লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি
লক্ষ্মীপুর-২ (রায়পুর এবং লক্ষ্মীপুর সদর) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থীর (ঈগল প্রতীক) সমর্থকদের ওপর হামলা-ভাঙচুর, এজেন্টদের বাড়িঘর জ্বালিয়ে দেওয়া ও এলাকা ছাড়ার হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে নৌকার প্রার্থী নুরউদ্দিন চৌধুরী নয়নের বিরুদ্ধে। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় লক্ষ্মীপুর প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে এই অভিযোগ করেন স্বতন্ত্র প্রার্থী সংরক্ষিত আসনের এমপি কাজী সেলিনা ইসলাম।
সংবাদ সম্মেলনে সেলিনা ইসলাম বলেন, আওয়ামী লীগের প্রার্থী নুরউদ্দিন চৌধুরীর নির্দেশে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা তাঁর বেশ কয়েকজন সমর্থককে তুলে নিয়ে নয়নের বাসায় আটকে রাখে। পরে তাঁর পক্ষে যেন ভোট বা প্রচার-প্রচারণায় অংশ না নেন এই ধরনের হুমকি-ধমকি দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়। এ ছাড়া প্রচার মাইক ভাঙচুর ও নির্বাচনী কার্যালয় দখলের চেষ্টাও করে তারা।
কাজী সেলিনা ইসলাম আরও বলেন, দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রের শিকার তাঁর স্বামী লক্ষ্মীপুর-২ আসনের সাবেক এমপি কাজী শহীদ ইসলাম পাপুলসহ পরিবারের লোকজন। তাঁর স্বামী এমপি থাকার সময় বর্তমান আওয়ামী লীগের প্রার্থী নুরউদ্দিন চৌধুরী নয়নের ভাই আদনান চৌধুরী তাঁর স্বাক্ষর জাল করেন। যে কারণে তাঁকে ব্যক্তিগত সহকারী পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
সংরক্ষিত আসনের এই এমপি বলেন, এরপর থেকে শুরু হয় ষড়যন্ত্র। বর্তমানেও ষড়যন্ত্র চলছে। যতই হুমকি-ধমকি আসুক, নির্বাচনী মাঠ তিনি ছেড়ে যাবেন না। তিনি বলেন, ‘মাঠে আছি, মাঠ থাকব, এলাকার জনগণ আমার সঙ্গে আছে। আমার স্বামী কাজী শহীদ ইসলাম পাপুলের অসম্পন্ন কাজ সম্পন্ন করতেই নির্বাচনে অংশ নিয়েছি।’ নির্বাচনে বিজয়ের শতভাগ আশা করেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন তাঁর প্রধান নির্বাচনী সমন্বয়ক শেখ ফয়জুল্লাহ শিপনসহ অন্য নেতা-কর্মীরা।
তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করে নৌকার প্রার্থী নুরউদ্দিন চৌধুরী নয়ন বলেন, সকল প্রার্থী শান্তিপূর্ণভাবে মিলেমিশে প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছে। এখানে স্বতন্ত্র প্রার্থী কাজী সেলিনা ইসলামের কোনো লোকজনকে ধরে নিয়ে আসা হয়নি বা প্রচার মাইক ভাঙচুর, এজেন্টদের বাড়িঘর জ্বালিয়ে দেওয়াসহ সকল অভিযোগ ভিত্তিহীন।
লক্ষ্মীপুর-২ (রায়পুর এবং লক্ষ্মীপুর সদর) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থীর (ঈগল প্রতীক) সমর্থকদের ওপর হামলা-ভাঙচুর, এজেন্টদের বাড়িঘর জ্বালিয়ে দেওয়া ও এলাকা ছাড়ার হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে নৌকার প্রার্থী নুরউদ্দিন চৌধুরী নয়নের বিরুদ্ধে। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় লক্ষ্মীপুর প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে এই অভিযোগ করেন স্বতন্ত্র প্রার্থী সংরক্ষিত আসনের এমপি কাজী সেলিনা ইসলাম।
সংবাদ সম্মেলনে সেলিনা ইসলাম বলেন, আওয়ামী লীগের প্রার্থী নুরউদ্দিন চৌধুরীর নির্দেশে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা তাঁর বেশ কয়েকজন সমর্থককে তুলে নিয়ে নয়নের বাসায় আটকে রাখে। পরে তাঁর পক্ষে যেন ভোট বা প্রচার-প্রচারণায় অংশ না নেন এই ধরনের হুমকি-ধমকি দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়। এ ছাড়া প্রচার মাইক ভাঙচুর ও নির্বাচনী কার্যালয় দখলের চেষ্টাও করে তারা।
