কুমিল্লা প্রতিনিধি
কুমিল্লায় মাদকের টাকা জোগাড় করতে মাদকাসক্ত এক ব্যক্তি তাঁর স্ত্রীকে মাদক কারবারির হাতে তুলে দিয়েছেন বলে জানিয়েছে পুলিশ। পরে ওই গৃহবধূকে পালাক্রমে ধর্ষণের অভিযোগে থানায় মামলা হলে পুলিশ অভিযুক্ত তিনজনকে গ্রেপ্তার করে। আজ শনিবার দুপুরে গ্রেপ্তার তিনজনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
গতকাল শুক্রবার রাতে ভুক্তভোগী ওই নারীর মা বাদী হয়ে বরুড়া থানায় মামলাটি দায়ের করেন। জেলার বরুড়া উপজেলায় চাঞ্চল্যকর এ ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বরুড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রিয়াজ উদ্দিন চৌধুরী।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন বরুড়া উপজেলার শাকপুর গ্রামের মাদক কারবারি নুরুল ইসলাম নুরু, তাঁর সহযোগী মনির হোসেন ও মাহিন উদ্দিন।
পুলিশ ও স্থানীয়রা বলছে, গ্রেপ্তার নুরুর কাছে নিয়মিত মাদক সেবন করতেন ভুক্তভোগীর স্বামী। মাদকের টাকা বাকি পড়ায় ও পুনরায় মাদক সেবনের টাকার জন্য গত বুধবার স্ত্রীকে (দুই সন্তানের মা) কৌশলে মাদক কারবারি নুরুর হাতে তুলে দেন ভুক্তভোগীর স্বামী। এরপর নিজে ও পরবর্তী সময় দুজন সঙ্গীকে নিয়ে ওই নারীকে পালাক্রমে ধর্ষণ করে নুরুল ইসলাম নুরু। পরে বিষয়টি জানতে পেরে ভুক্তভোগীর বাবার বাড়ির লোকজন গতকাল রাতে থানায় গিয়ে অভিযোগ করেন। পরে রাতেই পুলিশ অভিযান চালিয়ে ওই তিনজনকে গ্রেপ্তার করে।
এ বিষয়ে ভুক্তভোগীর চাচা বলেন, ‘ছয় বছর আগে আমার ভাতিজির বিয়ে হয়। আমার ভাতিজি জামাই একজন মাদকাসক্ত। মাদকের টাকার জন্য সে মাদক কারবারির কাছে আমার ভাতিজিকে তুলে দিয়েছিল। পরে সে ধর্ষণের শিকার হয়।’
বরুড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রিয়াজ উদ্দিন চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মাদকের টাকার জন্য স্বামী তার স্ত্রীকে মাদক কারবারির হাতে তুলে দিলে ওই গৃহবধূ কয়েক দফা ধর্ষণের শিকার হন। এ বিষয়ে থানায় মামলা হলে শুক্রবার রাতে বরুড়া থানা-পুলিশ তিন আসামিকে গ্রেপ্তার করে।’
ওসি আরও বলেন, ‘শনিবার দুপুরে তাদের আদালতে পাঠানো হয়েছে। ভুক্তভোগী ওই নারীকে ডাক্তারি পরীক্ষা জন্য কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।’
কুমিল্লায় মাদকের টাকা জোগাড় করতে মাদকাসক্ত এক ব্যক্তি তাঁর স্ত্রীকে মাদক কারবারির হাতে তুলে দিয়েছেন বলে জানিয়েছে পুলিশ। পরে ওই গৃহবধূকে পালাক্রমে ধর্ষণের অভিযোগে থানায় মামলা হলে পুলিশ অভিযুক্ত তিনজনকে গ্রেপ্তার করে। আজ শনিবার দুপুরে গ্রেপ্তার তিনজনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
গতকাল শুক্রবার রাতে ভুক্তভোগী ওই নারীর মা বাদী হয়ে বরুড়া থানায় মামলাটি দায়ের করেন। জেলার বরুড়া উপজেলায় চাঞ্চল্যকর এ ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বরুড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রিয়াজ উদ্দিন চৌধুরী।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন বরুড়া উপজেলার শাকপুর গ্রামের মাদক কারবারি নুরুল ইসলাম নুরু, তাঁর সহযোগী মনির হোসেন ও মাহিন উদ্দিন।
