নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ সব আসামির খালাসের রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের করা আপিল শুনানি ১৩ আগস্ট পর্যন্ত মুলতবি করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ দ্বিতীয় দিনের মতো শুনানি শেষে ১৩ আগস্ট পর্যন্ত মুলতবি করেন।
রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল আবদুল্লাহ আল মাহমুদ। লুৎফুজ্জামান বাবরের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। এ ছাড়া অন্য আসামিদের পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এস এম শাহজাহান।
শুনানিতে আইনজীবী এস এম শাহজাহান ও শিশির মনির বলেন, মুফতি হান্নান স্বেচ্ছায় জবানবন্দি দেননি। রিমান্ডে তাঁর স্বীকারোক্তি আদায় করা হয়েছে। স্বীকারোক্তি আসামির নিজের জন্য প্রযোজ্য হতে পারে। কিন্তু স্বীকারোক্তি অনুযায়ী অন্য কোনো প্রমাণ পাওয়া না গেলে সহ-আসামির ক্ষেত্রে তা ব্যবহার করা যায় না। তবে রাষ্ট্রপক্ষ থেকে বলা হয়, জবানবন্দি যথাযথভাবেই গ্রহণ করা হয়েছে। পরে আপিল বিভাগ পরবর্তী শুনানির জন্য ১৩ আগস্ট দিন ধার্য করে দেন।
এর আগে গত ১৭ জুলাই আপিল শুনানি শুরু হয়ে আজকের দিন পর্যন্ত মুলতবি করা হয়েছিল। ওই দিন আপিল বিভাগ পলাতক থাকায় মাওলানা তাজউদ্দীন আহমেদ ও হানিফ পরিবহনের মালিক মোহাম্মদ হানিফের পক্ষে স্টেট ডিফেন্স হিসেবে জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এস এম শাহজাহানকে নিয়োগ দেন।
গত ১ ডিসেম্বর বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান (বর্তমানে আপিল বিভাগের বিচারপতি) ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ সব আসামিকে খালাস দিয়ে রায় দেন। রায়ের পূর্ণাঙ্গ অনুলিপি প্রকাশিত হলে রাষ্ট্রপক্ষ লিভ টু আপিল (আপিলের অনুমতি চেয়ে আবেদন) করে। পরে ১ জুন লিভ টু আপিল মঞ্জুর করেন আপিল বিভাগ।
প্রসঙ্গত, ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সমাবেশে গ্রেনেড হামলার ঘটনা ঘটে। এতে দলটির ২৪ নেতা-কর্মী নিহত হন। ওই ঘটনায় হত্যা ও বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে দুটি মামলা হয়। ২০১৮ সালে বিচারিক আদালত দুটি মামলারই রায় দেন। রায়ে সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর ও সাবেক শিক্ষা উপমন্ত্রী আবদুস সালাম পিন্টুসহ ১৯ জনকে মৃত্যুদণ্ড, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ ১৯ জনকে যাবজ্জীবন এবং ১১ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ড দেন।
রায়ের পর মামলার সব নথি পাঠানো হয় হাইকোর্টে। অন্যদিকে কারাগারে থাকা দণ্ডিতরা পৃথক জেল আপিল ও নিয়মিত আপিল করেন। হাইকোর্টে নিষ্পত্তির পর এখন আপিল বিভাগে শুনানি চলছে।
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ সব আসামির খালাসের রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের করা আপিল শুনানি ১৩ আগস্ট পর্যন্ত মুলতবি করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ দ্বিতীয় দিনের মতো শুনানি শেষে ১৩ আগস্ট পর্যন্ত মুলতবি করেন।
রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল আবদুল্লাহ আল মাহমুদ। লুৎফুজ্জামান বাবরের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। এ ছাড়া অন্য আসামিদের পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এস এম শাহজাহান।
