উখিয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
রোহিঙ্গাদের দুই সশস্ত্র সংগঠন আরকান রোহিঙ্গা সালভেশন আর্মি (আরসা) ও রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশনের (আরএসও) মধ্যে চলা আধিপত্য বিস্তারের দ্বন্দ্বে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে কক্সবাজারের রোহিঙ্গা ক্যাম্প এলাকা। গতকাল মঙ্গলবার পৃথক তিনটি ঘটনায় চার রোহিঙ্গা নিহত হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে পুলিশ। উখিয়ার ১৫, ১৭ ও ৪ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে এসব ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলো মো. জোবায়ের (১৬), আনোয়ার সাদেক (১৭), আবুল কাশেম (৩৪) ও ইমাম হোসাইন।
উখিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ শামীম হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, রাত ১০টার দিকে আরসার ১৫-২০ জনের সন্ত্রাসী দল ১৫ নম্বর জামতলী ক্যাম্পে অপর রোহিঙ্গা গ্রুপ আরএসওর সদস্যদের ওপর আগ্নেয়াস্ত্র ও দা-ছুরি নিয়ে হামলা চালায়। এ সময় চার রোহিঙ্গা গুলিবিদ্ধ ও গুরুতর আহত হয়। আহতদের হাসপাতালে নেওয়ার পথে মো. জোবায়ের নামে একজন এবং হাসপাতালে নেওয়ার পর আনোয়ার সাদেক নামে অপর এক রোহিঙ্গা কাশোর মারা যায়।
নিহত মো. জোবায়ের ১৫ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের জি-৩ ব্লকের মোহাম্মদ আলীর ছেলে এবং আনোয়ার সাদেক একই ক্যাম্পের বাসিন্দা মোহাম্মদ শফিকের ছেলে।
রাত ৯টার দিকে আরসার হামলায় ১৭ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আবুল কাশেম নামে আরও এক রোহিঙ্গা নিহত হন বলে জানান উখিয়া থানার ওসি।
আরসার ৯-১০ জনের একটি সশস্ত্র দল ওই যুবককে শেড থেকে তুলে নিয়ে উপর্যুপরি গুলি করলে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয় বলে জানান এই পুলিশ কর্মকর্তা।
নিহত আবুল কাশেম (৩৪) ১৭ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের আবুল বশরের ছেলে।
এর আগে বিকেলে ৪ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ইমাম হোসাইন নামে এক রোহিঙ্গা যুবককে কুপিয়ে হত্যা করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা। স্থানীয় রোহিঙ্গাদের সূত্র জানা গেছে, নিহত ইমাম হোসাইন আরসার সাবেক সদস্য।
৮ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) অধিনায়ক আমির জাফর বলেন, ‘ক্যাম্পের পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে আমাদের তৎপরতা অব্যাহত আছে। সন্ত্রাসীদের ধরতে অভিযান চলছে।’
রোহিঙ্গাদের দুই সশস্ত্র সংগঠন আরকান রোহিঙ্গা সালভেশন আর্মি (আরসা) ও রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশনের (আরএসও) মধ্যে চলা আধিপত্য বিস্তারের দ্বন্দ্বে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে কক্সবাজারের রোহিঙ্গা ক্যাম্প এলাকা। গতকাল মঙ্গলবার পৃথক তিনটি ঘটনায় চার রোহিঙ্গা নিহত হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে পুলিশ। উখিয়ার ১৫, ১৭ ও ৪ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে এসব ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলো মো. জোবায়ের (১৬), আনোয়ার সাদেক (১৭), আবুল কাশেম (৩৪) ও ইমাম হোসাইন।
উখিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ শামীম হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, রাত ১০টার দিকে আরসার ১৫-২০ জনের সন্ত্রাসী দল ১৫ নম্বর জামতলী ক্যাম্পে অপর রোহিঙ্গা গ্রুপ আরএসওর সদস্যদের ওপর আগ্নেয়াস্ত্র ও দা-ছুরি নিয়ে হামলা চালায়। এ সময় চার রোহিঙ্গা গুলিবিদ্ধ ও গুরুতর আহত হয়। আহতদের হাসপাতালে নেওয়ার পথে মো. জোবায়ের নামে একজন এবং হাসপাতালে নেওয়ার পর আনোয়ার সাদেক নামে অপর এক রোহিঙ্গা কাশোর মারা যায়।
নিহত মো. জোবায়ের ১৫ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের জি-৩ ব্লকের মোহাম্মদ আলীর ছেলে এবং আনোয়ার সাদেক একই ক্যাম্পের বাসিন্দা মোহাম্মদ শফিকের ছেলে।
রাত ৯টার দিকে আরসার হামলায় ১৭ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আবুল কাশেম নামে আরও এক রোহিঙ্গা নিহত হন বলে জানান উখিয়া থানার ওসি।
আরসার ৯-১০ জনের একটি সশস্ত্র দল ওই যুবককে শেড থেকে তুলে নিয়ে উপর্যুপরি গুলি করলে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয় বলে জানান এই পুলিশ কর্মকর্তা।
নিহত আবুল কাশেম (৩৪) ১৭ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের আবুল বশরের ছেলে।
এর আগে বিকেলে ৪ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ইমাম হোসাইন নামে এক রোহিঙ্গা যুবককে কুপিয়ে হত্যা করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা। স্থানীয় রোহিঙ্গাদের সূত্র জানা গেছে, নিহত ইমাম হোসাইন আরসার সাবেক সদস্য।
৮ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) অধিনায়ক আমির জাফর বলেন, ‘ক্যাম্পের পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে আমাদের তৎপরতা অব্যাহত আছে। সন্ত্রাসীদের ধরতে অভিযান চলছে।’
সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন), ময়মনসিংহ জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক ইয়াজদানী কোরায়শী কাজল বলেন, "অযোগ্য কর্মকর্তারা রাজনৈতিক প্রভাবে পদ দখল করে রাখায় সিটি করপোরেশনে প্রত্যাশিত উন্নয়ন হয়নি। উপ-সহকারী থেকে সহকারী প্রকৌশলী না হয়ে সরাসরি নির্বাহী প্রকৌশলী পদে পদোন্নতি দেওয়ায় তাদের অভিজ্ঞতার ঘাটতি
৯ মিনিট আগেরাজধানীর উত্তরখান থেকে কিশোর গ্যাং লিডার ও ছিনতাইকারী দলের নেতা মোরশেদ আলম (৪৮) ও দুই নারীসহ পাঁচজনকে আটক করেছে সেনাবাহিনী। অন্যরা হলেন— মোরশেদের সহযোগী মো. আলম (২৮), মো. হাসানুল (২২), পারুল (৪৮) ও বেবী (৪২)।
১ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, দীর্ঘদিন ধরে রাস্তাটি নিচু থাকায় বর্ষাকালে পুরোটাই পানিতে ডুবে যায়। এর ফলে পথচারী ও রিকশা, ভ্যান, মোটরসাইকেলের মতো ছোট যান চলাচলে মারাত্মক বিঘ্ন ঘটে। বিশেষ করে শিক্ষার্থী, বৃদ্ধ এবং অসুস্থ রোগীদের ভোগান্তি চরমে পৌঁছেছে। জরুরি প্রয়োজনে রোগী পরিবহনেও নানারকম সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেবৃহস্পতিবার ভোরে দুই পক্ষের সমর্থকেরা আগ্নেয়াস্ত্র ও দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে গুলিবিদ্ধ হয়ে গুরুতর আহত হন ইদন মিয়া। তাকে নরসিংদী সদর হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। আহত অন্য পাঁচজন নরসিংদী সদর হাসপাতালসহ বিভিন্ন ক্লিনিকে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
১ ঘণ্টা আগে