নোয়াখালী প্রতিনিধি
নোয়াখালীর বেগমগঞ্জে শিশু মেহেরাজ হোসেন জিসানকে অপহরণ ও হত্যার ঘটনায় করা মামলায় দুইজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক মোহাম্মদ আবদুর রহিম এ রায় ঘোষণা করেন। একই সঙ্গে তাদের পৃথক ধারায় ১ লাখ ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে আরও ৩ মাসের কারাদণ্ড প্রদান করা হয়েছে।
দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন–বেগমগঞ্জ উপজেলার জিরতলী ইউনিয়নের দৌলতপুর গ্রামের নুরুল আমিনের ছেলে আবদুর রহিম রনি (২১) ও একই গ্রামের সহিদ উল্যার ছেলে সালমান হোসেন শিবলু (২২)। রায় ঘোষণার সময় আসামিরা আদালতের উপস্থিত ছিলেন।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, শিশু জিসান (৭) জিরতলী কাশেম উলুম মাদ্রাসার দ্বিতীয় জামাতের ছাত্র ছিল। গত ২০১৯ সালের ২১ মার্চ দুপুরে মাদ্রাসা থেকে বাড়ি ফেরার পথে আসামিরা জিসানকে জানায় তার মা অসুস্থ। এ কথা বলে আসামিরা জিসানকে অপহরণ করে সদর উপজেলার নোয়ান্নই ইউনিয়নের শাহাদাতপুর গ্রামের একটি পরিত্যক্ত বাড়িতে নিয়ে যায়।
ওই দিন সন্ধ্যায় জিসানকে পরনের জামা–কাপড় দিয়ে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে। পরে মৃতদেহ অর্ধেক মাটিতে পুঁতে রেখে নিহতের পরিবারের কাছে মুক্তিপণ দাবি করে। ঘটনার দু’দিন পরে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করে।
এ ঘটনায় নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তিদের আসামি করে বেগমগঞ্জ থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়। মামলার পরে পুলিশ রনি ও শিবলুকে গ্রেপ্তার করে এবং আদালতে তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ পত্র প্রদান করে। এ মামলায় আদালত ২২ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আজ উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আসামিদের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড প্রদান করেন।
এ বিষয়ে রাষ্ট্রপক্ষে কৌঁসুলি (পিপি) মামুনুর রশীদ লাভলু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের মধ্যে রনি নিহত জিসানের দূর সম্পর্কের চাচা হয়। মূলত আসামিরা স্মার্টফোন ক্রয় করার জন্য শিশু জিসানকে অপহরণ করে মুক্তিপণ আদায়ের জন্য। কিন্তু মুক্তিপণ পাওয়ার আগেই আসামিরা জিসানকে হত্যা করে।’
নোয়াখালীর বেগমগঞ্জে শিশু মেহেরাজ হোসেন জিসানকে অপহরণ ও হত্যার ঘটনায় করা মামলায় দুইজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক মোহাম্মদ আবদুর রহিম এ রায় ঘোষণা করেন। একই সঙ্গে তাদের পৃথক ধারায় ১ লাখ ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে আরও ৩ মাসের কারাদণ্ড প্রদান করা হয়েছে।
দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন–বেগমগঞ্জ উপজেলার জিরতলী ইউনিয়নের দৌলতপুর গ্রামের নুরুল আমিনের ছেলে আবদুর রহিম রনি (২১) ও একই গ্রামের সহিদ উল্যার ছেলে সালমান হোসেন শিবলু (২২)। রায় ঘোষণার সময় আসামিরা আদালতের উপস্থিত ছিলেন।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, শিশু জিসান (৭) জিরতলী কাশেম উলুম মাদ্রাসার দ্বিতীয় জামাতের ছাত্র ছিল। গত ২০১৯ সালের ২১ মার্চ দুপুরে মাদ্রাসা থেকে বাড়ি ফেরার পথে আসামিরা জিসানকে জানায় তার মা অসুস্থ। এ কথা বলে আসামিরা জিসানকে অপহরণ করে সদর উপজেলার নোয়ান্নই ইউনিয়নের শাহাদাতপুর গ্রামের একটি পরিত্যক্ত বাড়িতে নিয়ে যায়।
ওই দিন সন্ধ্যায় জিসানকে পরনের জামা–কাপড় দিয়ে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে। পরে মৃতদেহ অর্ধেক মাটিতে পুঁতে রেখে নিহতের পরিবারের কাছে মুক্তিপণ দাবি করে। ঘটনার দু’দিন পরে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করে।
এ ঘটনায় নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তিদের আসামি করে বেগমগঞ্জ থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়। মামলার পরে পুলিশ রনি ও শিবলুকে গ্রেপ্তার করে এবং আদালতে তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ পত্র প্রদান করে। এ মামলায় আদালত ২২ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আজ উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আসামিদের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড প্রদান করেন।
এ বিষয়ে রাষ্ট্রপক্ষে কৌঁসুলি (পিপি) মামুনুর রশীদ লাভলু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের মধ্যে রনি নিহত জিসানের দূর সম্পর্কের চাচা হয়। মূলত আসামিরা স্মার্টফোন ক্রয় করার জন্য শিশু জিসানকে অপহরণ করে মুক্তিপণ আদায়ের জন্য। কিন্তু মুক্তিপণ পাওয়ার আগেই আসামিরা জিসানকে হত্যা করে।’
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের পর ডিসি রদবদল হলে সেই উদ্ধার করা জায়গা আরেক দখলদারের
২ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
২ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
২ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
২ ঘণ্টা আগে