বরগুনা ও পাথরঘাটা প্রতিনিধি
লঘুচাপে সৃষ্ট ঝড়ের কবলে বঙ্গোপসাগরে মাছ শিকারে যাওয়া তিন শতাধিক জেলে নিখোঁজ রয়েছেন। আজ শনিবার দুপুরে বরগুনা জেলা মৎস্যজীবী ট্রলার মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মাসুম আকন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এ ছাড়াও কোস্টগার্ড দক্ষিণ জোনের কমান্ডার লে. মুমিনুল ইসলামও তিন শতাধিক জেলে নিখোঁজের তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
মমিনুল ইসলাম জানান, বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত তিনটার হঠাৎ ঝড়ের কবলে ও পরবর্তীতে বৈরী আবহাওয়ায় অব্যাহত থাকায় বঙ্গোপসাগরে মাছ শিকারে যাওয়া বরগুনা জেলার প্রায় শতাধিক মাছ ধরা ট্রলার নিখোঁজ হয়। এদের মধ্যে সুন্দরবনসহ আশপাশে যারা আশ্রয় নিয়েছিলেন এমন অর্ধশতাধিক ট্রলার ও জেলেদের খোঁজ মিলেছে। এ ছাড়াও আরও প্রায় ২০টি ট্রলার ভারতে আশ্রয় নিয়েছে। কিন্তু এখনো ৩০টি ট্রলার ও তিন শতাধিক জেলের কোনো খোঁজ মিলছে না।
এর আগে ট্রলার মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মাসুম আকন দাবি করেন শতাধিক মাছ ধরার ট্রলার ওই সব ট্রলারের সব জেলেরা নিখোঁজ রয়েছে। শনিবার দুপুরে তিনি জানান, এখন পর্যন্ত প্রায় ৭০ ট্রলারের খোঁজ মিলেছে। এরা সুন্দরবনের বিভিন্ন খালে নিরাপদে আশ্রয় নিয়েছিল। তবে এখনো ৩০টি ট্রলার ও তিন শতাধিক জেলের কোনো খোঁজ মিলছে না।
বরগুনা জেলা মৎস্যজীবী ট্রলার মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ মাসুম বলেন, ‘বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরতে যাওয়া পাথরঘাটার এফবি বাদশাহ, এফবি সানাউল, এফবি নুরুল আমিন, এফবি মা-বাবার দোয়া, এফবি মিন্টু, এফবি সরোয়ার, এফবি মায়ের দোয়া, এফবি আল আমিন, মোহাম্মদ আল আমিন মোল্লার দুটি ও আলম মোল্লার তিনটিসহ প্রায় ত্রিশটি ট্রলারের তিন শতাধিক মাঝি-মাল্লার খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না।’
মোহাম্মদ মাসুম আরও বলেন, ‘সম্ভবত নিখোঁজ ট্রলারগুলো ঝড়ের কবলে পরে ভারতের জলসীমায় প্রবেশ করেছে। এর আগেও ঝড়ের কবলে পরে এফবি মা ফাতেমা ট্রলারের ১১ মাঝি-মাল্লা ভারত সীমান্তে ঢুকে গেলে তাঁদের চব্বিশ পরগনা কারাগারে আটক রাখা হয়। নিখোঁজ ট্রলার ও জেলেদের বিষয়ে খোঁজ নিতে এবং আটক জেলেদের ফিরিয়ে আনতে ইতিমধ্যে ভারতে গিয়েছেন জেলা ট্রলার মালিক সমিতির সভাপতি গোলাম মোস্তফা চৌধুরি। তিনি পৌঁছানোর পর তথ্য সংগ্রহ করলে আমরা সঠিক সংখ্যা জানতে পারব।’
পাথরঘাটার ট্রলার মালিক আলম মোল্লা বলেন, ‘আমার তিনটি ট্রলারের ৬২ জেলে নিখোঁজ ছিল। এদের মধ্যে দুটি ট্রলার ৪৪ জেলের খোঁজ পেয়েছি। বাকিদের সন্ধান মিলছে না।’
এ বিষয়ে দক্ষিণ স্টেশন কোস্টগার্ড কমান্ডার লেফটেন্যান্ট মুমিনুল ইসলাম বলেন, ‘বঙ্গোপসাগরে ঝড়ের কবলে পরে নিখোঁজ হওয়া ১৮১ জেলের তালিকা পেয়েছি। আরও নিখোঁজের সংবাদ পাচ্ছি। এ নিয়ে আমাদের বিভিন্ন স্টেশনের কোস্টগার্ড সদস্যরা সর্বোচ্চ খোঁজ খবর নিচ্ছে। আমরা উদ্ধার অভিযান শুরু করেছি।’
লঘুচাপে সৃষ্ট ঝড়ের কবলে বঙ্গোপসাগরে মাছ শিকারে যাওয়া তিন শতাধিক জেলে নিখোঁজ রয়েছেন। আজ শনিবার দুপুরে বরগুনা জেলা মৎস্যজীবী ট্রলার মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মাসুম আকন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এ ছাড়াও কোস্টগার্ড দক্ষিণ জোনের কমান্ডার লে. মুমিনুল ইসলামও তিন শতাধিক জেলে নিখোঁজের তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
মমিনুল ইসলাম জানান, বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত তিনটার হঠাৎ ঝড়ের কবলে ও পরবর্তীতে বৈরী আবহাওয়ায় অব্যাহত থাকায় বঙ্গোপসাগরে মাছ শিকারে যাওয়া বরগুনা জেলার প্রায় শতাধিক মাছ ধরা ট্রলার নিখোঁজ হয়। এদের মধ্যে সুন্দরবনসহ আশপাশে যারা আশ্রয় নিয়েছিলেন এমন অর্ধশতাধিক ট্রলার ও জেলেদের খোঁজ মিলেছে। এ ছাড়াও আরও প্রায় ২০টি ট্রলার ভারতে আশ্রয় নিয়েছে। কিন্তু এখনো ৩০টি ট্রলার ও তিন শতাধিক জেলের কোনো খোঁজ মিলছে না।
