জমির উদ্দিন, পেকুয়া (কক্সবাজার) থেকে
বাংলাদেশের দুটি সাবমেরিন বনৌজা নবযাত্রা এবং বনৌজা জয়যাত্রা কর্ণফুলী চ্যানেলে ভিড়ত। জরুরি প্রয়োজনে চলাচল ও পারিপার্শ্বিক অবস্থানের দিক দিয়ে ঝুঁকির মধ্যে ছিল সাবমেরিন দুটি। অবশেষে প্রায় ৭ বছর পর কক্সবাজার কুতুবদিয়া চ্যানেলে নিরাপদে জায়গা হলো সাবমেরিন দুটির। সেখানে সাবমেরিনের জন্য স্থায়ী ঘাঁটি নির্মাণ করেছে বাংলাদেশ নৌবাহিনী।
আজ দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে গণভবন থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ‘বনৌজা শেখ হাসিনা’ নামের ঘাঁটির কমিশনিং করার কথা রয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী নৌবাহিনী প্রধান অ্যাডমিরাল এম শাহীন ইকবাল অধিনায়ক মোহাম্মদ আতিকুর রহমানের হাতে ঘাঁটির কমিশনিং ফরমান তুলে দেবেন। তারপর নৌবাহিনীর রীতি অনুযায়ী আনুষ্ঠানিকভাবে নামফলক উন্মোচন করবেন। এর মধ্য দিয়ে ঘাঁটিটি নৌবাহিনীতে আনুষ্ঠানিকভাবে অপারেশনাল কার্যক্রম শুরু করবে।
বনৌজা শেখ হাসিনা ঘাঁটিতে সাবমেরিন নিরাপদে রাখতে বেসিন ও এন্ট্রি চ্যানেল, সাবমেরিন ফ্লিট হেডকোয়ার্টার্স, যুদ্ধজাহাজের বার্থিং ফ্যাসিলিটিজ এবং সাবমেরিন সংক্রান্ত সকল প্রকার বেস সাপোর্ট ফ্যাসিলিটিজ রয়েছে।
বাংলাদেশ নৌবাহিনীতে সাবমেরিনের অন্তর্ভুক্তির পর থেকে এটির অবস্থান ছিল কর্ণফুলী নদীর তীরবর্তী বনৌজা ঈসা খায়। সাবমেরিনের অপারেশনাল কার্যক্রম, রক্ষণাবেক্ষণ ও নিরাপদ বার্থিংয়ের জন্য বিশেষায়িত ও স্বয়ংসম্পূর্ণ ঘাঁটি খুবই জরুরি ছিল। এ পরিপ্রেক্ষিতে সাবমেরিনের নিরাপদ বার্থিং সুবিধার জন্য বাংলাদেশ নৌবাহিনীর তত্ত্বাবধানে কক্সবাজার জেলার পেকুয়ায় নির্মাণ করা হয়েছে আধুনিক সুবিধাসংবলিত পূর্ণাঙ্গ সাবমেরিন ঘাঁটি বনৌজা শেখ হাসিনা।
নৌবাহিনী জানায়, দেশের নৌবাহিনীকে একটি আধুনিক, যুগোপযোগী ও ত্রিমাত্রিক নৌবাহিনী হিসেবে রূপান্তরে সাবমেরিন সংযোজন ছিল স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের সামরিক শক্তি বৃদ্ধিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক। সংবেদনশীল ও কৌশলগত রণতরী হিসেবে সাবমেরিনের সর্বোত্তম ব্যবহার ও নিরাপত্তা নিশ্চিতকল্পে একটি বিশেষায়িত ও স্থায়ী ঘাঁটির গুরুত্ব বিবেচনায় ১২ মার্চ ‘বনৌজা শেখ হাসিনা’ নির্মাণে ঘাঁটির নামফলক উন্মোচিত হয়।
দেড় শ কোটি মার্কিন ডলারের ব্যয়ে ৪২০ একর জমির ওপর এই ঘাঁটি নির্মাণ করা হয়।
