চান্দিনা (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
কুমিল্লার চান্দিনা বাজারে ভয়াবহ আগুনে পুড়ে গেছে ৩৮ ব্যবসায়ীর ৪৩টি দোকান। গতকাল শুক্রবার রাত পৌনে ৩টার দিকে উপজেলা সদরের মধ্য বাজারে এ দুর্ঘটনা ঘটে। এতে প্রায় ১০ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি ভুক্তভোগী ব্যবসায়ীদের।
উপজেলা ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন ও স্থানীয় বাসিন্দাদের সূত্রে জানা গেছে, ভোর ৫টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। ততক্ষণে দোকানগুলো পুড়ে যায়। এ ছাড়া ফুটপাতে থাকা অন্তত ২০ টির বেশি দোকান আগুনে পুড়ে গেছে।
এদিকে ঈদের ঠিক আগ মুহূর্তের এই অগ্নিকাণ্ডে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন ব্যবসায়ীরা। ঈদকে ঘিরে ব্যবসায় লাভের স্বপ্ন দেখেছেন তাঁরা। তবে আগুন লেগে তাঁদের সে স্বপ্ন ভেঙে গেছে।
বাজারের মুদি ব্যবসায়ী বিমল নন্দি দোকানের ধ্বংসস্তূপে দাঁড়িয়ে বলেন, ‘শুধু ক্যাশের মধ্যেই নগদ ১০ লাখ টাকা ছিল। আজকের শেষ বেচাটা বেচতে পারলেও তো হইতো।’
চান্দিনা চাল বাজার ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি কাউন্সিলর দুলাল মিয়া জানান, অগ্নিকাণ্ডে তাঁর ৩টি দোকান পুড়ে অন্তত ৩০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। ঈদের ঠিক আগ মুহূর্তে প্রতিটি দোকানেই ছিল মালামালে ভরপুর। শনিবার চাঁদ রাতের বেচাকেনা করার জন্য অপেক্ষায় ছিলেন তিনি।
আজ শনিবার সকালে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের খোঁজ-খবর নিতে ঘটনাস্থলে যান স্থানীয় সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত। তিনি ব্যক্তিগত তহবিল থেকে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের তাৎক্ষণিক ১০ হাজার টাকা করে এবং পৌরসভার পক্ষ থেকে দুই হাজার টাকা করে আর্থিক সহায়তা দেন।
সকালে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. জিয়াউল হক মীর, পৌর মেয়র মো. শওকত হোসেন ভূইয়াসহ উপজেলা ও পৌরসভার কর্মকর্তারা এসে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের তালিকা তৈরি করেন। তাঁদের ওই তালিকায় ৪৪টি দোকানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য নিশ্চিত করা হয়।
চান্দিনা ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন মাস্টার অনয় কুমার ঘোষ জানান, আমাদের দুটি ইউনিট প্রায় দুই ঘণ্টা চেষ্টার পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। আশপাশের মার্কেটগুলোতে যাতে আগুন ছড়িয়ে পড়তে না পারে আমরা সেই চেষ্টাও করেছি।
কুমিল্লার চান্দিনা বাজারে ভয়াবহ আগুনে পুড়ে গেছে ৩৮ ব্যবসায়ীর ৪৩টি দোকান। গতকাল শুক্রবার রাত পৌনে ৩টার দিকে উপজেলা সদরের মধ্য বাজারে এ দুর্ঘটনা ঘটে। এতে প্রায় ১০ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি ভুক্তভোগী ব্যবসায়ীদের।
উপজেলা ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন ও স্থানীয় বাসিন্দাদের সূত্রে জানা গেছে, ভোর ৫টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। ততক্ষণে দোকানগুলো পুড়ে যায়। এ ছাড়া ফুটপাতে থাকা অন্তত ২০ টির বেশি দোকান আগুনে পুড়ে গেছে।
এদিকে ঈদের ঠিক আগ মুহূর্তের এই অগ্নিকাণ্ডে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন ব্যবসায়ীরা। ঈদকে ঘিরে ব্যবসায় লাভের স্বপ্ন দেখেছেন তাঁরা। তবে আগুন লেগে তাঁদের সে স্বপ্ন ভেঙে গেছে।
বাজারের মুদি ব্যবসায়ী বিমল নন্দি দোকানের ধ্বংসস্তূপে দাঁড়িয়ে বলেন, ‘শুধু ক্যাশের মধ্যেই নগদ ১০ লাখ টাকা ছিল। আজকের শেষ বেচাটা বেচতে পারলেও তো হইতো।’
চান্দিনা চাল বাজার ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি কাউন্সিলর দুলাল মিয়া জানান, অগ্নিকাণ্ডে তাঁর ৩টি দোকান পুড়ে অন্তত ৩০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। ঈদের ঠিক আগ মুহূর্তে প্রতিটি দোকানেই ছিল মালামালে ভরপুর। শনিবার চাঁদ রাতের বেচাকেনা করার জন্য অপেক্ষায় ছিলেন তিনি।
আজ শনিবার সকালে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের খোঁজ-খবর নিতে ঘটনাস্থলে যান স্থানীয় সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত। তিনি ব্যক্তিগত তহবিল থেকে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের তাৎক্ষণিক ১০ হাজার টাকা করে এবং পৌরসভার পক্ষ থেকে দুই হাজার টাকা করে আর্থিক সহায়তা দেন।
সকালে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. জিয়াউল হক মীর, পৌর মেয়র মো. শওকত হোসেন ভূইয়াসহ উপজেলা ও পৌরসভার কর্মকর্তারা এসে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের তালিকা তৈরি করেন। তাঁদের ওই তালিকায় ৪৪টি দোকানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য নিশ্চিত করা হয়।
চান্দিনা ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন মাস্টার অনয় কুমার ঘোষ জানান, আমাদের দুটি ইউনিট প্রায় দুই ঘণ্টা চেষ্টার পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। আশপাশের মার্কেটগুলোতে যাতে আগুন ছড়িয়ে পড়তে না পারে আমরা সেই চেষ্টাও করেছি।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৪ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৪ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে