উখিয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
আবারও উখিয়ায় রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এতে অন্তত ৯ শতাধিক ঘর পুড়ে গেছে। গতকাল শনিবার দিবাগত রাতে উপজেলার কুতুপালং ৫ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে এ ঘটনা ঘটে।
খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের ১১টি ইউনিটসহ স্থানীয়দের সমন্বিত প্রচেষ্টায় প্রায় তিন ঘণ্টা পর ভোর ৪টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে বলে জানান উখিয়া ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের স্টেশন অফিসার শফিকুল ইসলাম।
তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ আগুনে কেউ হতাহত হয়নি এবং কীভাবে আগুন লেগেছে, তার উৎস পরিষ্কার নয়। তদন্ত সাপেক্ষে জানা যাবে।’
জানা যায়, শনিবার রাত ১টার দিকে কুতুপালং ৫ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের এ ব্লকের হেড মাঝি হামিদের ঘর থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়। পরে আগুন ছড়িয়ে পড়ে পার্শ্ববর্তী তিনটি ব্লকে। আগুনে আশ্রয়শিবিরের তিনটি ব্লকে ৯ শতাধিক ঘর পুড়ে যায়। এতে বাস্তুহারা হয়েছে প্রায় পাঁচ হাজার রোহিঙ্গা।
রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বাসিন্দারা বলেন, ‘এ ব্লকের হেড মাঝি হামিদের ঘরের প্রথমে আগুন লাগিয়ে দেয় আরসার সদস্যরা।’ আগুনে রোহিঙ্গাদের বড় ধরনের ক্ষতি হয়েছে বলে জানান তাঁরা।
ক্যাম্পে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় নিয়োজিত ১৪ এপিবিএনের অধিনায়ক মোহাম্মদ ইকবাল দুর্ঘটনা না নাশকতা, তা খুঁজে বের করার চেষ্টা চলছে জানিয়ে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা খোঁজ নিচ্ছি, কীভাবে এই ঘটনা ঘটল। ক্যাম্পজুড়ে সাধারণ রোহিঙ্গাদের নিরাপত্তায় আমাদের কর্মতৎপরতা অব্যাহত আছে।’
এর আগে সব শেষে গত ৩১ ডিসেম্বর দিবাগত রাতে বালুখালী ১১ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ই ব্লকে আগুন লাগে। এতে পুড়ে গেছে আনুমানিক ৫০টি বসতঘর।
একই বছরের ৫ মার্চ ১১ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের একটি ব্লকে আগুন দিয়েছিল দুর্বৃত্তরা। ওই অগ্নিকাণ্ডে পুড়ে যায় ২ হাজার ২০০ ঘর, ক্ষতিগ্রস্ত হয় ১৫ হাজারের বেশি রোহিঙ্গা।
২০২১ সালের ২২ মার্চ তিনটি ক্যাম্পে একসঙ্গে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছিল। সে সময় ১১ জনের মৃত্যু ও পাঁচ শতাধিক আহত হন। পুড়ে গিয়েছিল ৯ হাজারের বেশি ঘর।
আবারও উখিয়ায় রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এতে অন্তত ৯ শতাধিক ঘর পুড়ে গেছে। গতকাল শনিবার দিবাগত রাতে উপজেলার কুতুপালং ৫ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে এ ঘটনা ঘটে।
খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের ১১টি ইউনিটসহ স্থানীয়দের সমন্বিত প্রচেষ্টায় প্রায় তিন ঘণ্টা পর ভোর ৪টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে বলে জানান উখিয়া ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের স্টেশন অফিসার শফিকুল ইসলাম।
তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ আগুনে কেউ হতাহত হয়নি এবং কীভাবে আগুন লেগেছে, তার উৎস পরিষ্কার নয়। তদন্ত সাপেক্ষে জানা যাবে।’
