নিজস্ব প্রতিবেদক চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম রেলওয়ে স্টেশনের রেলওয়ে থানার পাশেই এক প্ল্যাটফর্ম থেকে আরেক প্ল্যাটফর্মে যাওয়ার জন্য আছে ওভারপাস। বাচ্চাসহ তিন যাত্রী সেই ওভারপাস ব্যবহার না করে রেললাইন দিয়ে হেঁটেই অন্য প্ল্যাটফর্মে যাচ্ছিলেন। ওই সময় ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা একটি ট্রেন আসছিল তাঁদের দিকেই। ট্রেন আসতে দেখে দ্রুত পার হতে গিয়ে বাচ্চাসহ পড়ে যান তাঁরা। বড় ধরনের কোনো দুর্ঘটনা থেকে তাঁরা বেঁচে গেলেও, পার হতে গিয়ে কাটা পড়ে নিহত হওয়ার একাধিক ঘটনাও আছে এই স্টেশনে।
ওভারপাস থাকার পরও যখন-তখন রেললাইন পার হওয়ার এই প্রবণতা রুখতে এবার চট্টগ্রাম রেলওয়ে স্টেশনের প্রত্যেক প্ল্যাটর্ফমকে পৃথক করতে তৈরি করা হচ্ছে নিরাপত্তা বেড়া। ইতিমধ্যে ৩ ও ৪ নম্বর প্ল্যাটফর্মের রেললাইনে এক পাশের কাজ শেষ পর্যায়ে। বাকি ৫,৬, ৭,৮ ও ৯ নম্বর প্ল্যাটফর্মের কাজও পরবর্তীতে করা হবে বলে জানিয়েছে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ।
রেলওয়ের বিভাগীয় বাণিজ্যিক কর্মকর্তা আনসার আলী বলেন, ‘ওভারপাস থাকার পরও যাত্রীরা সেটি ব্যবহার না করে রেললাইন পার হয়ে অন্য প্লাটফর্মে যান। এতে বিভিন্নসময় দুর্ঘটনা ঘটে। যাত্রীর নিরাপত্তার বিষয়টি বিবেচনা করে স্টেশনের প্লাটফর্মে নিরাপত্তা বেষ্টনীর দেওয়ার জন্য প্রস্তাব করা হয়। সেই প্রস্তাবের প্রেক্ষিতে এই বেষ্টনী।’
রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের বিভাগীয় প্রকৌশলী (১) মো. এমএইচ মুকুল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গত দুই মাস ধরে নিরাপত্তা বেষ্টনীর কাজ শুরু হয়। এখন ৪ ও ৫ নম্বর প্ল্যাটফর্ম কাজ চলছে। বাকিগুলো টেন্ডার হলে পরবর্তীতে কাজ শুরু হবে।’
পূর্বাঞ্চলের প্রধান প্রকৌশলী মো. সুবক্তগীন বলেন, ‘যেখানে যাত্রীর নিরাপত্তা বিঘ্নিত হচ্ছে সেখানে আমরা কাজ করে দিচ্ছি। নিরাপত্তা বেষ্টনীগুলো অনেক সুন্দরভাবে তৈরি করা হচ্ছে।’
চট্টগ্রাম রেলওয়ে স্টেশনের রেলওয়ে থানার পাশেই এক প্ল্যাটফর্ম থেকে আরেক প্ল্যাটফর্মে যাওয়ার জন্য আছে ওভারপাস। বাচ্চাসহ তিন যাত্রী সেই ওভারপাস ব্যবহার না করে রেললাইন দিয়ে হেঁটেই অন্য প্ল্যাটফর্মে যাচ্ছিলেন। ওই সময় ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা একটি ট্রেন আসছিল তাঁদের দিকেই। ট্রেন আসতে দেখে দ্রুত পার হতে গিয়ে বাচ্চাসহ পড়ে যান তাঁরা। বড় ধরনের কোনো দুর্ঘটনা থেকে তাঁরা বেঁচে গেলেও, পার হতে গিয়ে কাটা পড়ে নিহত হওয়ার একাধিক ঘটনাও আছে এই স্টেশনে।
