Ajker Patrika

বাঁশখালীতে আ.লীগ নেতাকে পিটিয়ে হত্যা

বাঁশখালী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
আপডেট : ০৩ জুন ২০২৩, ০০: ৪১
বাঁশখালীতে আ.লীগ নেতাকে পিটিয়ে হত্যা

চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে মো. কায়সার সিকদার (৪০) নামে এক আওয়ামী লীগ নেতাকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে উপজেলার খানখানাবাদ ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ড পূর্ব রায়ছটা ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের কার্যালয়ের সামনে এ ঘটনা ঘটে। কায়সার উপজেলার ৩ নং খানখানাবাদ ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ছিলেন। 

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাঁশখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কামাল উদ্দিন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, খানখানাবাদ ইউনিয়নে জমির বিরোধের জেরে একজন খুনের ঘটনার পরপরই পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। ঘটনার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে আলম নুর ও আকবর নামে দুইজনকে আটক করা হয়। ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের গ্রেপ্তারে পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, স্থানীয় ওমর আলীর পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে আলম নুরের দীর্ঘদিন ধরে জায়গা জমি নিয়ে বিরোধ চলছিল। আজ শুক্রবার সন্ধ্যা সাতটার দিকে জমির বিরোধ নিয়ে দুইপক্ষের কথা কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে লাঠি দিয়ে পিটিয়ে ওমর আলীর ছেলে মোহাম্মদ কায়সার সিকদারকে জখম করা হয়। এ সময় তিনি ঘটনাস্থলে লুটিয়ে পড়েন। পরে স্থানীয়দের সহযোগিতায় অ্যাম্বুলেন্সে করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে কায়সার সিকদারের মৃত্যু হয়। ঘটনার পরই পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে জড়িত সন্দেহে আলম নুর এবং আলম নুরের ছেলে মোহাম্মদ আকবরকে আটক করে। 

খানখানাবাদ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জসিম উদ্দিন হায়দার চৌধুরী বলেন, পূর্ব শত্রুতার জের ধরে আওয়ামী লীগ নেতা কায়সার শিকদারকে এলোপাতাড়ি আঘাত করলে তিনি ঘটনাস্থলে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। পরে তাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল হাসপাতালে নেওয়ার পথে তার মৃত্যু হয়। কায়সার শিকদারের মৃত্যুর ঘটনায় জড়িতরা স্থানীয় জামায়াত-শিবিরের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

তোরা যারা রাজাকার, সময় থাকতে বাংলা ছাড়: ফেসবুকে বাকের মজুমদার

সমাবেশে দলীয় স্লোগান ও জাতীয় সংগীত পরিবেশনে বাধা দেওয়া প্রসঙ্গে এনসিপির বিবৃতি

যুক্তরাষ্ট্র-চীন সমঝোতায় এক দিনে ১০০ ডলার কমল সোনার দাম

যুদ্ধ বলিউডের সিনেমা নয়: ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান

কঠোর হচ্ছে যুক্তরাজ্যের অভিবাসন নীতি, স্থায়ী বসবাসের আবেদনে অপেক্ষা ১০ বছর

এলাকার খবর
খুঁজুন

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত