বাসস, ঢাকা
পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা বলেছেন, ‘পার্বত্য চট্টগ্রামের অর্থনৈতিক উন্নয়ন ঘটাতে চাই।’ আজ শুক্রবার রাঙামাটি সার্কিট হাউসে জেলার ছাত্র প্রতিনিধিরা উপদেষ্টার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে এলে তিনি এ কথা বলেন।
উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের এ সরকার দেশের উন্নয়ন চায়। মানুষের মনে শান্তি অব্যাহত রাখতে চায়। আগে নিজেকে জানতে হবে, নিজের দোষ–ত্রুটি সম্পর্কে জেনে অন্যায় কাজগুলো বাদ দিয়ে সত্যের সন্ধানে নিজেকে সত্যের পথে নিয়োজিত করতে হবে।’
সুপ্রদীপ চাকমা বলেন, ‘এ দেশ গড়ার প্রত্যয় সবার। কে কার বিরুদ্ধে অভিযোগ করলেন, কে কাকে দোষারোপ করলেন, কারও কানকথায় গুজবের পেছনে না ছুটে সঠিক পথে আপনাদের থাকতে হবে।’
উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘সরকারের আর্থিক অনুদান ও অন্যান্য সহযোগিতা হলো একটি চলমান প্রক্রিয়া। চাকমা, মারমা, ত্রিপুরা, বাঙালিসহ যারা পার্বত্য চট্টগ্রামের অধিবাসী, সরকারের সাহায্য সহযোগিতা পাওয়ার অধিকার তাদের সবারই আছে।’ তিনি বলেন, পর্যায়ক্রমে সবাইকে সরকারি অনুদান ও অন্যান্য সহযোগিতা দেওয়া হবে।
পার্বত্য উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা পার্বত্য চট্টগ্রামের অর্থনৈতিক উন্নয়ন ঘটাতে চাই। আমরা কৃষিক্ষেত্রে বিপ্লব ঘটাব। পার্বত্য অঞ্চলের নারীদের আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ করে দেব। আমাদের এই সরকার দেশের সার্বিক উন্নয়ন চায়।’
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের সদস্য ও ছাত্র প্রতিনিধি মিনহাজ মুরশিদের নেতৃত্বে এ সময় রাঙামাটি ছাত্র প্রতিনিধিদের মধ্যে ওয়াহিদুজ্জামান রোমান, মো. ইমাম হোছাইন ইমু, রায়হান চৌধুরী শুভ, তানেইম ইবনে আলম, সায়েদা ইসলাম সাদিয়া, মারুফ আলম সেজান, এম আকতারুজ্জামান অপু প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা বলেছেন, ‘পার্বত্য চট্টগ্রামের অর্থনৈতিক উন্নয়ন ঘটাতে চাই।’ আজ শুক্রবার রাঙামাটি সার্কিট হাউসে জেলার ছাত্র প্রতিনিধিরা উপদেষ্টার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে এলে তিনি এ কথা বলেন।
উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের এ সরকার দেশের উন্নয়ন চায়। মানুষের মনে শান্তি অব্যাহত রাখতে চায়। আগে নিজেকে জানতে হবে, নিজের দোষ–ত্রুটি সম্পর্কে জেনে অন্যায় কাজগুলো বাদ দিয়ে সত্যের সন্ধানে নিজেকে সত্যের পথে নিয়োজিত করতে হবে।’
সুপ্রদীপ চাকমা বলেন, ‘এ দেশ গড়ার প্রত্যয় সবার। কে কার বিরুদ্ধে অভিযোগ করলেন, কে কাকে দোষারোপ করলেন, কারও কানকথায় গুজবের পেছনে না ছুটে সঠিক পথে আপনাদের থাকতে হবে।’
উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘সরকারের আর্থিক অনুদান ও অন্যান্য সহযোগিতা হলো একটি চলমান প্রক্রিয়া। চাকমা, মারমা, ত্রিপুরা, বাঙালিসহ যারা পার্বত্য চট্টগ্রামের অধিবাসী, সরকারের সাহায্য সহযোগিতা পাওয়ার অধিকার তাদের সবারই আছে।’ তিনি বলেন, পর্যায়ক্রমে সবাইকে সরকারি অনুদান ও অন্যান্য সহযোগিতা দেওয়া হবে।
পার্বত্য উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা পার্বত্য চট্টগ্রামের অর্থনৈতিক উন্নয়ন ঘটাতে চাই। আমরা কৃষিক্ষেত্রে বিপ্লব ঘটাব। পার্বত্য অঞ্চলের নারীদের আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ করে দেব। আমাদের এই সরকার দেশের সার্বিক উন্নয়ন চায়।’
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের সদস্য ও ছাত্র প্রতিনিধি মিনহাজ মুরশিদের নেতৃত্বে এ সময় রাঙামাটি ছাত্র প্রতিনিধিদের মধ্যে ওয়াহিদুজ্জামান রোমান, মো. ইমাম হোছাইন ইমু, রায়হান চৌধুরী শুভ, তানেইম ইবনে আলম, সায়েদা ইসলাম সাদিয়া, মারুফ আলম সেজান, এম আকতারুজ্জামান অপু প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের পর ডিসি রদবদল হলে সেই উদ্ধার করা জায়গা আরেক দখলদারের
২ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
২ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
২ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
২ ঘণ্টা আগে