এর আগে ট্রলার মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মাসুম আকন দাবি করেন শতাধিক মাছ ধরার ট্রলার ওই সব ট্রলারের সব জেলেরা নিখোঁজ রয়েছে। শনিবার দুপুরে তিনি জানান, এখন পর্যন্ত প্রায় ৭০ ট্রলারের খোঁজ মিলেছে। এরা সুন্দরবনের বিভিন্ন খালে নিরাপদে আশ্রয় নিয়েছিল। তবে এখনো ৩০টি ট্রলার ও তিন শতাধিক জেলের কোনো খোঁজ মিলছে না।
বরগুনা জেলা মৎস্যজীবী ট্রলার মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ মাসুম বলেন, ‘বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরতে যাওয়া পাথরঘাটার এফবি বাদশাহ, এফবি সানাউল, এফবি নুরুল আমিন, এফবি মা-বাবার দোয়া, এফবি মিন্টু, এফবি সরোয়ার, এফবি মায়ের দোয়া, এফবি আল আমিন, মোহাম্মদ আল আমিন মোল্লার দুটি ও আলম মোল্লার তিনটিসহ প্রায় ত্রিশটি ট্রলারের তিন শতাধিক মাঝি-মাল্লার খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না।’
মোহাম্মদ মাসুম আরও বলেন, ‘সম্ভবত নিখোঁজ ট্রলারগুলো ঝড়ের কবলে পরে ভারতের জলসীমায় প্রবেশ করেছে। এর আগেও ঝড়ের কবলে পরে এফবি মা ফাতেমা ট্রলারের ১১ মাঝি-মাল্লা ভারত সীমান্তে ঢুকে গেলে তাঁদের চব্বিশ পরগনা কারাগারে আটক রাখা হয়। নিখোঁজ ট্রলার ও জেলেদের বিষয়ে খোঁজ নিতে এবং আটক জেলেদের ফিরিয়ে আনতে ইতিমধ্যে ভারতে গিয়েছেন জেলা ট্রলার মালিক সমিতির সভাপতি গোলাম মোস্তফা চৌধুরি। তিনি পৌঁছানোর পর তথ্য সংগ্রহ করলে আমরা সঠিক সংখ্যা জানতে পারব।’
পাথরঘাটার ট্রলার মালিক আলম মোল্লা বলেন, ‘আমার তিনটি ট্রলারের ৬২ জেলে নিখোঁজ ছিল। এদের মধ্যে দুটি ট্রলার ৪৪ জেলের খোঁজ পেয়েছি। বাকিদের সন্ধান মিলছে না।’
এ বিষয়ে দক্ষিণ স্টেশন কোস্টগার্ড কমান্ডার লেফটেন্যান্ট মুমিনুল ইসলাম বলেন, ‘বঙ্গোপসাগরে ঝড়ের কবলে পরে নিখোঁজ হওয়া ১৮১ জেলের তালিকা পেয়েছি। আরও নিখোঁজের সংবাদ পাচ্ছি। এ নিয়ে আমাদের বিভিন্ন স্টেশনের কোস্টগার্ড সদস্যরা সর্বোচ্চ খোঁজ খবর নিচ্ছে। আমরা উদ্ধার অভিযান শুরু করেছি।’
সাংবাদিক মো. ফজলে রাব্বি বলেন, `আমরা পেশাগত দায়িত্ব থেকে তথ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে সংবাদ প্রকাশ করেছি। এ মামলা হয়রানিমূলক এবং সাংবাদিকদের কণ্ঠরোধের চেষ্টা। অবিলম্বে এই হয়রানিমূলক মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানাচ্ছি।’
৫ মিনিট আগে৫ মিনিট ২১ সেকেন্ডের ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, শনিবার রাত ৯টার দিকে বুড়িরহাট উচ্চবিদ্যালয় মাঠে ভ্যানের ওপর শোয়া রুপলাল ও প্রদীপ লাল। ভ্যানটির তিন দিকে পুলিশ সদস্য। পুলিশ সদস্যরা হাত তুলে বাঁশিতে ফু দিয়ে লোকজনকে নিবৃত্ত করার চেষ্টা করছে। এতেই হৈ-চৈ বেড়ে যায়। পুলিশের সামনেই রুপলাল-প্রদীপকে মারধর শুর
১২ মিনিট আগেপানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) জানিয়েছে, সকালে ৬টায় পানির উচ্চতা ছিল ৫২ দশমিক ২২ মিটার, যা ছিল বিপৎসীমার ৭ সেন্টিমিটার ওপরে। সকাল ৯টার দিকে কিছুটা কমে তা এসে দাঁড়ায় বিপৎসীমার ৫ সেন্টিমিটার ওপরে। বিপৎসীমা অতিক্রম করায় ব্যারেজের ৪৪টি জলকপাট খুলে দেয়া হয়েছে।
৩৬ মিনিট আগেসরেজমিনে জানা যায়, থানচিতে মোট চারটি গণশৌচাগার রয়েছে। এর মধ্যে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) এবং বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের অর্থায়নে নির্মিত দুটি শৌচাগার ব্যবসায়ীরা ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করছেন। একটি শৌচাগার বন্যার পানিতে নষ্ট হয়ে গেছে এবং আরেকটি তালাবদ্ধ অবস্থায় পড়ে আছে।
৩৯ মিনিট আগে