নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চা শ্রমিকদের দৈনিক মজুরি বৃদ্ধির দাবির সঙ্গে সংহতি জানিয়ে গানের মিছিল করেছেন শিল্পী, সাহিত্যিক ও সংস্কৃতি কর্মীদের একটি দল। আজ বুধবার রাজধানীর শাহবাগ জাতীয় জাদুঘরের সামনে থেকে বিকেল ৫টায় শুরু হয় গানের মিছিল। মিছিলটি বাটা সিগনাল, সাইন্সল্যাব মোড় হয়ে জিগাতলা সংলগ্ন ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস-বি ক্যাম্পাসের সামনে গিয়ে শেষ হয়।
গানের মিছিলের সামনের সারিতে চা শ্রমিকদের ৩০০ টাকা মজুরির দাবি সংবলিত বিভিন্ন প্ল্যাকার্ড হাতে হেঁটে চলেন সংস্কৃতি কর্মীরা। মিছিলের মাঝামাঝি একটি ভ্যানে গিটার, ঢোল, ইউকুলেলে, খঞ্জনিসহ বিভিন্ন বাদ্যযন্ত্র বাজিয়ে গান করেন অংশগ্রহণকারীরা। চা শ্রমিকদের বঞ্চনার ইতিহাসে নিয়ে লেখা ‘ঘণ্টাটা কলিজায় মারে বাড়ি, চল মিনি আসাম যাবোসহ’ বিভিন্ন প্রতিবাদী গান গেয়ে গেয়ে সংহতি জানান তাঁরা। এ ছাড়া গানের মিছিলে চা শ্রমিকদের করুণ জীবনের উদাহরণ টেনে সাধারণ মানুষকে তাঁদের অধিকার আদায়ের সংগ্রামে শামিল হওয়ার আহ্বান জানানো হয়।
শিল্পী ও সংগঠক বীথি ঘোষের সঞ্চালনায় মিছিলের শুরুতে চা শ্রমিকদের ন্যূনতম ৩০০ টাকার দৈনিক মজুরির দাবি মেনে নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে বক্তব্য রাখেন অধিকারকর্মী বাকী বিল্লাহ, শিল্পী অরূপ রাহী ও কৃষ্ণকলি ইসলাম। এ সময় উপস্থিত ছিলেন অভিনেতা শাহানা রহমান সুমি ও সহজিয়া ব্যান্ডের ভোকাল রাজু, ব্যান্ড বক্ররেখার ভোকাল মূয়ীয মাহফুজ। গানের মিছিল শেষে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে সমাপনী বক্তব্য রাখেন শিল্পী সংগঠক কফিল আহমেদ। তারপর সন্ধ্যা ছয়টায় সাঁওতাল বিদ্রোহ নিয়ে হেমাঙ্গ বিশ্বাসের ‘হুরর তান তান, ধনুকে জোর দেরে টান’ সমবেত গানের মাধ্যমে শেষ হয় মিছিল।
অধিকারকর্মী বাকী বিল্লাহ বলেন, ‘বর্তমান বাজারমূল্যে ১২০ টাকা দৈনিক মজুরি চা শ্রমিকদের দাসত্বের নির্মমতার উদাহরণ মাত্র। চা মালিকেরা বলছেন, এই দাবি মানলে ব্যবসায় চা শিল্প লোকসান হয়ে যাবে। আমি সোজাসাপটা বলতে চাই, না পারলে বন্ধ করে দিন তাও এইভাবে শ্রমিকদের শুষে নিতে পারেন না। ৩০০ টাকা দাবিতে চা শ্রমিকদের আন্দোলনে আমাদের সংহতি আছে। অবিলম্বে এই দাবি মেনে নেওয়া হোক।’
শিল্পী সংগঠক কাফিল আহমেদ বলেন, ‘এইটা কোনোভাবে মেনে যায় না। চা বাংলাদেশের অর্থকরী ফসল। এই চা বিক্রি করে বিদেশি মুদ্রা আয় করবেন আর শ্রমিকেরা না খেয়ে থাকবে?’ শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকারের আন্দোলনে বিবেকবান মানুষকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি।
চা শ্রমিকদের দৈনিক মজুরি বৃদ্ধির দাবির সঙ্গে সংহতি জানিয়ে গানের মিছিল করেছেন শিল্পী, সাহিত্যিক ও সংস্কৃতি কর্মীদের একটি দল। আজ বুধবার রাজধানীর শাহবাগ জাতীয় জাদুঘরের সামনে থেকে বিকেল ৫টায় শুরু হয় গানের মিছিল। মিছিলটি বাটা সিগনাল, সাইন্সল্যাব মোড় হয়ে জিগাতলা সংলগ্ন ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস-বি ক্যাম্পাসের সামনে গিয়ে শেষ হয়।
