নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম গুডস পোর্ট ইয়ার্ড (সিজিপিওয়াই) এলাকায় ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ২০ কিলোমিটার গতিতে ট্রেন চালানোর নিয়ম রয়েছে। কিন্তু ডিজেলভর্তি ওয়াগন নিয়ে চালক এই গতির চেয়ে জোরে চালানোর কারণেই ১৫ ফেব্রুয়ারি একটি ট্রেন দুর্ঘটনায় পড়ে বলে তদন্ত প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
গত রোববার ওই ট্রেনের দুই চালক ও দুই প্রকৌশলীকে দায়ী করে এ তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়। তদন্তে জোরে ট্রেন চালানো ছাড়াও দুর্ঘটনার জন্য ত্রুটিপূর্ণ লাইনকেও দায়ী করা হয়েছে। তদন্ত প্রতিবেদনে অভিযুক্তরা হলেন লোকোমাস্টার আবদুল ওয়াদুত, সহকারী লোকোমাস্টার মো. ওয়াদুদ, ঊর্ধ্বতন উপসহকারী প্রকৌশলী গোলাম সারোয়ার এবং ম্যাট নাজিম উদ্দিন।
এদিকে আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় এই চারজনের বিরুদ্ধে বিভাগীয় শাস্তির সুপারিশ করার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রেলওয়ে বিভাগীয় ব্যবস্থাপক (ডিআরএম) আবিদুর রহমান। আবিদুর রহমান বলেন, ‘এ ঘটনায় চারজনের বিরুদ্ধ বিভাগীয় শাস্তির সুপারিশ করা হয়েছে।’
এদিকে ১৫ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টার দিকে চট্টগ্রামের পতেঙ্গা (পদ্মা, মেঘনা, যমুনা) থেকে সিজিপিওয়াই প্রবেশপথে লাইনচ্যুত হয়ে উল্টে যায় ট্রেনটির ডিজেলভর্তি দুটি ওয়াগন। যেগুলোতে রেলওয়ের নিজস্ব ব্যবহারের ডিজেল পরিবহন করা হচ্ছিল। সিজিপিওয়াই থেকে সেগুলো ঢাকায় যাওয়ার কথা ছিল। এরপর ঘটনা তদন্তে কমিটি গঠন করে রেলওয়ে।
রেলওয়ে সূত্র জানায়, একই স্থানে তিনবার ডিজেলবাহী ওয়াগন লাইনচ্যুতের ঘটনা ঘটে। প্রতি সপ্তাহে একবার দুর্ঘটনা ঘটছে। এ জন্য অবশ্য ট্রেন রুট ঠিক না থাকাকে দায়ী করছে ট্রেনচালকেরা।
অভিযুক্ত গোলাম সারোয়ার সিজিপিওয়াইয়ের ঊর্ধ্বতন উপসহকারীর (লাইন-মেরামতপ্রধান) দায়িত্বে আছেন এবং ম্যাট নাজিম উদ্দিন ইসহাক ডিপো রেলগেট-সংলগ্ন রেললাইন দেখাশোনার দায়িত্বে আছেন। আবদুল ওয়াদুত ট্রেন চালানোর দায়িত্বে ছিলেন এবং মো. ওয়াদুদ ছিলেন তাঁর সহকারী।
উল্টে যাওয়া ওয়াগনের ধারণক্ষমতা ৩৪ হাজার ৬১০ লিটার। অর্থাৎ দুটি ওয়াগনে ৭০ হাজার লিটারের বেশি ডিজেল ছিল। যার ৩০ হাজার লিটার তেল মাটিতে পড়ে যায়।
চট্টগ্রাম গুডস পোর্ট ইয়ার্ড (সিজিপিওয়াই) এলাকায় ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ২০ কিলোমিটার গতিতে ট্রেন চালানোর নিয়ম রয়েছে। কিন্তু ডিজেলভর্তি ওয়াগন নিয়ে চালক এই গতির চেয়ে জোরে চালানোর কারণেই ১৫ ফেব্রুয়ারি একটি ট্রেন দুর্ঘটনায় পড়ে বলে তদন্ত প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
গত রোববার ওই ট্রেনের দুই চালক ও দুই প্রকৌশলীকে দায়ী করে এ তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়। তদন্তে জোরে ট্রেন চালানো ছাড়াও দুর্ঘটনার জন্য ত্রুটিপূর্ণ লাইনকেও দায়ী করা হয়েছে। তদন্ত প্রতিবেদনে অভিযুক্তরা হলেন লোকোমাস্টার আবদুল ওয়াদুত, সহকারী লোকোমাস্টার মো. ওয়াদুদ, ঊর্ধ্বতন উপসহকারী প্রকৌশলী গোলাম সারোয়ার এবং ম্যাট নাজিম উদ্দিন।