শুনানিতে আইনজীবী এস এম শাহজাহান ও শিশির মনির বলেন, মুফতি হান্নান স্বেচ্ছায় জবানবন্দি দেননি। রিমান্ডে তাঁর স্বীকারোক্তি আদায় করা হয়েছে। স্বীকারোক্তি আসামির নিজের জন্য প্রযোজ্য হতে পারে। কিন্তু স্বীকারোক্তি অনুযায়ী অন্য কোনো প্রমাণ পাওয়া না গেলে সহ-আসামির ক্ষেত্রে তা ব্যবহার করা যায় না। তবে রাষ্ট্রপক্ষ থেকে বলা হয়, জবানবন্দি যথাযথভাবেই গ্রহণ করা হয়েছে। পরে আপিল বিভাগ পরবর্তী শুনানির জন্য ১৩ আগস্ট দিন ধার্য করে দেন।
এর আগে গত ১৭ জুলাই আপিল শুনানি শুরু হয়ে আজকের দিন পর্যন্ত মুলতবি করা হয়েছিল। ওই দিন আপিল বিভাগ পলাতক থাকায় মাওলানা তাজউদ্দীন আহমেদ ও হানিফ পরিবহনের মালিক মোহাম্মদ হানিফের পক্ষে স্টেট ডিফেন্স হিসেবে জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এস এম শাহজাহানকে নিয়োগ দেন।
গত ১ ডিসেম্বর বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান (বর্তমানে আপিল বিভাগের বিচারপতি) ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ সব আসামিকে খালাস দিয়ে রায় দেন। রায়ের পূর্ণাঙ্গ অনুলিপি প্রকাশিত হলে রাষ্ট্রপক্ষ লিভ টু আপিল (আপিলের অনুমতি চেয়ে আবেদন) করে। পরে ১ জুন লিভ টু আপিল মঞ্জুর করেন আপিল বিভাগ।
প্রসঙ্গত, ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সমাবেশে গ্রেনেড হামলার ঘটনা ঘটে। এতে দলটির ২৪ নেতা-কর্মী নিহত হন। ওই ঘটনায় হত্যা ও বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে দুটি মামলা হয়। ২০১৮ সালে বিচারিক আদালত দুটি মামলারই রায় দেন। রায়ে সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর ও সাবেক শিক্ষা উপমন্ত্রী আবদুস সালাম পিন্টুসহ ১৯ জনকে মৃত্যুদণ্ড, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ ১৯ জনকে যাবজ্জীবন এবং ১১ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ড দেন।
রায়ের পর মামলার সব নথি পাঠানো হয় হাইকোর্টে। অন্যদিকে কারাগারে থাকা দণ্ডিতরা পৃথক জেল আপিল ও নিয়মিত আপিল করেন। হাইকোর্টে নিষ্পত্তির পর এখন আপিল বিভাগে শুনানি চলছে।
রিমান্ড আবেদনে মোখলেসুর রহমান বলেন, জানে আলম অপুর নেতৃত্বেই শাম্মী আহমেদের বাসায় চাঁদাবাজি হয়। ঘটনার সময় পাঁচজন গ্রেপ্তার হলেও অপু সেখান থেকে পালিয়ে যান। তাঁর নেতৃত্বে একটি সংঘবদ্ধ দল দেশের বিরাজমান পরিস্থিতিতে গুলশানের বিভিন্ন ব্যক্তির কাছ থেকে চাঁদা আদায় করে আসছিলেন। অপু ও তাঁর সহযোগীরা এতটাই
১০ মিনিট আগেমাদারীপুরে কুমার নদে বালু উত্তোলনকারীদের ধাওয়া দিয়ে তাড়িয়ে ড্রেজার মেশিনে আগুন ধরিয়ে দিয়েছে উত্তেজিত জনতা। গতকাল শুক্রবার গভীর রাতে সদর উপজেলার শিরখাড়া ইউনিয়নের শ্রীনদী ইউনিয়নের রায়েরকান্দি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
২২ মিনিট আগেময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ এবং ত্রিশালে পৃথক দুটি ধর্ষণ মামলার দুজন আসামিকে গাজীপুর ও নারায়ণগঞ্জ থেকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-১৪। শনিবার (২ আগস্ট) দুপুরে এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে র্যাব।
২৭ মিনিট আগেকক্সবাজারের রামু উপজেলার রশিদ নগরে ট্রেনের ধাক্কায় ঘটনাস্থলে একই পরিবারের ৪ জনসহ অটোরিকশার ৫ যাত্রী নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে দুটি শিশু, দুই নারী রয়েছেন।
২৯ মিনিট আগে