থানচি (বান্দরবান) প্রতিনিধি
বান্দরবানের থানচি উপজেলায় পর্যটক ভ্রমণের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে প্রশাসন। আগামীকাল বুধবার থেকে ১৭ জানুয়ারি পর্যন্ত এই নিষেধাজ্ঞা বলবৎ থাকবে।
গতকাল সোমবার রাতে জেলা প্রশাসক ইয়াছমিন পারভীন তিবরীজির স্বাক্ষরিত এক গণবিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।
গণবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, থানচি উপজেলা সশস্ত্র বিচ্ছিন্নতাবাদী সন্ত্রাসীদের উপস্থিতির বিষয়ে সুনির্দিষ্ট তথ্য সংগ্রহের জন্য বান্দরবান সেনাসদস্যদের টহল কার্যক্রম পরিচালনা ও গোয়েন্দা তৎপরতা অব্যাহত রাখা হবে। এ লক্ষ্যে পর্যটকদের নিরাপত্তার বিষয়টি বিবেচনা করে বান্দরবানের থানচি উপজেলায় স্থানীয় ও বিদেশি পর্যটকদের ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞার বিশেষ প্রয়োজন বলে মনে করে সংশ্লিষ্টরা।
এ বিষয়ে থানচি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও উপজেলা ম্যাজিস্ট্রেট মুহা. আবুল মনসুর বলেন, ‘জননিরাপত্তার বিষয়টি চিন্তা করে এবং পর্যটকদের সাময়িক অসুবিধা জন্য প্রশাসনের পক্ষ থেকে আমরা দুঃখ প্রকাশ করছি। থানচি উপজেলায় আগামীকাল বুধবার থেকে ১৭ জানুয়ারি পর্যন্ত পর্যটক ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত নিষেধাজ্ঞা বলবৎ থাকবে।’
উল্লেখ্য, এর আগে গত বছরের ১৮ অক্টোবর বান্দরবান জেলা ম্যাজিস্ট্রেট বান্দরবানের রোয়াংছড়ি ও রুমা উপজেলায় পর্যটক ভ্রমণে অনির্দিষ্টকালের নিষেধাজ্ঞা জারি করেন। পরে ২৩ অক্টোবর থানচি ও আলীকদম উপজেলায় নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়। এরপর গত ৩০ অক্টোবর দ্বিতীয় দফায় মেয়াদ বাড়ানো হয়। তৃতীয় দফায় ৪ নভেম্বর নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ ৮ নভেম্বর পর্যন্ত বাড়ানো হয়। চতুর্থ দফায় ১২ নভেম্বর নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ বাড়ানো হয়েছিল।
১৬ নভেম্বর পঞ্চম দফায় বাড়ানো মেয়াদ ২০ নভেম্বর শেষ হয়। ষষ্ঠ দফায় নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ ২৭ নভেম্বর পর্যন্ত ছিল। পরে সপ্তম দফায় নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ বাড়িয়ে ২৭ নভেম্বর থেকে ৪ ডিসেম্বর করা হয়। ওই নিষেধাজ্ঞার আওতায় থানচি ও আলীকদম উপজেলা ছিল না। তবে ৪ ডিসেম্বর ফের সাত দিনের নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়। ওই সময় থানচি উপজেলাকেও ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞার আওতায় রাখা হয়। পরে ৭ ডিসেম্বর পর্যটক ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হয়েছিল।
বান্দরবানের থানচি উপজেলায় পর্যটক ভ্রমণের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে প্রশাসন। আগামীকাল বুধবার থেকে ১৭ জানুয়ারি পর্যন্ত এই নিষেধাজ্ঞা বলবৎ থাকবে।
গতকাল সোমবার রাতে জেলা প্রশাসক ইয়াছমিন পারভীন তিবরীজির স্বাক্ষরিত এক গণবিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।
গণবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, থানচি উপজেলা সশস্ত্র বিচ্ছিন্নতাবাদী সন্ত্রাসীদের উপস্থিতির বিষয়ে সুনির্দিষ্ট তথ্য সংগ্রহের জন্য বান্দরবান সেনাসদস্যদের টহল কার্যক্রম পরিচালনা ও গোয়েন্দা তৎপরতা অব্যাহত রাখা হবে। এ লক্ষ্যে পর্যটকদের নিরাপত্তার বিষয়টি বিবেচনা করে বান্দরবানের থানচি উপজেলায় স্থানীয় ও বিদেশি পর্যটকদের ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞার বিশেষ প্রয়োজন বলে মনে করে সংশ্লিষ্টরা।