এদিকে আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় এই চারজনের বিরুদ্ধে বিভাগীয় শাস্তির সুপারিশ করার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রেলওয়ে বিভাগীয় ব্যবস্থাপক (ডিআরএম) আবিদুর রহমান। আবিদুর রহমান বলেন, ‘এ ঘটনায় চারজনের বিরুদ্ধ বিভাগীয় শাস্তির সুপারিশ করা হয়েছে।’
এদিকে ১৫ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টার দিকে চট্টগ্রামের পতেঙ্গা (পদ্মা, মেঘনা, যমুনা) থেকে সিজিপিওয়াই প্রবেশপথে লাইনচ্যুত হয়ে উল্টে যায় ট্রেনটির ডিজেলভর্তি দুটি ওয়াগন। যেগুলোতে রেলওয়ের নিজস্ব ব্যবহারের ডিজেল পরিবহন করা হচ্ছিল। সিজিপিওয়াই থেকে সেগুলো ঢাকায় যাওয়ার কথা ছিল। এরপর ঘটনা তদন্তে কমিটি গঠন করে রেলওয়ে।
রেলওয়ে সূত্র জানায়, একই স্থানে তিনবার ডিজেলবাহী ওয়াগন লাইনচ্যুতের ঘটনা ঘটে। প্রতি সপ্তাহে একবার দুর্ঘটনা ঘটছে। এ জন্য অবশ্য ট্রেন রুট ঠিক না থাকাকে দায়ী করছে ট্রেনচালকেরা।
অভিযুক্ত গোলাম সারোয়ার সিজিপিওয়াইয়ের ঊর্ধ্বতন উপসহকারীর (লাইন-মেরামতপ্রধান) দায়িত্বে আছেন এবং ম্যাট নাজিম উদ্দিন ইসহাক ডিপো রেলগেট-সংলগ্ন রেললাইন দেখাশোনার দায়িত্বে আছেন। আবদুল ওয়াদুত ট্রেন চালানোর দায়িত্বে ছিলেন এবং মো. ওয়াদুদ ছিলেন তাঁর সহকারী।
উল্টে যাওয়া ওয়াগনের ধারণক্ষমতা ৩৪ হাজার ৬১০ লিটার। অর্থাৎ দুটি ওয়াগনে ৭০ হাজার লিটারের বেশি ডিজেল ছিল। যার ৩০ হাজার লিটার তেল মাটিতে পড়ে যায়।
গাইবান্ধা সদরে কালবৈশাখীর সময় গাছের ডাল ভেঙে পড়ে র্যাবের এক সদস্য নিহত ও আরেকজন আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার রাত সাড়ে ১০টার দিকে গাইবান্ধা-সাদুল্লাপুর সড়কের সাহার বাজার এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত আবু বক্কর সিদ্দিক গাইবান্ধা র্যাব-১৩ ক্যাম্পে কনস্টেবল পদে কর্মরত ছিলেন। তিনি কুষ্টিয়া জেলার বাসিন্দা।
৯ মিনিট আগেবগুড়ার শেরপুরে নাশকতার মামলায় গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতাকে ছাড়িয়ে নিতে বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদের এক নেতা থানায় হাজির হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। গতকাল রোববার রাতে এ ঘটনা ঘটে। অভিযুক্ত মিজানুর রহমান পলাশ ছাত্র অধিকার পরিষদের বগুড়া জেলা শাখার সভাপতি ও কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক।
২৩ মিনিট আগেনাটোরের বড়াইগ্রামে জুলাই আন্দোলনের পুরো সময় সরব থাকা গিয়াস উদ্দিন মনিরের দুটি কিডনি অচল হয়ে গেছে। আন্দোলনকালে তাঁর পায়ে লাগা আঘাত থেকে এই অবস্থা হয়েছে বলে চিকিৎসক সূত্রে জানা গেছে। মনির বনপাড়া পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের মালিপাড়ার সিরাজুল ইসলামের ছেলে। তিনি বনপাড়া পৌরসভার সদ্য সাবেক কাউন্সিলর।
২৬ মিনিট আগেজুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের প্রধান নির্বাহী লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) কামাল আকবর এবং কোষাধ্যক্ষ ওয়াকার আহমেদের পদত্যাগের দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করেছে শহীদ ও আহতদের পরিবারের সদস্যরা।
৩৮ মিনিট আগে