাজতে নিয়েছে পুলিশ।
গত সোমবার (২০ নভেম্বর) রাতে শাহবাগে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) বহির্বিভাগের পাশে রসনাবিলাস নামের একটি রেস্তোরাঁর সামনে গুলি ছোড়ার ঘটনা ঘটে। তবে এ ঘটনায় কোনো মামলা হয়নি। গুলি ছোড়া ব্যক্তি শাহবাগ থানা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ মোশাররফ হোসেন।
গুলি ছোড়ার সময় ঘটনাস্থলে ছিলেন শাহবাগ থানা ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক জাকির হোসেন কোতোয়ালসহ কয়েকজন নেতা-কর্মী। ঘটনার সঙ্গে জড়িত একাধিক ছাত্রলীগ নেতা আজকের পত্রিকাকে জানান, রসনাবিলাস রেস্তোরাঁর মালিক লিটন ১৭ নভেম্বর শারফিন মিয়া নামের এক কর্মচারীর বিরুদ্ধে টাকা চুরির অভিযোগ তুলে মারধর করেন। এর আগেও বিভিন্ন সময় মারধর করা হয়। ওই কর্মচারীকে বাঁচাতে গেলে মো. ইফতি নামের আরেক কর্মচারীকেও মারধর এবং উভয়কে চাকরিচ্যুত করা হয়।
এ ঘটনায় শাহবাগ থানায় অভিযোগও দেন শারফিন মিয়া। ইফতি কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক এক সহসভাপতির এলাকার পরিচিত হওয়ায় ওই ছাত্রলীগ (সাবেক সহসভাপতি) নেতা জাকির ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন হলের ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীদের নিয়ে মারধর ও চাকরিচ্যুতের বিষয়টি জানতে রাসনাবিলাসে যান। মালিক লিটনের সঙ্গে কথা বলার সময় মোশাররফ হোসেন ঘটনাস্থলে আসলে বাগ্বিতণ্ডা তৈরি হয়। বাগ্বিতণ্ডার একপর্যায়ে আগ্নেয়াস্ত্র বের করে ফাঁকা গুলি ছোড়েন মোশাররফ। পরবর্তীতে স্থানীয় কাউন্সিলর (ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন ২১ নং ওয়ার্ড) আসাদুজ্জামানের আসাদের উপস্থিতিতে পুলিশ উভয় পক্ষের সঙ্গে কথা বলেন।
এ বিষয়ে আসাদুজ্জামান আসাদ বলেন, ‘ঘটনাস্থলে গিয়েছিলাম। পরে থানায় উভয় পক্ষের কথা শুনে সমাধান হয়েছে। মোশরারফ সাহেবও দুঃখপ্রকাশ করেছেন।’
নাম প্রকাশ না করার শর্তে ছাত্রলীগের সাবেক ওই কেন্দ্রীয় সহসভাপতি আজকের পত্রিকাকে জানান, ঘটনার জন্য উনি (মোশাররফ) লজ্জিত। বিষয়টি নিয়ে আজ (বৃহস্পতিবার) রাত ১০টার সময়ে তাঁর সঙ্গে আলোচনা হবে, তিনি অনুশোচনা বোধ করছেন।
গুলি ছোড়ার অভিযোগের বিষয়ে সৈয়দ মোশাররফ হোসেনের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি।
সার্বিক বিষয়ে শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নুর মোহাম্মদ বলেন, তাঁর (মোশাররফ) লাইসেন্স করা পিস্তল। পিস্তলটি পুলিশ হেফাজতে রয়েছে। উভয় পক্ষের তর্কাতর্কির সময়ে সম্ভবত দুটি গুলি ছোড়েন মোশাররফ। তারা উভয় পক্ষ নিজেরা বসে বিষয়টির সমাধান করে নিয়েছে। কোনো অভিযোগ কিংবা মামলা দায়ের হয়নি।
ছাত্রলীগের সাবেক ও বর্তমান কয়েকজন নেতা-কর্মীর সঙ্গে তর্কাতর্কির একপর্যায়ে ফাঁকা গুলি ছোড়েন এক আওয়ামী লীগ নেতা। পরে উভয় পক্ষের বক্তব্য শুনে আওয়ামী লীগ নেতা আগ্নেয়াস্ত্র হেফাজতে নিয়েছে পুলিশ।
গত সোমবার (২০ নভেম্বর) রাতে শাহবাগে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) বহির্বিভাগের পাশে রসনাবিলাস নামের একটি রেস্তোরাঁর সামনে গুলি ছোড়ার ঘটনা ঘটে। তবে এ ঘটনায় কোনো মামলা হয়নি। গুলি ছোড়া ব্যক্তি শাহবাগ থানা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ মোশাররফ হোসেন।
