সুজন পোদ্দার, কচুয়া (চাঁদপুর)
পুরোনো কার্ডধারী হয়েও স্মার্ট কার্ড না পাওয়ায় টিসিবি পণ্য থেকে বঞ্চিত হচ্ছে চাঁদপুরের কচুয়া উপজেলার ১৬ হাজার ১১০টি পরিবার। তাঁরা রমজান মাসেও পাচ্ছেন না স্বল্পমূল্যের টিসিবির পণ্য। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ভুক্তভোগীরা। বাধ্য হয়ে বাজারমূল্যে পণ্য কিনতে হচ্ছে পরিবারগুলোকে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কার্যালয় সূত্রে গেছে, উপজেলায় মোট টিসিবি কার্ডধারী ৩১ হাজার ৮৭০টি সুবিধাভোগী পরিবার রয়েছে। চলতি বছরের শুরুতে সুবিধাভোগী পরিবারগুলোর পুরোনো কার্ডগুলো নবায়ন করে স্মার্ট কার্ডে পরিবর্তিত করতে জমা নেওয়া হয়। এরপর দীর্ঘ ৬ মাস পেরিয়ে গেলেও সব স্মার্ট কার্ড আসেনি। মোট ২২ হাজার ৫৮৪টি স্মার্ট কার্ড পরিবর্তিত হয়ে এসেছে। তার মধ্যে এই পর্যন্ত ১৫ হাজার ৭৬০টি হাতে পেয়ে সুবিধাভোগী পরিবারগুলো টিসিবির পণ্য পেয়েছে। স্মার্ট কার্ড এখনো হাতে পায়নি ৬ হাজার ৮২৪টি সুবিধাভোগী পরিবার। এ ছাড়া পুরোনো তালিকা থেকে ৯ হাজার ২৮৬টি কার্ড বাদ পড়েছে। বিভিন্ন ত্রুটির কারণে ২০৫টি কার্ড এন্ট্রি দেওয়া হয়নি। বাকি ৯ হাজার ৮১টি স্মার্ট কার্ড পাঠানোর জন্য তথ্য পাঠানো হয়েছে।
ভুক্তভোগী কড়ইয়া ইউনিয়নের ডুমুরিয়া গ্রামের বাসিন্দা পুরোনো টিসিবি কার্ডধারী মো. হারুনুর রশিদ ও পৌরসভার বাসিন্দা সুজন ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘আগে সব সময় টিসিবির পণ্য পেতাম। পেয়ে সাশ্রয়ী মূল্যে চাল, ডাল, তেল, চিনি নিয়ে মাস চলে যেত। পরিবার নিয়ে সাচ্ছন্দ্যে ছিলাম। এখন দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে পরিবার-পরিজন নিয়ে খুবই কষ্টে আছি। তার মধ্যে আবার টিসিবি তালিকা থেকে বাদ পড়লাম। বাধ্য হয়ে বেশি দাম দিয়ে বাজার থেকে ছোলা, তেল, চিনি, চাল ও ডাল কিনলাম। কী কারণে টিসিবি তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হলো তার কারণ খুঁজে পাইনি। আমরা মধ্যবিত্ত পরিবার মহাবিপদের মধ্যে আছি, না পারি কইতে না পারি সইতে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মুহাম্মদ হেলাল চৌধুরী বলেন, ‘যাঁরা এখনো স্মার্ট কার্ড হাতে পাননি তাঁদের কার্ড প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। আমরা প্রিন্টেড কার্ড পাওয়া মাত্রই বিতরণ করব।’
পুরোনো কার্ডধারী হয়েও স্মার্ট কার্ড না পাওয়ায় টিসিবি পণ্য থেকে বঞ্চিত হচ্ছে চাঁদপুরের কচুয়া উপজেলার ১৬ হাজার ১১০টি পরিবার। তাঁরা রমজান মাসেও পাচ্ছেন না স্বল্পমূল্যের টিসিবির পণ্য। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ভুক্তভোগীরা। বাধ্য হয়ে বাজারমূল্যে পণ্য কিনতে হচ্ছে পরিবারগুলোকে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কার্যালয় সূত্রে গেছে, উপজেলায় মোট টিসিবি কার্ডধারী ৩১ হাজার ৮৭০টি সুবিধাভোগী পরিবার রয়েছে। চলতি বছরের শুরুতে সুবিধাভোগী পরিবারগুলোর পুরোনো কার্ডগুলো নবায়ন করে স্মার্ট কার্ডে পরিবর্তিত করতে জমা নেওয়া হয়। এরপর দীর্ঘ ৬ মাস পেরিয়ে গেলেও সব স্মার্ট কার্ড আসেনি। মোট ২২ হাজার ৫৮৪টি স্মার্ট কার্ড পরিবর্তিত হয়ে এসেছে। তার মধ্যে এই পর্যন্ত ১৫ হাজার ৭৬০টি হাতে পেয়ে সুবিধাভোগী পরিবারগুলো টিসিবির পণ্য পেয়েছে। স্মার্ট কার্ড এখনো হাতে পায়নি ৬ হাজার ৮২৪টি সুবিধাভোগী পরিবার। এ ছাড়া পুরোনো তালিকা থেকে ৯ হাজার ২৮৬টি কার্ড বাদ পড়েছে। বিভিন্ন ত্রুটির কারণে ২০৫টি কার্ড এন্ট্রি দেওয়া হয়নি। বাকি ৯ হাজার ৮১টি স্মার্ট কার্ড পাঠানোর জন্য তথ্য পাঠানো হয়েছে।