পুলিশ ও স্থানীয়রা বলছে, গ্রেপ্তার নুরুর কাছে নিয়মিত মাদক সেবন করতেন ভুক্তভোগীর স্বামী। মাদকের টাকা বাকি পড়ায় ও পুনরায় মাদক সেবনের টাকার জন্য গত বুধবার স্ত্রীকে (দুই সন্তানের মা) কৌশলে মাদক কারবারি নুরুর হাতে তুলে দেন ভুক্তভোগীর স্বামী। এরপর নিজে ও পরবর্তী সময় দুজন সঙ্গীকে নিয়ে ওই নারীকে পালাক্রমে ধর্ষণ করে নুরুল ইসলাম নুরু। পরে বিষয়টি জানতে পেরে ভুক্তভোগীর বাবার বাড়ির লোকজন গতকাল রাতে থানায় গিয়ে অভিযোগ করেন। পরে রাতেই পুলিশ অভিযান চালিয়ে ওই তিনজনকে গ্রেপ্তার করে।
এ বিষয়ে ভুক্তভোগীর চাচা বলেন, ‘ছয় বছর আগে আমার ভাতিজির বিয়ে হয়। আমার ভাতিজি জামাই একজন মাদকাসক্ত। মাদকের টাকার জন্য সে মাদক কারবারির কাছে আমার ভাতিজিকে তুলে দিয়েছিল। পরে সে ধর্ষণের শিকার হয়।’
বরুড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রিয়াজ উদ্দিন চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মাদকের টাকার জন্য স্বামী তার স্ত্রীকে মাদক কারবারির হাতে তুলে দিলে ওই গৃহবধূ কয়েক দফা ধর্ষণের শিকার হন। এ বিষয়ে থানায় মামলা হলে শুক্রবার রাতে বরুড়া থানা-পুলিশ তিন আসামিকে গ্রেপ্তার করে।’
ওসি আরও বলেন, ‘শনিবার দুপুরে তাদের আদালতে পাঠানো হয়েছে। ভুক্তভোগী ওই নারীকে ডাক্তারি পরীক্ষা জন্য কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।’
রাজধানীর বিমানবন্দর রেলস্টেশন এলাকার নারীসহ সাত মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে সেনাবাহিনী। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন— মো. জয় (২০), খাদিজা (২১), আম্বিয়া (৪০), ফাতেমা (২১), পরিমনি (১৯), নাছরিন (২১) এবং সুমাইয়া (১৯)।
৪ ঘণ্টা আগেরিফাতের বাবা দুলাল শরীফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার শারীরিক অবস্থা খুবই খারাপ। আমার ছেলেকে যারা নির্মমভাবে হত্যা করেছে, জীবিত থাকতে এই হত্যাকাণ্ডের বিচার দেখে যেতে চাই। এত দিন হয়ে গেল, প্রধান আসামির ফাঁসির রায় এখনো কার্যকর করা হয়নি। আমি সরকারের কাছে প্রার্থনা জানাই, দ্রুত ফাঁসির রায় কার্যকর করার
৪ ঘণ্টা আগেপাহাড় ভ্রমণে পর্যটকদের মানতে হয় নানা নির্দেশনা। সঙ্গে জীবনরক্ষাকারী সামগ্রীর পাশাপাশি রাখতে হয় অভিজ্ঞ গাইড। আবহাওয়ার পূর্বাভাস জেনে ঘর থেকে বের হওয়ার দায়িত্ব সত্ত্বেও অনেকে তা না মেনেই পরিবার নিয়ে বের হন। এতে তাঁরা নিজেদের বিপদই ডেকে আনছেন, অনেক সময় হারাচ্ছেন প্রাণ। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, নিয়ম ন
৫ ঘণ্টা আগেজানা গেছে, মিয়ানমারের সরকারি বাহিনীর সঙ্গে সংঘাতের জন্য মিয়ানমারে বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর অস্ত্র কেনার জন্য টাকা দরকার। সেই টাকা জোগাড় করতে এপারে বাংলাদেশ সীমান্তে থাকা রোহিঙ্গা ও দেশি মাদক কারবারিদের কাছে অল্প দামে বিভিন্ন ধরনের মাদক বিক্রি করছে তারা। মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ অস্থিরতা বাড়ার সঙ্গে...
৫ ঘণ্টা আগে