গুলি ছোড়ার সময় ঘটনাস্থলে ছিলেন শাহবাগ থানা ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক জাকির হোসেন কোতোয়ালসহ কয়েকজন নেতা-কর্মী। ঘটনার সঙ্গে জড়িত একাধিক ছাত্রলীগ নেতা আজকের পত্রিকাকে জানান, রসনাবিলাস রেস্তোরাঁর মালিক লিটন ১৭ নভেম্বর শারফিন মিয়া নামের এক কর্মচারীর বিরুদ্ধে টাকা চুরির অভিযোগ তুলে মারধর করেন। এর আগেও বিভিন্ন সময় মারধর করা হয়। ওই কর্মচারীকে বাঁচাতে গেলে মো. ইফতি নামের আরেক কর্মচারীকেও মারধর এবং উভয়কে চাকরিচ্যুত করা হয়।
এ ঘটনায় শাহবাগ থানায় অভিযোগও দেন শারফিন মিয়া। ইফতি কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক এক সহসভাপতির এলাকার পরিচিত হওয়ায় ওই ছাত্রলীগ (সাবেক সহসভাপতি) নেতা জাকির ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন হলের ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীদের নিয়ে মারধর ও চাকরিচ্যুতের বিষয়টি জানতে রাসনাবিলাসে যান। মালিক লিটনের সঙ্গে কথা বলার সময় মোশাররফ হোসেন ঘটনাস্থলে আসলে বাগ্বিতণ্ডা তৈরি হয়। বাগ্বিতণ্ডার একপর্যায়ে আগ্নেয়াস্ত্র বের করে ফাঁকা গুলি ছোড়েন মোশাররফ। পরবর্তীতে স্থানীয় কাউন্সিলর (ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন ২১ নং ওয়ার্ড) আসাদুজ্জামানের আসাদের উপস্থিতিতে পুলিশ উভয় পক্ষের সঙ্গে কথা বলেন।
এ বিষয়ে আসাদুজ্জামান আসাদ বলেন, ‘ঘটনাস্থলে গিয়েছিলাম। পরে থানায় উভয় পক্ষের কথা শুনে সমাধান হয়েছে। মোশরারফ সাহেবও দুঃখপ্রকাশ করেছেন।’
নাম প্রকাশ না করার শর্তে ছাত্রলীগের সাবেক ওই কেন্দ্রীয় সহসভাপতি আজকের পত্রিকাকে জানান, ঘটনার জন্য উনি (মোশাররফ) লজ্জিত। বিষয়টি নিয়ে আজ (বৃহস্পতিবার) রাত ১০টার সময়ে তাঁর সঙ্গে আলোচনা হবে, তিনি অনুশোচনা বোধ করছেন।
গুলি ছোড়ার অভিযোগের বিষয়ে সৈয়দ মোশাররফ হোসেনের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি।
সার্বিক বিষয়ে শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নুর মোহাম্মদ বলেন, তাঁর (মোশাররফ) লাইসেন্স করা পিস্তল। পিস্তলটি পুলিশ হেফাজতে রয়েছে। উভয় পক্ষের তর্কাতর্কির সময়ে সম্ভবত দুটি গুলি ছোড়েন মোশাররফ। তারা উভয় পক্ষ নিজেরা বসে বিষয়টির সমাধান করে নিয়েছে। কোনো অভিযোগ কিংবা মামলা দায়ের হয়নি।
বক্তারা বলেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশনা অনুযায়ী তৃণমূলকে গুরুত্ব দিয়ে আহ্বায়ক কমিটি অথবা সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির মাধ্যমে সম্মেলন করতে হবে। বর্তমান জেলা বিএনপির মেয়াদোত্তীর্ণ কমিটির মাধ্যমে কোনো সম্মেলন মানি না, মানব না।
৩ মিনিট আগে১৩ বছর আগে ২০১২ সালে মাথা ও বুকে ছুরিকাঘাতে হত্যাকাণ্ডের শিকার হন জাতীয় বক্ষব্যাধি ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডা. নারায়ণ চন্দ্র দত্ত (নিতাই)। আজ রোববার এ হত্যা মামলার রায় হয়েছে। রায়ে পাঁচজনকে মৃত্যুদণ্ড, চারজনকে আমৃত্যু কারাদণ্ড ও একজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত করা হয়ে
৯ মিনিট আগেকেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন নাছিরসহ কয়েকজন নেতৃবৃন্দের জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্যাম্পাসে আসাকে কেন্দ্র করে শাখা ছাত্রদলের দুই পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা এবং হাতাহাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ রোববার দুপুর ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাফেটেরিয়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১০ মিনিট আগেসিলেটের কোম্পানীগঞ্জের ভোলাগঞ্জে পাথর ব্যবসায়ীর বাড়ি থেকে অস্ত্র ও ভারতীয় মদ উদ্ধার করা হয়েছে। শনিবার গভীর রাতে এই অভিযান পরিচালিত হয়। এ সময় চারজনকে আটক করা হয়েছে।
২০ মিনিট আগে