টুঙ্গিপাড়া (গোপালগঞ্জ) প্রতিনিধি
গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় বিএনপির নেতা-কর্মীদের ওপর হামলা ও ভাঙচুরের অভিযোগে আওয়ামী লীগ নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ সোমবার সকালে তাঁকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
এর আগে গতকাল রোববার রাতে উপজেলার কুশলী ইউনিয়নের নীলফা বাজার থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার মিজান সিকদার কুশলী ইউনিয়ন পরিষদের ৮ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।
টুঙ্গিপাড়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আহাম্মেদ আলী বিশ্বাস আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, বিএনপির নেতা-কর্মীদের ওপর হামলা ও ভাঙচুরের মামলায় মিজান সিকদার দুই নম্বর আসামি ছিলেন। রোববার রাতে তাঁকে আটক করে সোমবার সকালে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, গত ১৭ সেপ্টেম্বর রাতে টুঙ্গিপাড়া উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক মুক্তার হোসেন মিয়া বাদী হয়ে কুশলী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ইউপি চেয়ারম্যান বেলায়েত হোসেন সরদারসহ ৬১ জন আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের নামে মামলা করেন। মামলায় অজ্ঞাত আরও ১০০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
মামলার বিবরণী জানা গেছে, গত ১৩ সেপ্টেম্বর জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় সভাপতি এস এম জিলানীর গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া উপজেলার নিজ বাড়িতে আসার কর্মসূচি ছিল। ওই দিন বিকেল ৪টায় তাঁর গাড়িবহর সদর উপজেলার ঘোনাপাড়া পৌঁছালে আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীরা হামলা করেন। পরে তিনি গুরুতর আহত হয়ে ঢাকা ফিরে যান।
মামলায় আরও উল্লেখ করা হয়, কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এসএম জিলানীকে স্বাগত জানানোর জন্য টুঙ্গিপাড়ার কুশলী ইউনিয়নের নীলফা বাজারে অবস্থান করছিল বিএনপি নেতা-কর্মীরা। তখন ঘোনাপাড়ার ওই মারামারির ঘটনাটি জানাজানি হলে কুশলীর আওয়ামী লীগ নেতারা দেশীয় অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত হয়ে বিএনপি নেতা-কর্মীদের ওপর হামলা চালায়। এ ছাড়া এসএম জিলানীকে স্বাগত জানানোর তোরণ ফেস্টুন ভাঙচুর করে।
গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় বিএনপির নেতা-কর্মীদের ওপর হামলা ও ভাঙচুরের অভিযোগে আওয়ামী লীগ নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ সোমবার সকালে তাঁকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
এর আগে গতকাল রোববার রাতে উপজেলার কুশলী ইউনিয়নের নীলফা বাজার থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার মিজান সিকদার কুশলী ইউনিয়ন পরিষদের ৮ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।
টুঙ্গিপাড়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আহাম্মেদ আলী বিশ্বাস আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, বিএনপির নেতা-কর্মীদের ওপর হামলা ও ভাঙচুরের মামলায় মিজান সিকদার দুই নম্বর আসামি ছিলেন। রোববার রাতে তাঁকে আটক করে সোমবার সকালে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, গত ১৭ সেপ্টেম্বর রাতে টুঙ্গিপাড়া উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক মুক্তার হোসেন মিয়া বাদী হয়ে কুশলী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ইউপি চেয়ারম্যান বেলায়েত হোসেন সরদারসহ ৬১ জন আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের নামে মামলা করেন। মামলায় অজ্ঞাত আরও ১০০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
মামলার বিবরণী জানা গেছে, গত ১৩ সেপ্টেম্বর জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় সভাপতি এস এম জিলানীর গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া উপজেলার নিজ বাড়িতে আসার কর্মসূচি ছিল। ওই দিন বিকেল ৪টায় তাঁর গাড়িবহর সদর উপজেলার ঘোনাপাড়া পৌঁছালে আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীরা হামলা করেন। পরে তিনি গুরুতর আহত হয়ে ঢাকা ফিরে যান।
মামলায় আরও উল্লেখ করা হয়, কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এসএম জিলানীকে স্বাগত জানানোর জন্য টুঙ্গিপাড়ার কুশলী ইউনিয়নের নীলফা বাজারে অবস্থান করছিল বিএনপি নেতা-কর্মীরা। তখন ঘোনাপাড়ার ওই মারামারির ঘটনাটি জানাজানি হলে কুশলীর আওয়ামী লীগ নেতারা দেশীয় অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত হয়ে বিএনপি নেতা-কর্মীদের ওপর হামলা চালায়। এ ছাড়া এসএম জিলানীকে স্বাগত জানানোর তোরণ ফেস্টুন ভাঙচুর করে।
গত ২৮ জুলাই নাট্যকলা বিভাগের শিক্ষক নিয়োগের লিখিত, মৌখিক ও প্রেজেন্টেশন পরীক্ষায় তারা উত্তীর্ণ হন। পরে নিয়ম অনুযায়ী ডোপ টেস্টে অংশ নিলে দুজনের শরীরে গাঁজা জাতীয় মাদকের উপস্থিতি মেলে।
১ মিনিট আগেমুফিজুল হক সিকদার দীর্ঘদিন ধরে শারীরিক নানা জটিলতায় ভুগছিলেন। শুক্রবার (৮ আগস্ট) আসরের নামাজের পর রাউজান উপজেলার নোয়াজিশপুর ইউনিয়নের ফতেহনগর গ্রামের ফতেহ মোহাম্মদ সিকদার বাড়ি জামে মসজিদ প্রাঙ্গণে জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হবে।
৬ মিনিট আগেসুনামগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় ২ শিক্ষার্থীসহ ৩ জনের প্রাণ কেড়ে নেওয়া ঘাতক বাসচালককে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে সিলেটের বিশ্বনাথ উপজেলার লামাকাজি এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃত জাকির আলম (৩৫) সিলেটের বিশ্বনাথের...
১ ঘণ্টা আগেমাদারীপুর সদর, রাজৈর, কালকিনি, শিবচর ও ডাসার উপজেলায় কাগজে-কলমে ১৭টি নদনদী থাকলেও বর্তমানে দৃশ্যমান ১০টি। এর মধ্যে পদ্মা, পালরদী, আড়িয়াল খাঁ, ময়নাকাটা, বিষারকান্দি ও কুমার নদ উল্লেখযোগ্য। এসব নদনদী ঘিরে জেলার ৫ উপজেলায় ৩৪টি স্লুইস গেট নির্মাণ করা হয়েছিল। এর মধ্যে ২৯টি পুরোপুরি অকেজো, আর বাকি ৫টিও
১ ঘণ্টা আগে