জাবি প্রতিনিধি
সারা দেশে ধর্ষণ, নারী নিপীড়ন ও অনিরাপত্তার প্রতিবাদে মশাল মিছিল করেছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) শিক্ষার্থীরা। আজ সোমবার সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে এ মশাল মিছিল বের করেন তাঁরা।
‘নিপীড়নের বিরুদ্ধে জাহাঙ্গীরনগর’-এর ব্যানারে মিছিলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে বটতলা এলাকায় এসে শেষ হয়। পরে সেখানে একটি সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করেন তাঁরা।
মিছিলে শিক্ষার্থীরা ‘নিপীড়নের বিরুদ্ধে, আগুন জ্বালো একসঙ্গে’; ‘পুরুষতন্ত্রের বিরুদ্ধে, আগুন জ্বালো একসঙ্গে’; ‘এক দুই তিন চার, জাহাঙ্গীর তুই গদি ছাড়’; ‘জাহাঙ্গীরের গদিতে, আগুন জ্বালো একসঙ্গে’; ‘বাহ পুলিশ চমৎকার, ধর্ষকদের পাহারাদার’; ‘আমার বোন ধর্ষিত কেন, জবাব চাই-দিতে হবে’ ইত্যাদি স্লোগান দেন।
সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের সংগঠক সজীব আহমেদ জেনিচের সঞ্চালনায় সমাবেশে বাংলা বিভাগের শিক্ষার্থী মনীষা হক বলেন, ‘আমরা সবাই মিলে যে আবেগ থেকে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে অংশ নিয়েছিলাম। বর্তমানে সেই আবেগের বাস্তবায়ন দেখছি না। আজ ঘর থেকে রাস্তা পর্যন্ত কোথাও আমরা নিরাপদ নই। প্রশাসনের যদি এখনো টনক না নড়ে, তবে যেভাবে শেখ হাসিনার পতন ঘটিয়েছিলাম, ঠিক একইভাবে এই সরকারেরও পতন ঘটানো হবে। আমাদের নিরাপদ করুন অথবা আপনাদের গদি ছেড়ে দিন।’
ছাত্র ইউনিয়ন জাবি শাখার (একাংশের) সভাপতি অমর্ত্য রায় বলেন, ‘৫ আগস্টের পর আমরা দেখেছি, শ্রমিকদের আন্দোলনকে আওয়ামী দোসর বলে চালিয়ে দেওয়া হলো। দেশে যখন ধর্ষণ, খুন, রাহাজানি বেড়ে গেল, তখন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বললেন, এগুলো নাকি আওয়ামী লীগের দোসরেরা করছে। যদি আওয়ামী লীগের দোসরেরাই এসব ঘটায়, তাহলে আপনারা ব্যবস্থা নিচ্ছেন না কেন?’
অমর্ত্য রায় আরও বলেন, ‘৫ আগস্টে আমাদের যে শপথ ছিল, স্বৈরাচার হাসিনাকে হটানো। সেই একই শপথ আমাদের তৈরি হচ্ছে এই ইউনুস সরকারকে থামানোর জন্য। আমরা অবিলম্বে এই স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগ চাই এবং অন্তর্বর্তী সরকারকে আরও কার্যকর হতে হবে।’
সারা দেশে ধর্ষণ, নারী নিপীড়ন ও অনিরাপত্তার প্রতিবাদে মশাল মিছিল করেছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) শিক্ষার্থীরা। আজ সোমবার সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে এ মশাল মিছিল বের করেন তাঁরা।
‘নিপীড়নের বিরুদ্ধে জাহাঙ্গীরনগর’-এর ব্যানারে মিছিলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে বটতলা এলাকায় এসে শেষ হয়। পরে সেখানে একটি সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করেন তাঁরা।
মিছিলে শিক্ষার্থীরা ‘নিপীড়নের বিরুদ্ধে, আগুন জ্বালো একসঙ্গে’; ‘পুরুষতন্ত্রের বিরুদ্ধে, আগুন জ্বালো একসঙ্গে’; ‘এক দুই তিন চার, জাহাঙ্গীর তুই গদি ছাড়’; ‘জাহাঙ্গীরের গদিতে, আগুন জ্বালো একসঙ্গে’; ‘বাহ পুলিশ চমৎকার, ধর্ষকদের পাহারাদার’; ‘আমার বোন ধর্ষিত কেন, জবাব চাই-দিতে হবে’ ইত্যাদি স্লোগান দেন।
সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের সংগঠক সজীব আহমেদ জেনিচের সঞ্চালনায় সমাবেশে বাংলা বিভাগের শিক্ষার্থী মনীষা হক বলেন, ‘আমরা সবাই মিলে যে আবেগ থেকে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে অংশ নিয়েছিলাম। বর্তমানে সেই আবেগের বাস্তবায়ন দেখছি না। আজ ঘর থেকে রাস্তা পর্যন্ত কোথাও আমরা নিরাপদ নই। প্রশাসনের যদি এখনো টনক না নড়ে, তবে যেভাবে শেখ হাসিনার পতন ঘটিয়েছিলাম, ঠিক একইভাবে এই সরকারেরও পতন ঘটানো হবে। আমাদের নিরাপদ করুন অথবা আপনাদের গদি ছেড়ে দিন।’
ছাত্র ইউনিয়ন জাবি শাখার (একাংশের) সভাপতি অমর্ত্য রায় বলেন, ‘৫ আগস্টের পর আমরা দেখেছি, শ্রমিকদের আন্দোলনকে আওয়ামী দোসর বলে চালিয়ে দেওয়া হলো। দেশে যখন ধর্ষণ, খুন, রাহাজানি বেড়ে গেল, তখন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বললেন, এগুলো নাকি আওয়ামী লীগের দোসরেরা করছে। যদি আওয়ামী লীগের দোসরেরাই এসব ঘটায়, তাহলে আপনারা ব্যবস্থা নিচ্ছেন না কেন?’
অমর্ত্য রায় আরও বলেন, ‘৫ আগস্টে আমাদের যে শপথ ছিল, স্বৈরাচার হাসিনাকে হটানো। সেই একই শপথ আমাদের তৈরি হচ্ছে এই ইউনুস সরকারকে থামানোর জন্য। আমরা অবিলম্বে এই স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগ চাই এবং অন্তর্বর্তী সরকারকে আরও কার্যকর হতে হবে।’
জমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
২ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১৩ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
১৭ মিনিট আগে২০১১ সাল থেকে বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা সোসাইটি ফর পিপলস অ্যাকশন ইন চেঞ্জ অ্যান্ড ইকুইটি—স্পেস’র সহায়তায় এসব ইকো টয়লেট স্থাপন করা হয়। প্রতিটি টয়লেটের দুটি চেম্বার থেকে বছরে দেড়শ কেজি জৈব সার উৎপন্ন হয়। পাশাপাশি প্রস্রাব সংরক্ষণ করে ব্যবহার করা হয় ইউরিয়া সারের বিকল্প হিসেবে। এতে বিঘাপ্রতি ২-৩ হাজার টাকা
২১ মিনিট আগে