গানের মিছিলের সামনের সারিতে চা শ্রমিকদের ৩০০ টাকা মজুরির দাবি সংবলিত বিভিন্ন প্ল্যাকার্ড হাতে হেঁটে চলেন সংস্কৃতি কর্মীরা। মিছিলের মাঝামাঝি একটি ভ্যানে গিটার, ঢোল, ইউকুলেলে, খঞ্জনিসহ বিভিন্ন বাদ্যযন্ত্র বাজিয়ে গান করেন অংশগ্রহণকারীরা। চা শ্রমিকদের বঞ্চনার ইতিহাসে নিয়ে লেখা ‘ঘণ্টাটা কলিজায় মারে বাড়ি, চল মিনি আসাম যাবোসহ’ বিভিন্ন প্রতিবাদী গান গেয়ে গেয়ে সংহতি জানান তাঁরা। এ ছাড়া গানের মিছিলে চা শ্রমিকদের করুণ জীবনের উদাহরণ টেনে সাধারণ মানুষকে তাঁদের অধিকার আদায়ের সংগ্রামে শামিল হওয়ার আহ্বান জানানো হয়।
শিল্পী ও সংগঠক বীথি ঘোষের সঞ্চালনায় মিছিলের শুরুতে চা শ্রমিকদের ন্যূনতম ৩০০ টাকার দৈনিক মজুরির দাবি মেনে নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে বক্তব্য রাখেন অধিকারকর্মী বাকী বিল্লাহ, শিল্পী অরূপ রাহী ও কৃষ্ণকলি ইসলাম। এ সময় উপস্থিত ছিলেন অভিনেতা শাহানা রহমান সুমি ও সহজিয়া ব্যান্ডের ভোকাল রাজু, ব্যান্ড বক্ররেখার ভোকাল মূয়ীয মাহফুজ। গানের মিছিল শেষে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে সমাপনী বক্তব্য রাখেন শিল্পী সংগঠক কফিল আহমেদ। তারপর সন্ধ্যা ছয়টায় সাঁওতাল বিদ্রোহ নিয়ে হেমাঙ্গ বিশ্বাসের ‘হুরর তান তান, ধনুকে জোর দেরে টান’ সমবেত গানের মাধ্যমে শেষ হয় মিছিল।
অধিকারকর্মী বাকী বিল্লাহ বলেন, ‘বর্তমান বাজারমূল্যে ১২০ টাকা দৈনিক মজুরি চা শ্রমিকদের দাসত্বের নির্মমতার উদাহরণ মাত্র। চা মালিকেরা বলছেন, এই দাবি মানলে ব্যবসায় চা শিল্প লোকসান হয়ে যাবে। আমি সোজাসাপটা বলতে চাই, না পারলে বন্ধ করে দিন তাও এইভাবে শ্রমিকদের শুষে নিতে পারেন না। ৩০০ টাকা দাবিতে চা শ্রমিকদের আন্দোলনে আমাদের সংহতি আছে। অবিলম্বে এই দাবি মেনে নেওয়া হোক।’
শিল্পী সংগঠক কাফিল আহমেদ বলেন, ‘এইটা কোনোভাবে মেনে যায় না। চা বাংলাদেশের অর্থকরী ফসল। এই চা বিক্রি করে বিদেশি মুদ্রা আয় করবেন আর শ্রমিকেরা না খেয়ে থাকবে?’ শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকারের আন্দোলনে বিবেকবান মানুষকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি।
টানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
২৪ মিনিট আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
৩১ মিনিট আগেশেরপুরের গারো পাহাড়ে মানুষের বিচরণ বাড়ার পাশাপাশি কমতে শুরু করেছে বন-জঙ্গল। এতে সেখানে বন্য হাতির জীবন সংকটে পড়েছে। প্রায়ই নানা ঘটনায় প্রাণ হারিয়ে গারো পাহাড় থেকে বিলুপ্তের পথে বিশালাকৃতির এই প্রাণী। এদিকে হাতি-মানুষের দ্বন্দ্বে প্রাণ হারাচ্ছে মানুষও। গত ৩০ বছরে শেরপুরে হাতি-মানুষের দ্বন্দ্বে জেলায়
৩৫ মিনিট আগে২০২০ সালের ২৪ নভেম্বর একনেক সভায় পাস হয় যশোর-ঝিনাইদহ মহাসড়কের ৪৭ দশমিক ৪৮ কিলোমিটার সড়ক ছয় লেনে উন্নীতকরণের প্রকল্প। ৪ হাজার ১৮৭ কোটি ৭০ লাখ টাকার এ প্রকল্পের মেয়াদ নির্ধারিত হয় ২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২৩ সালের ডিসেম্বর। কিন্তু ভূমি অধিগ্রহণ জটিলতায় বাড়ানো হয়েছে প্রকল্পের মেয়াদ ও মূল্য।
৩৯ মিনিট আগে