ভুক্তভোগী কড়ইয়া ইউনিয়নের ডুমুরিয়া গ্রামের বাসিন্দা পুরোনো টিসিবি কার্ডধারী মো. হারুনুর রশিদ ও পৌরসভার বাসিন্দা সুজন ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘আগে সব সময় টিসিবির পণ্য পেতাম। পেয়ে সাশ্রয়ী মূল্যে চাল, ডাল, তেল, চিনি নিয়ে মাস চলে যেত। পরিবার নিয়ে সাচ্ছন্দ্যে ছিলাম। এখন দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে পরিবার-পরিজন নিয়ে খুবই কষ্টে আছি। তার মধ্যে আবার টিসিবি তালিকা থেকে বাদ পড়লাম। বাধ্য হয়ে বেশি দাম দিয়ে বাজার থেকে ছোলা, তেল, চিনি, চাল ও ডাল কিনলাম। কী কারণে টিসিবি তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হলো তার কারণ খুঁজে পাইনি। আমরা মধ্যবিত্ত পরিবার মহাবিপদের মধ্যে আছি, না পারি কইতে না পারি সইতে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মুহাম্মদ হেলাল চৌধুরী বলেন, ‘যাঁরা এখনো স্মার্ট কার্ড হাতে পাননি তাঁদের কার্ড প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। আমরা প্রিন্টেড কার্ড পাওয়া মাত্রই বিতরণ করব।’
গত জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহ থেকে ভারী বৃষ্টির কারণে নোয়াখালীর আটটি উপজেলার বেশির ভাগ এলাকায় দেখা দেয় জলাবদ্ধতা। অব্যাহত বৃষ্টি ও পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা না থাকায় ডুবে যায় জেলার বিভিন্ন সড়ক, মহল্লা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। জেলার ১৭৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সেই জলাবদ্ধতা এখনো রয়ে গেছে। এক মাসের বেশি এই জলাবদ্ধতায়
২২ মিনিট আগেসরকারি কেনাকাটার ক্ষেত্রে যে ঠিকাদার সর্বনিম্ন দরে মালপত্র সরবরাহ করবেন, তাকেই কাজ দেওয়ার কথা। তবে উল্টো চিত্র দেখা যাচ্ছে রাজশাহী আঞ্চলিক দুগ্ধ ও গবাদি উন্নয়ন খামারে। এখানে সর্বনিম্ন নয়, যাঁরা সর্বোচ্চ দর দিয়েছেন—তাঁদেরই কাজ দেওয়া হয়েছে। এতে সরকারের প্রায় ৯২ লাখ টাকা বাড়তি খরচ হচ্ছে।
২৭ মিনিট আগেবিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) নিয়োগ-বাণিজ্যসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় সম্প্রতি কারাগারে যেতে হয়েছে সাবেক উপাচার্য আব্দুস সাত্তারকে। তবে এসব বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গঠিত তদন্ত কমিটি গত পাঁচ মাসেও কাজ
৩২ মিনিট আগেউড়োজাহাজের অনলাইন টিকিট বুকিংয়ে দেশের অন্যতম প্ল্যাটফর্ম ফ্লাইট এক্সপার্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সালমান বিন রশিদ শাহ সাইমের গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরের কচুয়ার মুরাদপুর গ্রামে। এই গ্রাম, উপজেলা, এমনকি পাশের ফরিদগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দাদের কাছ থেকেও তাঁরা টাকাপয়সা হাতিয়ে নিয়েছেন ব্যবসার নামে।
১ ঘণ্টা আগে