ফেনী প্রতিনিধি
আধিপত্য বিস্তার নিয়ে ফেনীতে ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষ হয়েছে। এতে অন্তত ১৫ জন আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার রাতে শহরের মিজানপাড়া এলাকায় ওই ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আধিপত্য বিস্তার নিয়ে ফেনী জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি সাহেদ আকবর অভি ও পৌর স্বেচ্ছাসেবক লীগের যুগ্ম আহবায়ক আশ্রাফ হাসান মোহনের অনুসারীদের সঙ্গে জেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রবিউল হোসেন রবিনের অনুসারীদের সংঘর্ষ হয়েছে। ঘটনায় সাহেদ-মোহনের অনুসারী হামজা, রাহিম, শিহাব, অভিসহ ৭–৮ জন ও রবিন অনুসারীদের ৭–৮ আহত হয়েছে বলে দাবি করেছে উভয় পক্ষ। ফেনী জেনারেল হাসপাতালে আহত অন্যরা প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন বলে জানা যায়।
প্রত্যক্ষদর্শী ছাত্রলীগ কর্মী শাহাদাত হোসেন জানান, ‘ফেনী ডায়াবেটিস হাসপাতালের বিপরীত পাশের রাস্তায় ছাত্রলীগের ২০–২৫ কর্মী নিয়ে দাঁড়িয়ে কথা বলছিলেন। সাড়ে ৯টার দিকে জেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম আহবায়ক রবিউল হোসেন রবিনের নেতৃত্বে ৫০–৬০ জন আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে আমাদের ওপর হামলা চালায়।’
তিনি আরও বলেন, ‘ফেনী সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ফারদীন, ক্রীড়া সম্পাদক নোমান, পৌর ছাত্রলীগ সাংগঠনিক সম্পাদক হাসান, সদস্য শাফিন, প্রবাল মাহিসহ ৫০–৬০ জন দেশীয় অস্ত্র হাতে আমাদের ওপর অতর্কিত হামলা করে। এ সময় তারা ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে দেয়।’
পৌর স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা আশ্রাফ হাসান মোহন বলেন, ‘বিকালে অভি নামের এক ছাত্রলীগ কর্মীকে মারধর করে জেলা ছাত্রলীগ নেতা রবিনের অনুসারীরা। বিষয়টি জিজ্ঞেস করতে অভির সহকর্মীরা নাজির রোড এলাকায় গেলে তারা উল্টো আমাদের পাকড়াও করে। এরপর রবিনের নেতৃত্বে ৫০–৬০ জন অস্ত্রধারী মিজান রোড এলাকায় এসে আমার ছোট ভাইদের ওপর হামলা করে। এতে প্রায় ১৫ জন ছাত্রলীগ কর্মী আহত হয়।’
অভিযোগ অস্বীকার করে ফেনী জেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রবিউল হোসেন রবিন বলেন, ‘সংঘর্ষের সময় আমি উপস্থিত ছিলাম, এটা সত্য নয়। তবে গতকাল ফেনী সরকারি কলেজ মাঠ, পাঠানবাড়ি সড়ক, ও নাজির রোড এলাকায় একাধিকবার আমার ছোট ভাইদের ওপর ওরা হামলা করেছে। যার পরিপ্রেক্ষিতে মিজান রোডে দুই পক্ষের ধাওয়া, পাল্টা ধাওয়া হয়েছে বলে জেনেছি। এ সময় আমাদের ৭–৮ জন আহত হয়েছে।’
ফেনী জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি সাহেদ আকবর অভি বলেন, ‘সংঘর্ষের বিষয় কিছুই জানি না। একজন ছাত্রলীগ নেতা গুরুতর হামলার শিকার হয়ে গতকাল হাসপাতালে ভর্তির খবর শুনে তাঁকে দেখতে গিয়েছিলাম। আমার অনুসারী বা গ্রুপ কথাটা সত্য নয়।’ যারা এমন ঘটনা ঘটিয়েছে তাঁদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ও আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান তিনি।
ফেনী জেনারেল হাসপাতালের তত্বাবধায়ক আবুল খায়ের মিয়াজী জানান, সংঘর্ষে আহতরা প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরেছেন।
ফেনী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ শহীদুল ইসলাম চৌধুরী ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, সংঘর্ষের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়। এক পক্ষের দুজন আহত হওয়ায় তাদের চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত কেউ অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আধিপত্য বিস্তার নিয়ে ফেনীতে ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষ হয়েছে। এতে অন্তত ১৫ জন আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার রাতে শহরের মিজানপাড়া এলাকায় ওই ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আধিপত্য বিস্তার নিয়ে ফেনী জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি সাহেদ আকবর অভি ও পৌর স্বেচ্ছাসেবক লীগের যুগ্ম আহবায়ক আশ্রাফ হাসান মোহনের অনুসারীদের সঙ্গে জেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রবিউল হোসেন রবিনের অনুসারীদের সংঘর্ষ হয়েছে। ঘটনায় সাহেদ-মোহনের অনুসারী হামজা, রাহিম, শিহাব, অভিসহ ৭–৮ জন ও রবিন অনুসারীদের ৭–৮ আহত হয়েছে বলে দাবি করেছে উভয় পক্ষ। ফেনী জেনারেল হাসপাতালে আহত অন্যরা প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন বলে জানা যায়।