বাংলাদেশের দুটি সাবমেরিন বনৌজা নবযাত্রা এবং বনৌজা জয়যাত্রা কর্ণফুলী চ্যানেলে ভিড়ত। জরুরি প্রয়োজনে চলাচল ও পারিপার্শ্বিক অবস্থানের দিক দিয়ে ঝুঁকির মধ্যে ছিল সাবমেরিন দুটি। অবশেষে প্রায় ৭ বছর পর কক্সবাজার কুতুবদিয়া চ্যানেলে নিরাপদে জায়গা হলো সাবমেরিন দুটির। সেখানে সাবমেরিনের জন্য স্থায়ী ঘাঁটি নির্মাণ করেছে বাংলাদেশ নৌবাহিনী।
আজ দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে গণভবন থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ‘বনৌজা শেখ হাসিনা’ নামের ঘাঁটির কমিশনিং করার কথা রয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী নৌবাহিনী প্রধান অ্যাডমিরাল এম শাহীন ইকবাল অধিনায়ক মোহাম্মদ আতিকুর রহমানের হাতে ঘাঁটির কমিশনিং ফরমান তুলে দেবেন। তারপর নৌবাহিনীর রীতি অনুযায়ী আনুষ্ঠানিকভাবে নামফলক উন্মোচন করবেন। এর মধ্য দিয়ে ঘাঁটিটি নৌবাহিনীতে আনুষ্ঠানিকভাবে অপারেশনাল কার্যক্রম শুরু করবে।
বনৌজা শেখ হাসিনা ঘাঁটিতে সাবমেরিন নিরাপদে রাখতে বেসিন ও এন্ট্রি চ্যানেল, সাবমেরিন ফ্লিট হেডকোয়ার্টার্স, যুদ্ধজাহাজের বার্থিং ফ্যাসিলিটিজ এবং সাবমেরিন সংক্রান্ত সকল প্রকার বেস সাপোর্ট ফ্যাসিলিটিজ রয়েছে।
বাংলাদেশ নৌবাহিনীতে সাবমেরিনের অন্তর্ভুক্তির পর থেকে এটির অবস্থান ছিল কর্ণফুলী নদীর তীরবর্তী বনৌজা ঈসা খায়। সাবমেরিনের অপারেশনাল কার্যক্রম, রক্ষণাবেক্ষণ ও নিরাপদ বার্থিংয়ের জন্য বিশেষায়িত ও স্বয়ংসম্পূর্ণ ঘাঁটি খুবই জরুরি ছিল। এ পরিপ্রেক্ষিতে সাবমেরিনের নিরাপদ বার্থিং সুবিধার জন্য বাংলাদেশ নৌবাহিনীর তত্ত্বাবধানে কক্সবাজার জেলার পেকুয়ায় নির্মাণ করা হয়েছে আধুনিক সুবিধাসংবলিত পূর্ণাঙ্গ সাবমেরিন ঘাঁটি বনৌজা শেখ হাসিনা।
নৌবাহিনী জানায়, দেশের নৌবাহিনীকে একটি আধুনিক, যুগোপযোগী ও ত্রিমাত্রিক নৌবাহিনী হিসেবে রূপান্তরে সাবমেরিন সংযোজন ছিল স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের সামরিক শক্তি বৃদ্ধিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক। সংবেদনশীল ও কৌশলগত রণতরী হিসেবে সাবমেরিনের সর্বোত্তম ব্যবহার ও নিরাপত্তা নিশ্চিতকল্পে একটি বিশেষায়িত ও স্থায়ী ঘাঁটির গুরুত্ব বিবেচনায় ১২ মার্চ ‘বনৌজা শেখ হাসিনা’ নির্মাণে ঘাঁটির নামফলক উন্মোচিত হয়।
দেড় শ কোটি মার্কিন ডলারের ব্যয়ে ৪২০ একর জমির ওপর এই ঘাঁটি নির্মাণ করা হয়।
গোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৪ মিনিট আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৮ মিনিট আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২৮ মিনিট আগেইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মুহাম্মদ মুনিরুল মওলাকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
১ ঘণ্টা আগে