ওভারপাস থাকার পরও যখন-তখন রেললাইন পার হওয়ার এই প্রবণতা রুখতে এবার চট্টগ্রাম রেলওয়ে স্টেশনের প্রত্যেক প্ল্যাটর্ফমকে পৃথক করতে তৈরি করা হচ্ছে নিরাপত্তা বেড়া। ইতিমধ্যে ৩ ও ৪ নম্বর প্ল্যাটফর্মের রেললাইনে এক পাশের কাজ শেষ পর্যায়ে। বাকি ৫,৬, ৭,৮ ও ৯ নম্বর প্ল্যাটফর্মের কাজও পরবর্তীতে করা হবে বলে জানিয়েছে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ।
রেলওয়ের বিভাগীয় বাণিজ্যিক কর্মকর্তা আনসার আলী বলেন, ‘ওভারপাস থাকার পরও যাত্রীরা সেটি ব্যবহার না করে রেললাইন পার হয়ে অন্য প্লাটফর্মে যান। এতে বিভিন্নসময় দুর্ঘটনা ঘটে। যাত্রীর নিরাপত্তার বিষয়টি বিবেচনা করে স্টেশনের প্লাটফর্মে নিরাপত্তা বেষ্টনীর দেওয়ার জন্য প্রস্তাব করা হয়। সেই প্রস্তাবের প্রেক্ষিতে এই বেষ্টনী।’
রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের বিভাগীয় প্রকৌশলী (১) মো. এমএইচ মুকুল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গত দুই মাস ধরে নিরাপত্তা বেষ্টনীর কাজ শুরু হয়। এখন ৪ ও ৫ নম্বর প্ল্যাটফর্ম কাজ চলছে। বাকিগুলো টেন্ডার হলে পরবর্তীতে কাজ শুরু হবে।’
পূর্বাঞ্চলের প্রধান প্রকৌশলী মো. সুবক্তগীন বলেন, ‘যেখানে যাত্রীর নিরাপত্তা বিঘ্নিত হচ্ছে সেখানে আমরা কাজ করে দিচ্ছি। নিরাপত্তা বেষ্টনীগুলো অনেক সুন্দরভাবে তৈরি করা হচ্ছে।’
খাগড়াছড়িতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অভিযানের সময় তিনতলা ভবনের ছাদ থেকে লাফিয়ে পড়ে এক যুবক নিহত হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। তিনি মগ লিবারেশন পার্টির (এমএলপি) সদস্য বলে পুলিশ দাবি করেছে। আজ শুক্রবার সকালে খাগড়াছড়ি সদরের শান্তিনগর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
৪৩ মিনিট আগেহান্নান মাসউদ বলেন, ‘আমি আপনাদের সন্তান। আমি আপনাদের কাছে কখনো ভোট চাইতে আসব না। কখনো বলব না আপনারা আমাকে ভোট দেন। আপনারা যদি আমার থেকে যোগ্য কাউকে প্রার্থী হিসেবে পান, তবে তাকে সবাই ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করবেন। এটাতে আমার কোনো আপত্তি নাই। তবুও আমি চাইব, অবহেলিত এই হাতিয়া দ্বীপের উন্নয়ন হোক।
১ ঘণ্টা আগেসি-সেফ লাইফ গার্ডের জ্যেষ্ঠ কর্মী সাইফুল্লাহ সিফাত এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। সামির চট্টগ্রামের হালিশহরের বাসিন্দা এবং পেশায় রেফ্রিজারেটর মেকানিক। সাইফুল্লাহ সিফাত জানান, সকালে সামিরসহ চার বন্ধু মিলে কক্সবাজারে বেড়াতে আসেন। দুপুরে সৈকতে গোসলে নামলে ঢেউয়ে ভেসে যেতে থাকেন সামির।
১ ঘণ্টা আগেসন্ত্রাসী কার্যকলাপের জন্য চাঁপাইনবাবগঞ্জের এক বিএনপি নেতা আগ্নেয়াস্ত্র সরবরাহ করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এ-সংক্রান্ত তিনজনের একটি ফোনকল রেকর্ড ছড়িয়ে পড়েছে। এ ফোনকল রেকর্ড নিয়ে স্থানীয় প্রশাসন ও রাজনৈতিক অঙ্গনে তোলপাড় চলছে। যদিও অভিযুক্ত বিএনপি নেতা ওবায়েদ পাঠান বলছেন, তিনি কখনো অস্ত্র ছুঁয়েও দেখেননি।
১ ঘণ্টা আগে