আলমডাঙ্গা (চুয়াডাঙ্গা) প্রতিনিধি
চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গায় কামাল হোসেন (৬২) নামে বিএনপির এক নেতাকে ছুরিকাঘাত ও পিটিয়ে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। গতকাল সোমবার রাত ১২টায় আলমডাঙ্গা উপজেলার মুন্সিগঞ্জ গ্রামের ক্লিনিকপাড়ায় এ ঘটনা ঘটে।
জানা যায়, নিহত কামাল হোসেন আলমডাঙ্গা উপজেলার জেহালা গ্রামের মাঝেরপাড়ার মৃত জাহান আলী মাস্টারের ছেলে। তিনি বিএনপির নেতা ছিলেন। এ ছাড়া তিনি ঠিকাদারির কাজে যুক্ত ছিলেন।
এ বিষয়ে স্থানীয়রা জানান, কামাল হোসেনের মামা মুন্সিগঞ্জ গ্রামের ক্লিনিকপাড়ার মৃত মোতালেব হোসেন। মোতালেব হোসেনের জামাই স্বাধীন আলীর সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে কামাল হোসেনের শরিকানার জমিসংক্রান্ত বিরোধ চলে আসছিল। গতকাল সোমবার সকালে দুজনের মধ্যে কথা-কাটাকাটি হয়। তখন কামাল হোসেনকে খুন করার হুমকি দেন স্বাধীন আলী। রাতে ক্লিনিকপাড়ায় শ্বশুরবাড়ির সামনে কামালকে একা পেয়ে পিটিয়ে ও ছুরিকাঘাত করে ফেলে রেখে যায় স্বাধীন। স্থানীয়রা শ্বশুরবাড়ির সামনে থেকে রক্তাক্ত অবস্থায় কামালকে উদ্ধার করে স্থানীয় প্রতিজ্ঞা ক্লিনিকে নেয়। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক সদর হাসপাতালে নেওয়ার পরামর্শ দেন। পরে সদর হাসপাতালে নেওয়া হলে জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিহতের স্ত্রী সেলিনা খাতুন বলেন, ‘আমার স্বামীর সঙ্গে স্বাধীন আলীর শরিকানা জমিসংক্রান্ত বিরোধ চলছিল। এর জের ধরে তাঁকে নির্মমভাবে হত্যা করেছে স্বাধীন। মৃত্যুর আগে কে মেরেছে জানতে চাইলে আমার স্বামী জানান, স্বাধীন তাকে পিটিয়েছে ও ছুরিকাঘাত করেছে। আমি আমার স্বামী হত্যার বিচার চাই।’
এ বিষয়ে চুয়াডাঙ্গা জেলা বিএনপির সদস্যসচিব শরিফুজ্জামান শরীফ জানান, দলীয় কোনো পদ না থাকলেও কামাল হোসেন বিএনপির একজন সক্রিয় নেতা ছিলেন। তাঁর মৃত্যুতে আমরা গভীরভাবে শোকাহত। এই হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবি জানাচ্ছি।
সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক আহসানুল হক জানান, হাসপাতালে নেওয়ার আগেই মারা যান কামাল হোসেন। বাম পাসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতের চিহ্ন আছে। এ ছাড়া তাঁর কান দিয়েও রক্তক্ষরণ হচ্ছিল।
এ বিষয়ে আলমডাঙ্গা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আব্দুল আলিম জানান, নিহতের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য সদর হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। ঘটনার পর থেকে অভিযুক্ত স্বাধীন পলাতক রয়েছেন। তাঁকে গ্রেপ্তারে অভিযান চালানো হচ্ছে।
চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গায় কামাল হোসেন (৬২) নামে বিএনপির এক নেতাকে ছুরিকাঘাত ও পিটিয়ে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। গতকাল সোমবার রাত ১২টায় আলমডাঙ্গা উপজেলার মুন্সিগঞ্জ গ্রামের ক্লিনিকপাড়ায় এ ঘটনা ঘটে।
জানা যায়, নিহত কামাল হোসেন আলমডাঙ্গা উপজেলার জেহালা গ্রামের মাঝেরপাড়ার মৃত জাহান আলী মাস্টারের ছেলে। তিনি বিএনপির নেতা ছিলেন। এ ছাড়া তিনি ঠিকাদারির কাজে যুক্ত ছিলেন।
