সদর দক্ষিণ (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
পবিত্র ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে প্রতি বছর ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ব্যাপক যানজটের সৃষ্টি হয়। কিন্তু এ বছর মহাসড়কের কুমিল্লার দাউদকান্দি থেকে কক্সবাজারের টেকনাফ পর্যন্ত নেই কোনো যানজট। যার ফলে কোনো প্রকার ভোগান্তি ছাড়া পরিবার-পরিজন নিয়ে রাজধানী ছেড়ে যাওয়া ঘরমুখী মানুষ বাড়ি ফিরতে পারছেন যথাসময়ে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম, চট্টগ্রাম-কক্সবাজার, কুমিল্লা-সিলেট, কুমিল্লা-নোয়াখালী, কুমিল্লা-চাঁদপুর, ফেনী-নোয়াখালীসহ বিভিন্ন জাতীয় মহাসড়ক ও আঞ্চলিক মহাসড়কের ৭৮৯ কিলোমিটার সড়কে যানচলাচল স্বাভাবিক রাখতে কাজ করে যাচ্ছেন হাইওয়ে পুলিশের সদস্যরা।
আজ বৃহস্পতিবার মহাসড়কে কুমিল্লার অংশে সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, রাস্তায় নেই যানজটের চাপ। যান চলাচল স্বাভাবিক রাখতে মহাসড়কের ওপর বসা অবৈধ দোকান-পাট, ফুটপাত উচ্ছেদ করেছে হাইওয়ে পুলিশ। এ ছাড়া পেট্রল টিম ও গোয়েন্দা টিম প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছে। মহাসড়কে চলাচলকৃত কোনো যানবাহন থেকে পুলিশ, মালিক সমিতি ও শ্রমিক ইউনিয়নের নামে কোনো প্রকার চাঁদা যাতে কেউ আদায় করতে না পারে সে জন্য কাজ করছেন তারা।
ঢাকা-কুমিল্লা রুটে চলাচলকারী চালকদের সঙ্গে কথা বরে জানা যায়, মহাসড়কে কোনো যানজট নেই। মহাসড়কের কোনো অংশে যানজট না থাকায় অনেকটা নির্বিঘ্নে গাড়ি চালাতে পারছেন তাঁরা। এতে করে যাত্রীরা স্বল্প সময়েই বাড়ি ফিরতে পারছেন।
এ বিষয়ে হাইওয়ে পুলিশ কুমিল্লা অঞ্চলের পুলিশ সুপার মুহাম্মদ রহমত উল্লাহ জানান, মহাসড়কে চাঁদাবাজি বন্ধ ও সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক রাখতে একটি স্পেশাল পেট্রল টিম ছাড়াও ৫৬টি সাধারণ পেট্রোলটিম, ৩০টি কুইক রেসপন্স টিম ও ২টি গোয়েন্দা টিম কাজ করে যাচ্ছে প্রতিনিয়ত। এতে নেতৃত্ব দিচ্ছেন হাইওয়ে পুলিশ সুপার।
তিনি আরও জানান, কোনো গাড়ি সড়ক দখল করে পার্কিং করলে ও অকেজো হলে সে গাড়ি সরাতে ১১টি রেকার সার্বক্ষণিকভাবে মোতায়েন করা হয়েছে। একই সঙ্গে ৭টি কন্ট্রোল রুম সার্বক্ষণিক কাজ করে যাচ্ছে। ঘরমুখো মানুষের ঈদ যাত্রা নিরাপদ ও নির্বিঘ্নে করতে হাইওয়ে পুলিশ কুমিল্লা অঞ্চলের অর্ন্তরভূক্ত ২১টি থানা/ফাঁড়ির ওসি এবং আইসিগণসহ সকল সদস্য কাজ করে যাচ্ছেন।
পবিত্র ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে প্রতি বছর ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ব্যাপক যানজটের সৃষ্টি হয়। কিন্তু এ বছর মহাসড়কের কুমিল্লার দাউদকান্দি থেকে কক্সবাজারের টেকনাফ পর্যন্ত নেই কোনো যানজট। যার ফলে কোনো প্রকার ভোগান্তি ছাড়া পরিবার-পরিজন নিয়ে রাজধানী ছেড়ে যাওয়া ঘরমুখী মানুষ বাড়ি ফিরতে পারছেন যথাসময়ে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম, চট্টগ্রাম-কক্সবাজার, কুমিল্লা-সিলেট, কুমিল্লা-নোয়াখালী, কুমিল্লা-চাঁদপুর, ফেনী-নোয়াখালীসহ বিভিন্ন জাতীয় মহাসড়ক ও আঞ্চলিক মহাসড়কের ৭৮৯ কিলোমিটার সড়কে যানচলাচল স্বাভাবিক রাখতে কাজ করে যাচ্ছেন হাইওয়ে পুলিশের সদস্যরা।
আজ বৃহস্পতিবার মহাসড়কে কুমিল্লার অংশে সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, রাস্তায় নেই যানজটের চাপ। যান চলাচল স্বাভাবিক রাখতে মহাসড়কের ওপর বসা অবৈধ দোকান-পাট, ফুটপাত উচ্ছেদ করেছে হাইওয়ে পুলিশ। এ ছাড়া পেট্রল টিম ও গোয়েন্দা টিম প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছে। মহাসড়কে চলাচলকৃত কোনো যানবাহন থেকে পুলিশ, মালিক সমিতি ও শ্রমিক ইউনিয়নের নামে কোনো প্রকার চাঁদা যাতে কেউ আদায় করতে না পারে সে জন্য কাজ করছেন তারা।
ঢাকা-কুমিল্লা রুটে চলাচলকারী চালকদের সঙ্গে কথা বরে জানা যায়, মহাসড়কে কোনো যানজট নেই। মহাসড়কের কোনো অংশে যানজট না থাকায় অনেকটা নির্বিঘ্নে গাড়ি চালাতে পারছেন তাঁরা। এতে করে যাত্রীরা স্বল্প সময়েই বাড়ি ফিরতে পারছেন।
এ বিষয়ে হাইওয়ে পুলিশ কুমিল্লা অঞ্চলের পুলিশ সুপার মুহাম্মদ রহমত উল্লাহ জানান, মহাসড়কে চাঁদাবাজি বন্ধ ও সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক রাখতে একটি স্পেশাল পেট্রল টিম ছাড়াও ৫৬টি সাধারণ পেট্রোলটিম, ৩০টি কুইক রেসপন্স টিম ও ২টি গোয়েন্দা টিম কাজ করে যাচ্ছে প্রতিনিয়ত। এতে নেতৃত্ব দিচ্ছেন হাইওয়ে পুলিশ সুপার।
তিনি আরও জানান, কোনো গাড়ি সড়ক দখল করে পার্কিং করলে ও অকেজো হলে সে গাড়ি সরাতে ১১টি রেকার সার্বক্ষণিকভাবে মোতায়েন করা হয়েছে। একই সঙ্গে ৭টি কন্ট্রোল রুম সার্বক্ষণিক কাজ করে যাচ্ছে। ঘরমুখো মানুষের ঈদ যাত্রা নিরাপদ ও নির্বিঘ্নে করতে হাইওয়ে পুলিশ কুমিল্লা অঞ্চলের অর্ন্তরভূক্ত ২১টি থানা/ফাঁড়ির ওসি এবং আইসিগণসহ সকল সদস্য কাজ করে যাচ্ছেন।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে