ঢাবি প্রতিনিধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. রহমত উল্লাহকে সকল প্রশাসনিক কার্যক্রম থেকে অব্যাহতি দিয়ে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। আজ বুধবার ঢাবি সিন্ডিকেট মিটিংয়ে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সিন্ডিকেট সদস্য অধ্যাপক ড. আবুল মনসুর আহাম্মদ।
প্রথমে সিন্ডিকেটে নিন্দা প্রস্তাব নেওয়া হয়েছে। পরে তাকে একাডেমিক ও প্রশাসনিক কার্যক্রম থেকে অব্যাহতি দিয়ে উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামালকে প্রধান করে পাঁচ সদস্যবিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। আর অধ্যাপক রহমত উল্লাহর থেকে তাঁর বক্তব্যের ব্যাখ্যা চাওয়া হয়েছে ৷
গত রোববার ঢাবি আয়োজিত ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবসের আলোচনায় অধ্যাপক ড. মো. রহমত উল্লাহ মুজিবনগর সরকারের অন্যান্য নেতার পাশাপাশি খন্দকার মোশতাকের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করে বক্তব্য দিয়েছেন বলে অভিযোগ ওঠে। এর প্রেক্ষিতেই সিন্ডিকেট মিটিংয়ে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
এর আগে,তার বক্তব্যের তীব্র নিন্দা জানিয়েছে শিক্ষক সমিতি। এ ছাড়া তাঁর বক্তব্য প্রত্যাখ্যানও করেছে শিক্ষক সমিতি। আজ বুধবার শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক নিজামুল হক ভূঁইয়া স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এই নিন্দা জানানো হয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘গত রোববার ঢাবি আয়োজিত ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবসের আলোচনায় অধ্যাপক ড. মো. রহমত উল্লাহ মুজিবনগর সরকারের অন্যান্য নেতার পাশাপাশি ‘‘খুনি’’ মোশতাকের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করে যে বক্তব্য দিয়েছেন, সে বিষয়ে শিক্ষক সমিতির কার্যকর পরিষদ গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় এক জরুরি সভায় মিলিত হয়ে এই বক্তব্যের তীব্র নিন্দা জানিয়েছে। এ ছাড়া এই বক্তব্য ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করেছে শিক্ষক সমিতি। অধ্যাপক ড. রহমত উল্লাহর এই বক্তব্য তাঁর ব্যক্তিগত, শিক্ষক সমিতির নয়।’
এ বিষয়ে শিক্ষক সমিতি অধ্যাপক ড. রহমত উল্লাহর কাছে ব্যাখ্যা দাবি করে। এ প্রসঙ্গে রহমত উল্লাহ বলেন, তাঁর বক্তব্যে মুজিবনগর মন্ত্রিপরিষদের সব সদস্যের নামের সাথে মোশতাকের নামও উল্লেখ করে মুজিবনগর সরকারের মন্ত্রিপরিষদের প্রতি শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করেন। একই বক্তব্যে তিনি খন্দকার মোশতাকের প্রতি তাঁর ব্যক্তিগত ঘৃণা এবং ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন বলেও সভায় অবহিত করেন। তিনি মোশতাকের নাম উল্লেখ করায় সমিতির সভায় দুঃখ প্রকাশ করেন এবং ভুলের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করেন।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, মোশতাকের নামে শ্রদ্ধা নিবেদনের বিষয়টি অগ্রহণযোগ্য ও অত্যন্ত নিন্দনীয়। এই ঘৃণিত ব্যক্তি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, তাঁর পরিবার ও জাতীয় চার নেতার খুনের সাথে সরাসরি জড়িত এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতাবিরোধী সব অপকর্মের সঙ্গে সম্পৃক্ত। সুতরাং ঘৃণা প্রকাশ ছাড়া অন্য কোনোভাবে তাঁর নাম উচ্চারণ করার কোনো অবকাশ নেই।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. রহমত উল্লাহকে সকল প্রশাসনিক কার্যক্রম থেকে অব্যাহতি দিয়ে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। আজ বুধবার ঢাবি সিন্ডিকেট মিটিংয়ে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সিন্ডিকেট সদস্য অধ্যাপক ড. আবুল মনসুর আহাম্মদ।
প্রথমে সিন্ডিকেটে নিন্দা প্রস্তাব নেওয়া হয়েছে। পরে তাকে একাডেমিক ও প্রশাসনিক কার্যক্রম থেকে অব্যাহতি দিয়ে উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামালকে প্রধান করে পাঁচ সদস্যবিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। আর অধ্যাপক রহমত উল্লাহর থেকে তাঁর বক্তব্যের ব্যাখ্যা চাওয়া হয়েছে ৷