কাজী সেলিনা ইসলাম আরও বলেন, দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রের শিকার তাঁর স্বামী লক্ষ্মীপুর-২ আসনের সাবেক এমপি কাজী শহীদ ইসলাম পাপুলসহ পরিবারের লোকজন। তাঁর স্বামী এমপি থাকার সময় বর্তমান আওয়ামী লীগের প্রার্থী নুরউদ্দিন চৌধুরী নয়নের ভাই আদনান চৌধুরী তাঁর স্বাক্ষর জাল করেন। যে কারণে তাঁকে ব্যক্তিগত সহকারী পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
সংরক্ষিত আসনের এই এমপি বলেন, এরপর থেকে শুরু হয় ষড়যন্ত্র। বর্তমানেও ষড়যন্ত্র চলছে। যতই হুমকি-ধমকি আসুক, নির্বাচনী মাঠ তিনি ছেড়ে যাবেন না। তিনি বলেন, ‘মাঠে আছি, মাঠ থাকব, এলাকার জনগণ আমার সঙ্গে আছে। আমার স্বামী কাজী শহীদ ইসলাম পাপুলের অসম্পন্ন কাজ সম্পন্ন করতেই নির্বাচনে অংশ নিয়েছি।’ নির্বাচনে বিজয়ের শতভাগ আশা করেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন তাঁর প্রধান নির্বাচনী সমন্বয়ক শেখ ফয়জুল্লাহ শিপনসহ অন্য নেতা-কর্মীরা।
তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করে নৌকার প্রার্থী নুরউদ্দিন চৌধুরী নয়ন বলেন, সকল প্রার্থী শান্তিপূর্ণভাবে মিলেমিশে প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছে। এখানে স্বতন্ত্র প্রার্থী কাজী সেলিনা ইসলামের কোনো লোকজনকে ধরে নিয়ে আসা হয়নি বা প্রচার মাইক ভাঙচুর, এজেন্টদের বাড়িঘর জ্বালিয়ে দেওয়াসহ সকল অভিযোগ ভিত্তিহীন।
গত জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহ থেকে ভারী বৃষ্টির কারণে নোয়াখালীর আটটি উপজেলার বেশির ভাগ এলাকায় দেখা দেয় জলাবদ্ধতা। অব্যাহত বৃষ্টি ও পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা না থাকায় ডুবে যায় জেলার বিভিন্ন সড়ক, মহল্লা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। জেলার ১৭৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সেই জলাবদ্ধতা এখনো রয়ে গেছে। এক মাসের বেশি এই জলাবদ্ধতায়
২০ মিনিট আগেসরকারি কেনাকাটার ক্ষেত্রে যে ঠিকাদার সর্বনিম্ন দরে মালপত্র সরবরাহ করবেন, তাকেই কাজ দেওয়ার কথা। তবে উল্টো চিত্র দেখা যাচ্ছে রাজশাহী আঞ্চলিক দুগ্ধ ও গবাদি উন্নয়ন খামারে। এখানে সর্বনিম্ন নয়, যাঁরা সর্বোচ্চ দর দিয়েছেন—তাঁদেরই কাজ দেওয়া হয়েছে। এতে সরকারের প্রায় ৯২ লাখ টাকা বাড়তি খরচ হচ্ছে।
২৫ মিনিট আগেবিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) নিয়োগ-বাণিজ্যসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় সম্প্রতি কারাগারে যেতে হয়েছে সাবেক উপাচার্য আব্দুস সাত্তারকে। তবে এসব বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গঠিত তদন্ত কমিটি গত পাঁচ মাসেও কাজ
৩০ মিনিট আগেউড়োজাহাজের অনলাইন টিকিট বুকিংয়ে দেশের অন্যতম প্ল্যাটফর্ম ফ্লাইট এক্সপার্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সালমান বিন রশিদ শাহ সাইমের গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরের কচুয়ার মুরাদপুর গ্রামে। এই গ্রাম, উপজেলা, এমনকি পাশের ফরিদগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দাদের কাছ থেকেও তাঁরা টাকাপয়সা হাতিয়ে নিয়েছেন ব্যবসার নামে।
১ ঘণ্টা আগে