নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজনীতি ও ক্ষমতার পটপরিবর্তনের পর ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় সাংবাদিকদের খুনের মামলায় জড়ানোয় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় অবিচল ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন (ডিইউজে)। সংগঠনটি এ ধরনের মামলা থেকে সাংবাদিকদের অবিলম্বে অব্যাহতির অনুরোধ জানিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টাসহ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার প্রতি।
আজ শুক্রবার এক বিবৃতিতে ডিইউজে সভাপতি সোহেল হায়দার চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক আকতার হোসেন উদ্বেগ প্রকাশ করে সরকারের প্রতি এ অনুরোধ জানিয়েছেন।
বিবৃতিতে বলা হয়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সূত্র ধরে ৫ আগস্ট ক্ষমতার পটপরিবর্তনের পর পেশাদার সাংবাদিকদের একের পর এক খুনের মামলায় জড়ানো হচ্ছে। রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় পঞ্চাশোর্ধ্ব সাংবাদিকের বিরুদ্ধে খুনের মামলা হয়েছে।
তাঁদের মধ্যে কেউ কেউ সাংবাদিকতার পাশাপাশি বিভিন্ন সাংবাদিক ইউনিয়ন ও প্রেসক্লাবের নেতৃত্বে রয়েছেন। এই ব্যক্তিরা সাংবাদিকতার মাধ্যমে একদিকে জনগণের তথ্যপ্রাপ্তির অধিকার নিশ্চিত করছেন, অন্যদিকে সাংবাদিক সমাজের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। কিন্তু তাঁদের বিরুদ্ধে একের পর এক হত্যা মামলা দেওয়া শুভ কোনো ইঙ্গিত বহন করে না।
বিবৃতিতে ডিইউজে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক বলেন, কোনো সাংবাদিকের বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ সুনির্দিষ্টভাবে প্রমাণিত হলে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা হতেই পারে। কিন্তু বিগত সরকারকে বিভিন্নভাবে সহযোগিতার অভিযোগ দিয়ে খুনের মামলায় জড়িয়ে দেওয়া সমীচীন নয়। এসব মামলায় গ্রেপ্তারের পর আদালত প্রাঙ্গণে হেনস্তা ও নির্যাতনের যে ঘটনা লক্ষ করা গেছে, তা–ও কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। তাই, এ ধরনের ন্যক্কারজনক হামলা ও নির্যাতনের ঘটনার সঙ্গে জড়িত দুর্বৃত্তদের অবিলম্বে চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনা উচিত।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে ঢালাওভাবে খুনের মামলা দেওয়ার ঘটনা একদিকে পুরো সাংবাদিক সমাজকে আতঙ্কিত করে তুলছে, অন্যদিকে জনগণের মনেও ভীতি ছড়িয়ে দিচ্ছে। যা বৈষম্যমুক্ত রাষ্ট্র ও সমাজ গঠনের কমিটমেন্টের ক্ষেত্রে অন্তরায় সৃষ্টি করতে পারে। তাই, সাংবাদিক ও সাংবাদিক নেতাদের বিরুদ্ধে এ ধরনের মামলা অবিলম্বে প্রত্যাহার করার আহ্বান জানানো হলো।
রাজনীতি ও ক্ষমতার পটপরিবর্তনের পর ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় সাংবাদিকদের খুনের মামলায় জড়ানোয় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় অবিচল ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন (ডিইউজে)। সংগঠনটি এ ধরনের মামলা থেকে সাংবাদিকদের অবিলম্বে অব্যাহতির অনুরোধ জানিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টাসহ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার প্রতি।
আজ শুক্রবার এক বিবৃতিতে ডিইউজে সভাপতি সোহেল হায়দার চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক আকতার হোসেন উদ্বেগ প্রকাশ করে সরকারের প্রতি এ অনুরোধ জানিয়েছেন।
বিবৃতিতে বলা হয়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সূত্র ধরে ৫ আগস্ট ক্ষমতার পটপরিবর্তনের পর পেশাদার সাংবাদিকদের একের পর এক খুনের মামলায় জড়ানো হচ্ছে। রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় পঞ্চাশোর্ধ্ব সাংবাদিকের বিরুদ্ধে খুনের মামলা হয়েছে।
তাঁদের মধ্যে কেউ কেউ সাংবাদিকতার পাশাপাশি বিভিন্ন সাংবাদিক ইউনিয়ন ও প্রেসক্লাবের নেতৃত্বে রয়েছেন। এই ব্যক্তিরা সাংবাদিকতার মাধ্যমে একদিকে জনগণের তথ্যপ্রাপ্তির অধিকার নিশ্চিত করছেন, অন্যদিকে সাংবাদিক সমাজের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। কিন্তু তাঁদের বিরুদ্ধে একের পর এক হত্যা মামলা দেওয়া শুভ কোনো ইঙ্গিত বহন করে না।
বিবৃতিতে ডিইউজে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক বলেন, কোনো সাংবাদিকের বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ সুনির্দিষ্টভাবে প্রমাণিত হলে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা হতেই পারে। কিন্তু বিগত সরকারকে বিভিন্নভাবে সহযোগিতার অভিযোগ দিয়ে খুনের মামলায় জড়িয়ে দেওয়া সমীচীন নয়। এসব মামলায় গ্রেপ্তারের পর আদালত প্রাঙ্গণে হেনস্তা ও নির্যাতনের যে ঘটনা লক্ষ করা গেছে, তা–ও কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। তাই, এ ধরনের ন্যক্কারজনক হামলা ও নির্যাতনের ঘটনার সঙ্গে জড়িত দুর্বৃত্তদের অবিলম্বে চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনা উচিত।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে ঢালাওভাবে খুনের মামলা দেওয়ার ঘটনা একদিকে পুরো সাংবাদিক সমাজকে আতঙ্কিত করে তুলছে, অন্যদিকে জনগণের মনেও ভীতি ছড়িয়ে দিচ্ছে। যা বৈষম্যমুক্ত রাষ্ট্র ও সমাজ গঠনের কমিটমেন্টের ক্ষেত্রে অন্তরায় সৃষ্টি করতে পারে। তাই, সাংবাদিক ও সাংবাদিক নেতাদের বিরুদ্ধে এ ধরনের মামলা অবিলম্বে প্রত্যাহার করার আহ্বান জানানো হলো।
নিহত গৃহবধূর ফুপা শামসুদ্দোহা খানের ভাষ্য, গতকাল বুধবার রাত ২টার দিকে সিফাত আলী তাঁর শাশুড়ি নাজমা বেগমকে ফোন করে বলেন, ‘কেয়া খুবই অসুস্থ।’ এরপর স্বামীসহ দ্রুত ওই বাসায় পৌঁছান নাজমা বেগম। সেখানে গিয়ে তাঁরা দেখেন, কেয়াকে নিয়ে পান্থপথের বিআরবি হাসপাতালে যাচ্ছেন সিফাত। হাসপাতালে পৌঁছার পর এক...
২ মিনিট আগেব্রাহ্মণবাড়িয়া ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় জেলা কারাগারের এক হাজতি মারা গেছেন। তাঁর নাম সামির খান (২৫)। আজ শুক্রবার সকাল ৮টার দিকে তিনি মারা যান। সামির খান আশুগঞ্জ উপজেলার আড়াইসিধা ইউনিয়নের দগরিসার গ্রামের আলম খানের ছেলে। ময়নাতদন্তের জন্য তাঁর লাশ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়
৪ মিনিট আগেশেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার ৫০তম বার্ষিকী উপলক্ষে নরসিংদীর রায়পুরায় শোকসভা করার অভিযোগে আওয়ামী লীগের এক নেতাকে আটক করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার উপজেলার পলাশতলী ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ড এলাকা থেকে তাঁকে আটক করা হয়।
২৮ মিনিট আগেদগ্ধ ব্যক্তিরা হলেন ওই ভবনের বাসাভাড়া নিয়ে থাকা গোপালগঞ্জের কোটালিপাড়া উপজেলার বান্ধাবাড়ী গ্রামের সবুজ শেখ (৪২), দুই ছেলে রবিউল শেখ (১৯), রমজান শেখ (১৩), দুই মেয়ে তাসনিয়া (৬) তাসফিয়া (২) ও বোন ঝুমুর বেগম (৩৮) এবং ভোলা জেলার চরফ্যাশন উপজেলার চরনাজিমউদ্দিন গ্রামের আব্বাস উদ্দীন (৩৯)।
৩৬ মিনিট আগে