এ বিষয়ে থানচি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও উপজেলা ম্যাজিস্ট্রেট মুহা. আবুল মনসুর বলেন, ‘জননিরাপত্তার বিষয়টি চিন্তা করে এবং পর্যটকদের সাময়িক অসুবিধা জন্য প্রশাসনের পক্ষ থেকে আমরা দুঃখ প্রকাশ করছি। থানচি উপজেলায় আগামীকাল বুধবার থেকে ১৭ জানুয়ারি পর্যন্ত পর্যটক ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত নিষেধাজ্ঞা বলবৎ থাকবে।’
উল্লেখ্য, এর আগে গত বছরের ১৮ অক্টোবর বান্দরবান জেলা ম্যাজিস্ট্রেট বান্দরবানের রোয়াংছড়ি ও রুমা উপজেলায় পর্যটক ভ্রমণে অনির্দিষ্টকালের নিষেধাজ্ঞা জারি করেন। পরে ২৩ অক্টোবর থানচি ও আলীকদম উপজেলায় নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়। এরপর গত ৩০ অক্টোবর দ্বিতীয় দফায় মেয়াদ বাড়ানো হয়। তৃতীয় দফায় ৪ নভেম্বর নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ ৮ নভেম্বর পর্যন্ত বাড়ানো হয়। চতুর্থ দফায় ১২ নভেম্বর নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ বাড়ানো হয়েছিল।
১৬ নভেম্বর পঞ্চম দফায় বাড়ানো মেয়াদ ২০ নভেম্বর শেষ হয়। ষষ্ঠ দফায় নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ ২৭ নভেম্বর পর্যন্ত ছিল। পরে সপ্তম দফায় নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ বাড়িয়ে ২৭ নভেম্বর থেকে ৪ ডিসেম্বর করা হয়। ওই নিষেধাজ্ঞার আওতায় থানচি ও আলীকদম উপজেলা ছিল না। তবে ৪ ডিসেম্বর ফের সাত দিনের নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়। ওই সময় থানচি উপজেলাকেও ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞার আওতায় রাখা হয়। পরে ৭ ডিসেম্বর পর্যটক ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হয়েছিল।
গত জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহ থেকে ভারী বৃষ্টির কারণে নোয়াখালীর আটটি উপজেলার বেশির ভাগ এলাকায় দেখা দেয় জলাবদ্ধতা। অব্যাহত বৃষ্টি ও পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা না থাকায় ডুবে যায় জেলার বিভিন্ন সড়ক, মহল্লা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। জেলার ১৭৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সেই জলাবদ্ধতা এখনো রয়ে গেছে। এক মাসের বেশি এই জলাবদ্ধতায়
২৮ মিনিট আগেসরকারি কেনাকাটার ক্ষেত্রে যে ঠিকাদার সর্বনিম্ন দরে মালপত্র সরবরাহ করবেন, তাকেই কাজ দেওয়ার কথা। তবে উল্টো চিত্র দেখা যাচ্ছে রাজশাহী আঞ্চলিক দুগ্ধ ও গবাদি উন্নয়ন খামারে। এখানে সর্বনিম্ন নয়, যাঁরা সর্বোচ্চ দর দিয়েছেন—তাঁদেরই কাজ দেওয়া হয়েছে। এতে সরকারের প্রায় ৯২ লাখ টাকা বাড়তি খরচ হচ্ছে।
৩৩ মিনিট আগেবিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) নিয়োগ-বাণিজ্যসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় সম্প্রতি কারাগারে যেতে হয়েছে সাবেক উপাচার্য আব্দুস সাত্তারকে। তবে এসব বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গঠিত তদন্ত কমিটি গত পাঁচ মাসেও কাজ
৩৮ মিনিট আগেউড়োজাহাজের অনলাইন টিকিট বুকিংয়ে দেশের অন্যতম প্ল্যাটফর্ম ফ্লাইট এক্সপার্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সালমান বিন রশিদ শাহ সাইমের গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরের কচুয়ার মুরাদপুর গ্রামে। এই গ্রাম, উপজেলা, এমনকি পাশের ফরিদগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দাদের কাছ থেকেও তাঁরা টাকাপয়সা হাতিয়ে নিয়েছেন ব্যবসার নামে।
১ ঘণ্টা আগে