বোয়ালখালী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
চট্টগ্রামের বোয়ালখালীতে পুকুরপাড়ে পাওয়া গেছে আহলা কড়লডেঙ্গা ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক ইউপি সদস্য হারাধন চৌধুরীর (৬৫) মরদেহ। পরিবারের দাবি, ভোররাত সাড়ে ৩টার দিকে তাঁকে ধরে নিয়ে যাওয়া হয় এবং সকালে বাড়ি থেকে ২০০ গজ দূরে একটি পুকুরপাড়ে তাঁর মরদেহ পাওয়া যায়।
আজ বুধবার সকালে হারাধনের লাশ পুকুরপাড় থেকে উদ্ধার করে বোয়ালখালী থানার পুলিশ। এ সময় তাঁর মোবাইল ফোন ও কম্বল পাওয়া যায় পাশের একটি জমিতে। নিহতের পরনে ছিল লুঙ্গি, গায়ে শার্ট। তাঁর পায়ে কাদা লেগে ছিল। তবে তাঁর শরীরে আঘাতের চিহ্ন দেখা যায়নি বলে জানিয়েছেন বোয়ালখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুর রাজ্জাক।
ওসি আবদুর রাজ্জাক জানান, মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হচ্ছে। এ ঘটনার রহস্য উদ্ঘাটনে পুলিশ কাজ করছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, নিহত হারাধন চৌধুরী উপজেলার উত্তর কড়লডেঙ্গা গ্রামের হরদাশ মাতব্বরবাড়ির মৃত চিন্তাহরণের ছেলে। তাঁর দুই সংসারে ৪ মেয়ে ও ১ ছেলে রয়েছে। তাঁর প্রথম স্ত্রী সন্তানদের নিয়ে শহরে থাকেন। গ্রামের বাড়িতে দ্বিতীয় স্ত্রী সুপ্রিয়া ও দুই মেয়েকে নিয়ে থাকতেন হারাধন চৌধুরী। তিনি কৃষিকাজ করে জীবিকা নির্বাহ করতেন।
নিহতের দ্বিতীয় স্ত্রী সুপ্রিয়া চৌধুরী জানান, বুধবার ভোররাত সাড়ে ৩টার দিকে বাড়ির আশপাশে তিনটি অটোরিকশা ঘোরাঘুরি করতে থাকে। তাই তিনি (হারাধন) ভয়ে ঘরে না এসে বাড়ির বাইরে অবস্থান করছিলেন। সেখান থেকেই তাঁকে থেকে ধরে নিয়ে যায়। এরপর তিনি ঘরে ফিরে আসেননি।
স্থানীয়রা বলছে, হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের মনসা পূজা উপলক্ষে বাড়ির বাইরে প্রায়জনই জেগে গল্পগুজবে ব্যস্ত ছিলেন। এরপর ভোররাত সাড়ে ৩টার দিকে বেশ কয়েকটি সিএনজিচালিত অটোরিকশার শব্দ শোনা যায়। ঘর থেকে হারাধনের স্ত্রী বের হয়ে অটোরিকশায় এলাকার পরিচিত একজনকে দেখতে পেয়ে তিনি পুলিশ নিয়ে এসেছে সন্দেহে স্বামীকে সরে যেতে বললে হারাধন বাইরে অবস্থান করছিলেন।
প্রসঙ্গত, এর আগে স্থানীয় একটি মারামারির ঘটনায় হওয়া মামলায় আদালতে জামিন নিতে গিয়ে হারাধন চৌধুরী গ্রেপ্তার হন। তিনি ১০ দিন ধরে জেলহাজতে ছিলেন। এলাকাবাসী চাঁদা তুলে তাঁকে জামিনে আনেন। আদালতে জামিন পেয়ে দুই-তিন দিন আগে হারাধন চৌধুরী বাড়ি আসেন।
চট্টগ্রামের বোয়ালখালীতে পুকুরপাড়ে পাওয়া গেছে আহলা কড়লডেঙ্গা ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক ইউপি সদস্য হারাধন চৌধুরীর (৬৫) মরদেহ। পরিবারের দাবি, ভোররাত সাড়ে ৩টার দিকে তাঁকে ধরে নিয়ে যাওয়া হয় এবং সকালে বাড়ি থেকে ২০০ গজ দূরে একটি পুকুরপাড়ে তাঁর মরদেহ পাওয়া যায়।
আজ বুধবার সকালে হারাধনের লাশ পুকুরপাড় থেকে উদ্ধার করে বোয়ালখালী থানার পুলিশ। এ সময় তাঁর মোবাইল ফোন ও কম্বল পাওয়া যায় পাশের একটি জমিতে। নিহতের পরনে ছিল লুঙ্গি, গায়ে শার্ট। তাঁর পায়ে কাদা লেগে ছিল। তবে তাঁর শরীরে আঘাতের চিহ্ন দেখা যায়নি বলে জানিয়েছেন বোয়ালখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুর রাজ্জাক।
ওসি আবদুর রাজ্জাক জানান, মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হচ্ছে। এ ঘটনার রহস্য উদ্ঘাটনে পুলিশ কাজ করছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, নিহত হারাধন চৌধুরী উপজেলার উত্তর কড়লডেঙ্গা গ্রামের হরদাশ মাতব্বরবাড়ির মৃত চিন্তাহরণের ছেলে। তাঁর দুই সংসারে ৪ মেয়ে ও ১ ছেলে রয়েছে। তাঁর প্রথম স্ত্রী সন্তানদের নিয়ে শহরে থাকেন। গ্রামের বাড়িতে দ্বিতীয় স্ত্রী সুপ্রিয়া ও দুই মেয়েকে নিয়ে থাকতেন হারাধন চৌধুরী। তিনি কৃষিকাজ করে জীবিকা নির্বাহ করতেন।
নিহতের দ্বিতীয় স্ত্রী সুপ্রিয়া চৌধুরী জানান, বুধবার ভোররাত সাড়ে ৩টার দিকে বাড়ির আশপাশে তিনটি অটোরিকশা ঘোরাঘুরি করতে থাকে। তাই তিনি (হারাধন) ভয়ে ঘরে না এসে বাড়ির বাইরে অবস্থান করছিলেন। সেখান থেকেই তাঁকে থেকে ধরে নিয়ে যায়। এরপর তিনি ঘরে ফিরে আসেননি।
স্থানীয়রা বলছে, হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের মনসা পূজা উপলক্ষে বাড়ির বাইরে প্রায়জনই জেগে গল্পগুজবে ব্যস্ত ছিলেন। এরপর ভোররাত সাড়ে ৩টার দিকে বেশ কয়েকটি সিএনজিচালিত অটোরিকশার শব্দ শোনা যায়। ঘর থেকে হারাধনের স্ত্রী বের হয়ে অটোরিকশায় এলাকার পরিচিত একজনকে দেখতে পেয়ে তিনি পুলিশ নিয়ে এসেছে সন্দেহে স্বামীকে সরে যেতে বললে হারাধন বাইরে অবস্থান করছিলেন।
প্রসঙ্গত, এর আগে স্থানীয় একটি মারামারির ঘটনায় হওয়া মামলায় আদালতে জামিন নিতে গিয়ে হারাধন চৌধুরী গ্রেপ্তার হন। তিনি ১০ দিন ধরে জেলহাজতে ছিলেন। এলাকাবাসী চাঁদা তুলে তাঁকে জামিনে আনেন। আদালতে জামিন পেয়ে দুই-তিন দিন আগে হারাধন চৌধুরী বাড়ি আসেন।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
২ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৩ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৩ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৩ ঘণ্টা আগে