জানা যায়, শনিবার রাত ১টার দিকে কুতুপালং ৫ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের এ ব্লকের হেড মাঝি হামিদের ঘর থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়। পরে আগুন ছড়িয়ে পড়ে পার্শ্ববর্তী তিনটি ব্লকে। আগুনে আশ্রয়শিবিরের তিনটি ব্লকে ৯ শতাধিক ঘর পুড়ে যায়। এতে বাস্তুহারা হয়েছে প্রায় পাঁচ হাজার রোহিঙ্গা।
রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বাসিন্দারা বলেন, ‘এ ব্লকের হেড মাঝি হামিদের ঘরের প্রথমে আগুন লাগিয়ে দেয় আরসার সদস্যরা।’ আগুনে রোহিঙ্গাদের বড় ধরনের ক্ষতি হয়েছে বলে জানান তাঁরা।
ক্যাম্পে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় নিয়োজিত ১৪ এপিবিএনের অধিনায়ক মোহাম্মদ ইকবাল দুর্ঘটনা না নাশকতা, তা খুঁজে বের করার চেষ্টা চলছে জানিয়ে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা খোঁজ নিচ্ছি, কীভাবে এই ঘটনা ঘটল। ক্যাম্পজুড়ে সাধারণ রোহিঙ্গাদের নিরাপত্তায় আমাদের কর্মতৎপরতা অব্যাহত আছে।’
এর আগে সব শেষে গত ৩১ ডিসেম্বর দিবাগত রাতে বালুখালী ১১ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ই ব্লকে আগুন লাগে। এতে পুড়ে গেছে আনুমানিক ৫০টি বসতঘর।
একই বছরের ৫ মার্চ ১১ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের একটি ব্লকে আগুন দিয়েছিল দুর্বৃত্তরা। ওই অগ্নিকাণ্ডে পুড়ে যায় ২ হাজার ২০০ ঘর, ক্ষতিগ্রস্ত হয় ১৫ হাজারের বেশি রোহিঙ্গা।
২০২১ সালের ২২ মার্চ তিনটি ক্যাম্পে একসঙ্গে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছিল। সে সময় ১১ জনের মৃত্যু ও পাঁচ শতাধিক আহত হন। পুড়ে গিয়েছিল ৯ হাজারের বেশি ঘর।
সিরাজগঞ্জের সলঙ্গা থানার রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়নের দক্ষিণ পুস্তিগাছা গ্রামের হারুন-অর-রশিদ ও আশরাফুল ইসলাম নামের এই দুই ভাই পাঙাশ মাছের পায়েস, গরুর ভুনা, সজনে পাতার রুটি, এমনকি ইলিশ মাছের রুটির মতো অভিনব সব পদ রান্না করে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন সবাইকে।
৩২ মিনিট আগেডোমার উপজেলার বোড়াগাড়ি থেকে ডিমলার বাবুরহাট পর্যন্ত সাড়ে চার কিলোমিটার সড়কের দুর্দশা চোখে পড়ার মতো। চার বছর আগে এই সড়কের সংস্কার কাজ শুরু হলেও সেটি মাঝপথে বন্ধ হয়ে যায়। রাস্তা খোঁড়া হলেও পরে কাজ আর এগোয়নি। ইটের খোয়া মাটির সঙ্গে মিশে গিয়ে এখন পুরো সড়কজুড়ে সৃষ্টি হয়েছে বড় বড় গর্ত।
৪০ মিনিট আগেমানববন্ধনে বক্তারা বলেন, খনি এলাকায় বসবাসকারী মানুষ সবসময় আতঙ্কে থাকেন। রাতে কম্পনের কারণে শান্তিতে ঘুমাতে পারেন না এবং প্রতি মুহূর্তে দুর্ঘটনার আশঙ্কা করেন। তারা আরও বলেন, এই বিষয়ে দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন করেও কোনো প্রতিকার মিলছে না। যদি খনি কর্তৃপক্ষ তাদের দাবিগুলো বাস্তবায়নে পদক্ষেপ না নেয়...
৪৪ মিনিট আগেবৃষ্টির কারণে জলাবদ্ধতায় নোয়াখালীর ৯টি উপজেলার ২৯টি সড়কের প্রায় ৪০০ কিলোমিটারের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। সড়কের কোথাও পিচ ঢালাই উঠে গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। কোথাও আবার খানাখন্দে পানি জমে আছে। এসব পথে যাত্রী ও চালকেরা প্রতিদিন দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন। এতে দুর্ঘটনাও ঘটছে। চলতি বছরে মে থেকে আগস্ট পর্যন্ত...
৫ ঘণ্টা আগে