প্রত্যক্ষদর্শী ছাত্রলীগ কর্মী শাহাদাত হোসেন জানান, ‘ফেনী ডায়াবেটিস হাসপাতালের বিপরীত পাশের রাস্তায় ছাত্রলীগের ২০–২৫ কর্মী নিয়ে দাঁড়িয়ে কথা বলছিলেন। সাড়ে ৯টার দিকে জেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম আহবায়ক রবিউল হোসেন রবিনের নেতৃত্বে ৫০–৬০ জন আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে আমাদের ওপর হামলা চালায়।’
তিনি আরও বলেন, ‘ফেনী সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ফারদীন, ক্রীড়া সম্পাদক নোমান, পৌর ছাত্রলীগ সাংগঠনিক সম্পাদক হাসান, সদস্য শাফিন, প্রবাল মাহিসহ ৫০–৬০ জন দেশীয় অস্ত্র হাতে আমাদের ওপর অতর্কিত হামলা করে। এ সময় তারা ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে দেয়।’
পৌর স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা আশ্রাফ হাসান মোহন বলেন, ‘বিকালে অভি নামের এক ছাত্রলীগ কর্মীকে মারধর করে জেলা ছাত্রলীগ নেতা রবিনের অনুসারীরা। বিষয়টি জিজ্ঞেস করতে অভির সহকর্মীরা নাজির রোড এলাকায় গেলে তারা উল্টো আমাদের পাকড়াও করে। এরপর রবিনের নেতৃত্বে ৫০–৬০ জন অস্ত্রধারী মিজান রোড এলাকায় এসে আমার ছোট ভাইদের ওপর হামলা করে। এতে প্রায় ১৫ জন ছাত্রলীগ কর্মী আহত হয়।’
অভিযোগ অস্বীকার করে ফেনী জেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রবিউল হোসেন রবিন বলেন, ‘সংঘর্ষের সময় আমি উপস্থিত ছিলাম, এটা সত্য নয়। তবে গতকাল ফেনী সরকারি কলেজ মাঠ, পাঠানবাড়ি সড়ক, ও নাজির রোড এলাকায় একাধিকবার আমার ছোট ভাইদের ওপর ওরা হামলা করেছে। যার পরিপ্রেক্ষিতে মিজান রোডে দুই পক্ষের ধাওয়া, পাল্টা ধাওয়া হয়েছে বলে জেনেছি। এ সময় আমাদের ৭–৮ জন আহত হয়েছে।’
ফেনী জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি সাহেদ আকবর অভি বলেন, ‘সংঘর্ষের বিষয় কিছুই জানি না। একজন ছাত্রলীগ নেতা গুরুতর হামলার শিকার হয়ে গতকাল হাসপাতালে ভর্তির খবর শুনে তাঁকে দেখতে গিয়েছিলাম। আমার অনুসারী বা গ্রুপ কথাটা সত্য নয়।’ যারা এমন ঘটনা ঘটিয়েছে তাঁদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ও আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান তিনি।
ফেনী জেনারেল হাসপাতালের তত্বাবধায়ক আবুল খায়ের মিয়াজী জানান, সংঘর্ষে আহতরা প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরেছেন।
ফেনী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ শহীদুল ইসলাম চৌধুরী ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, সংঘর্ষের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়। এক পক্ষের দুজন আহত হওয়ায় তাদের চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত কেউ অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
চট্টগ্রাম নগরীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলের খবর পেয়ে অভিযানে গেলে পুলিশের এক কর্মকর্তাকে কুপিয়ে জখম করে দুর্বৃত্তরা। গতকাল সোমবার (১১ আগস্ট) দিবাগত রাত ১টার দিকে বন্দর থানার ঈশান মিস্ত্রির ঘাট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। আহত ওই পুলিশ কর্মকর্তা হলেন বন্দর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আবু সাঈদ ওরফে রানা।
২ মিনিট আগেউপমহাদেশের শাস্ত্রীয় সংগীতের অন্যতম পুরোধা পণ্ডিত অমরেশ রায় চৌধুরী আর নেই। আজ মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৯টায় রাজশাহী মহানগরীর রানীবাজার এলাকার নিজ বাসভবন ‘মোহিনী গার্ডেন’-এ তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। তাঁর বয়স হয়েছিল ৯৭ বছর। অমরেশ রায় চৌধুরী বাংলাদেশ টেলিভিশন ও বাংলাদেশ বেতারের শাস্ত্রীয় সংগীতশিল্পী ছিলেন
৩ মিনিট আগেযশোরের অভয়নগরে বিলের মধ্যে সড়কের পাশে অটো ভ্যানের এক চালকের লাশ পাওয়া গেছে। পুলিশের ধারণা, ভ্যান ছিনতাইয়ের উদ্দেশ্যে নির্জন জায়গায় নিয়ে তাঁকে শ্বাসরোধে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। নিহত চালকের নাম লিমন শেখ (২৫)। তিনি নওয়াপাড়া পৌর শহরের বুইকরা এলাকার কাসেম শেখের ছেলে।
৭ মিনিট আগেগত শনিবার (৯ আগস্ট) বিকেলে দিনেশ বেসরার খালাতো ভাইয়ের মেয়ের বিবাহের অনুষ্ঠানে মা-বাবার সঙ্গে পূর্ব জয়দেবপুর গ্রামে যায় শিশু লিলিসা। ওই দিন বিকেল ৫টার দিকে অনুষ্ঠানে থাকা অবস্থায় প্রতিবেশী ইলিজাস মার্ডি (প্রধান আসামি) শিশুটিকে দোকান থেকে কিছু কিনে দেওয়ার কথা বলে মায়ের কোল থেকে নিয়ে যান।
৯ মিনিট আগে