গত রোববার ঢাবি আয়োজিত ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবসের আলোচনায় অধ্যাপক ড. মো. রহমত উল্লাহ মুজিবনগর সরকারের অন্যান্য নেতার পাশাপাশি খন্দকার মোশতাকের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করে বক্তব্য দিয়েছেন বলে অভিযোগ ওঠে। এর প্রেক্ষিতেই সিন্ডিকেট মিটিংয়ে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
এর আগে,তার বক্তব্যের তীব্র নিন্দা জানিয়েছে শিক্ষক সমিতি। এ ছাড়া তাঁর বক্তব্য প্রত্যাখ্যানও করেছে শিক্ষক সমিতি। আজ বুধবার শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক নিজামুল হক ভূঁইয়া স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এই নিন্দা জানানো হয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘গত রোববার ঢাবি আয়োজিত ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবসের আলোচনায় অধ্যাপক ড. মো. রহমত উল্লাহ মুজিবনগর সরকারের অন্যান্য নেতার পাশাপাশি ‘‘খুনি’’ মোশতাকের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করে যে বক্তব্য দিয়েছেন, সে বিষয়ে শিক্ষক সমিতির কার্যকর পরিষদ গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় এক জরুরি সভায় মিলিত হয়ে এই বক্তব্যের তীব্র নিন্দা জানিয়েছে। এ ছাড়া এই বক্তব্য ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করেছে শিক্ষক সমিতি। অধ্যাপক ড. রহমত উল্লাহর এই বক্তব্য তাঁর ব্যক্তিগত, শিক্ষক সমিতির নয়।’
এ বিষয়ে শিক্ষক সমিতি অধ্যাপক ড. রহমত উল্লাহর কাছে ব্যাখ্যা দাবি করে। এ প্রসঙ্গে রহমত উল্লাহ বলেন, তাঁর বক্তব্যে মুজিবনগর মন্ত্রিপরিষদের সব সদস্যের নামের সাথে মোশতাকের নামও উল্লেখ করে মুজিবনগর সরকারের মন্ত্রিপরিষদের প্রতি শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করেন। একই বক্তব্যে তিনি খন্দকার মোশতাকের প্রতি তাঁর ব্যক্তিগত ঘৃণা এবং ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন বলেও সভায় অবহিত করেন। তিনি মোশতাকের নাম উল্লেখ করায় সমিতির সভায় দুঃখ প্রকাশ করেন এবং ভুলের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করেন।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, মোশতাকের নামে শ্রদ্ধা নিবেদনের বিষয়টি অগ্রহণযোগ্য ও অত্যন্ত নিন্দনীয়। এই ঘৃণিত ব্যক্তি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, তাঁর পরিবার ও জাতীয় চার নেতার খুনের সাথে সরাসরি জড়িত এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতাবিরোধী সব অপকর্মের সঙ্গে সম্পৃক্ত। সুতরাং ঘৃণা প্রকাশ ছাড়া অন্য কোনোভাবে তাঁর নাম উচ্চারণ করার কোনো অবকাশ নেই।
আনিছুর রহমানের পাসপোর্ট স্ক্যান করার পর ইমিগ্রেশন ডেটাবেইসে তাঁর বিরুদ্ধে রংপুর মহানগরের কোতোয়ালি থানায় একটি মামলার তথ্য পাওয়া যায়। পরে তাঁকে বেনাপোল পোর্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়।
৪০ মিনিট আগেরাজধানীর কামরাঙ্গীরচরে ছুরিকাঘাতে রকি (৩১) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। গতকাল রোববার দিবাগত রাত ১২টার দিকে কামরাঙ্গীরচরের মাতবর বাজার বেড়িবাঁধ এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেচাষিরা সাধারণত রাসায়নিক ব্যবহার করেন না। তবে বাগান কিনে নেওয়া কিছু ব্যবসায়ী অপরিপক্ব আম দ্রুত পাকাতে রাসায়নিক প্রয়োগ করছেন, এতে আমের স্বাদ ও গুণাগুণ নষ্ট হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেফুলবাড়ী উপজেলার এলুয়াড়ী ইউনিয়নের হারিজের মোড় থেকে ফরিদপুর গ্রাম পর্যন্ত দেড় কিলোমিটার সড়কটি তিন মিটার প্রশস্ত করে কার্পেটিংয়ের (পিচ ঢালাই) কাজের জন্য চলতি বছরের মার্চে এলজিইডি দরপত্র আহ্বান করে। ১ কোটি ৪৭ লাখ টাকা ব্যয়ে সড়কটির কাজ পায় চিরিরবন্দর উপজেলার ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মনতাজ ট্রেডার্স।
২ ঘণ্টা আগে