এ বিষয়ে স্থানীয়রা জানান, কামাল হোসেনের মামা মুন্সিগঞ্জ গ্রামের ক্লিনিকপাড়ার মৃত মোতালেব হোসেন। মোতালেব হোসেনের জামাই স্বাধীন আলীর সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে কামাল হোসেনের শরিকানার জমিসংক্রান্ত বিরোধ চলে আসছিল। গতকাল সোমবার সকালে দুজনের মধ্যে কথা-কাটাকাটি হয়। তখন কামাল হোসেনকে খুন করার হুমকি দেন স্বাধীন আলী। রাতে ক্লিনিকপাড়ায় শ্বশুরবাড়ির সামনে কামালকে একা পেয়ে পিটিয়ে ও ছুরিকাঘাত করে ফেলে রেখে যায় স্বাধীন। স্থানীয়রা শ্বশুরবাড়ির সামনে থেকে রক্তাক্ত অবস্থায় কামালকে উদ্ধার করে স্থানীয় প্রতিজ্ঞা ক্লিনিকে নেয়। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক সদর হাসপাতালে নেওয়ার পরামর্শ দেন। পরে সদর হাসপাতালে নেওয়া হলে জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিহতের স্ত্রী সেলিনা খাতুন বলেন, ‘আমার স্বামীর সঙ্গে স্বাধীন আলীর শরিকানা জমিসংক্রান্ত বিরোধ চলছিল। এর জের ধরে তাঁকে নির্মমভাবে হত্যা করেছে স্বাধীন। মৃত্যুর আগে কে মেরেছে জানতে চাইলে আমার স্বামী জানান, স্বাধীন তাকে পিটিয়েছে ও ছুরিকাঘাত করেছে। আমি আমার স্বামী হত্যার বিচার চাই।’
এ বিষয়ে চুয়াডাঙ্গা জেলা বিএনপির সদস্যসচিব শরিফুজ্জামান শরীফ জানান, দলীয় কোনো পদ না থাকলেও কামাল হোসেন বিএনপির একজন সক্রিয় নেতা ছিলেন। তাঁর মৃত্যুতে আমরা গভীরভাবে শোকাহত। এই হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবি জানাচ্ছি।
সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক আহসানুল হক জানান, হাসপাতালে নেওয়ার আগেই মারা যান কামাল হোসেন। বাম পাসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতের চিহ্ন আছে। এ ছাড়া তাঁর কান দিয়েও রক্তক্ষরণ হচ্ছিল।
এ বিষয়ে আলমডাঙ্গা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আব্দুল আলিম জানান, নিহতের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য সদর হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। ঘটনার পর থেকে অভিযুক্ত স্বাধীন পলাতক রয়েছেন। তাঁকে গ্রেপ্তারে অভিযান চালানো হচ্ছে।
নোয়াখালীর সুবর্ণচর উপজেলায় পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে উপজেলার ২ নম্বর চরবাটা ইউনিয়নের চরমজিদ গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। মৃত দুই শিশুর নাম সাইম (৪) ও লাবিব (২)। তারা আপন দুই ভাই। তারা চরমজিদ গ্রামের রেনু বাজারের উত্তর পাশে কুট্টিয়াবাড়ির সাহেদের ছেলে।
৩৫ মিনিট আগেরাজশাহীতে জুলাই অভ্যুত্থানের এক বছরের বেশি সময় পর একটি মামলা হয়েছে। মামলায় ১৩৫ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাত আরও ৫০০ থেকে ৭০০ জনকে আসামি করা হয়েছে। সময়ের ব্যবধান ছাড়াও এজাহারভুক্ত আসামিদের পরিচয় এ মামলা নিয়ে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। আসামিদের অনেকেই ‘পয়সাওয়ালা ব্যক্তি’ হিসেবে পরিচিত হওয়ায় অভিযোগ...
৭ ঘণ্টা আগেমৌলভীবাজারের কমলগঞ্জের মণিপুরী ললিতকলা একাডেমি। ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর এই প্রতিষ্ঠান ঘিরে নানা অনিয়ম আর দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে। একাডেমিতে মৈতৈ, বিষ্ণুপ্রিয়া এবং পাঙন—এই তিন সম্প্রদায়ের সমান সুযোগ-সুবিধা থাকার কথা থাকলেও শুধু বিষ্ণুপ্রিয়া মণিপুরীদের প্রতিনিধিত্ব রয়েছে। এতে বঞ্চিত হওয়ার অভিযোগ রয়েছে...
৮ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে ভূমি অফিসের সহায়ক রশিদুজ্জামান বিপ্লবের ঘুষ নেওয়ার ভিডিও দিয়ে জিম্মি করে চাঁদাবাজির অভিযোগকে ঘিরে উত্তপ্ত পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পাল্টাপাল্টি বিবৃতিতে মুখোমুখি অবস্থানে রয়েছে ছাত্রদল ও জামায়াত। ইতিমধ্যে অভিযুক্ত কর্মচারীকে অন্যত্র বদলি...
৮ ঘণ্টা আগে