হাটহাজারী ও চন্দনাইশ (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
চট্টগ্রাম-খাগড়াছড়ি মহাসড়কের হাটহাজারীতে বাস-সিএনজিচালিত অটোরিকশার সংঘর্ষে জমজ দুই ভাইসহ একই পরিবারের সাতজন নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে তিন নারী, তিন শিশু ও একজন পুরুষ রয়েছেন। তাঁরা সবাই অটোরিকশাযোগে চট্টগ্রামের ফটিকছড়ির নানুপুর এলাকায় একটি অনুষ্ঠানে যাচ্ছিল।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে মহাসড়কের উপজেলার ৩ নং মির্জাপুর ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের চারিয়া এলাকার বোর্ড স্কুলসংলগ্ন ইজতেমার মাঠের সমানে এ দুর্ঘটনা ঘটে। এতে আরও বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন হাটহাজারী ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্সের সিনিয়র স্টেশন অফিসার মো. শাহজাহান। তিনি বলেন, চট্টগ্রাম-খাগড়াছড়ি মহাসড়কের ওই দুর্ঘটনার ঘটনাস্থলে গিয়ে সাতজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এরপর তাদের লাশ নাজিরহাট হাইওয়ে থানা-পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
দুর্ঘটনায় নিহতরা হলেনচন্দনাইশ উপজেলার মোহাম্মদপুর গ্রামের ধোপা পাড়া এলাকার মধ্যপ্রাচ্য প্রবাসী নারায়ণ দাশের স্ত্রী রিতা দাশ প্রকাশ মায়া (৩৫), তাঁর চার সন্তান শ্রাবন্তী দাশ (১৭), বর্ষা দাশ (১২), দ্বীপ দাশ (৫), দিগন্ত দাশ (৫)। এদের মধ্যে দ্বীপ ও দিগন্ত জমজ ভাই। এ ছাড়া নিহত রিতার ননদ চিনু বালা দাশ (৫০) ও নিহত রিতার ভাশুরের ছেলে বিপ্লব দাশ (২৭)।
ওই দুর্ঘটনায় তিনজন পথচারী গুরুতর আহত হয়। তারা হলেন-চন্দনাইশ উপজেলার মোহাম্মদপুর ধোপা পাড়া, দুলাল মাস্টারের বাড়ির শশীল দাশের ছেলে বাপ্পা দাশ (২৮), ফটিকছড়ির বারমাসিয়া বৈদ্যরহাট এলাকার নেপাল দের ছেলে বিপ্লব দে (২৪) ও নুরজাহান বেগম (৫৫)।
ফায়ার সার্ভিস ও হাইওয়ে পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, আজ মঙ্গলবার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে চট্টগ্রাম-খাগড়াছড়ি মহাসড়কের চারিয়া এলাকায় শহরগামী দ্রুতগতির পদক্ষেপ নামের একটি যাত্রীবাহী একটি বাসের সঙ্গে বিপরীত দিক থেকে আসা ফটিকছড়িগামী অপর একটি অটোরিকশাটির সংঘর্ষ হয়।
এতে অটোরিকশাটি অনেক দূরে গিয়ে ছিটকে পড়ে। অটোরিকশায় থাকায় আরোহীরা রাস্তার ওপর ছিটকে পড়েন। এ সময় তিনজন নারী, তিন শিশু ও একজন পুরুষ ঘটনাস্থলেই মারা যান।
নিহত রিতার ভাশুর সুনীল দাস জানান, রিতা তার ছেলেমেয়ে ও আত্মীয়স্বজনকে নিয়ে চট্টগ্রামের চন্দনাইশ উপজেলা থেকে ফটিকছড়িতে তার বাবার বাড়িতে যাচ্ছিল। গত এক মাস আগে তার দাদি মারা যান। আজ মঙ্গলবার ছিল তার শ্রাদ্ধ অনুষ্ঠান।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে নাজিরহাট হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আদিল মাহমুদ বলেন, খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে ময়নাতদন্তের জন্য লাশ চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়। এ ঘটনায় বাসটিকে জব্দ করা হয়েছে। তবে বাসটির চালক পালিয়ে গেছে।
এদিকে, দুর্ঘটনার কারণে মহাসড়কে প্রায় এক ঘণ্টা যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকে। ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এবিএম মশিউজ্জামান।
এরপর থানা-পুলিশের সহযোগিতায় ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা মরদেহ মহাসড়ক থেকে উদ্ধার করার পর মহাসড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক হয় বলে জানান হাটহাজারী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মনিরুজ্জামান।
চট্টগ্রাম-খাগড়াছড়ি মহাসড়কের হাটহাজারীতে বাস-সিএনজিচালিত অটোরিকশার সংঘর্ষে জমজ দুই ভাইসহ একই পরিবারের সাতজন নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে তিন নারী, তিন শিশু ও একজন পুরুষ রয়েছেন। তাঁরা সবাই অটোরিকশাযোগে চট্টগ্রামের ফটিকছড়ির নানুপুর এলাকায় একটি অনুষ্ঠানে যাচ্ছিল।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে মহাসড়কের উপজেলার ৩ নং মির্জাপুর ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের চারিয়া এলাকার বোর্ড স্কুলসংলগ্ন ইজতেমার মাঠের সমানে এ দুর্ঘটনা ঘটে। এতে আরও বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন হাটহাজারী ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্সের সিনিয়র স্টেশন অফিসার মো. শাহজাহান। তিনি বলেন, চট্টগ্রাম-খাগড়াছড়ি মহাসড়কের ওই দুর্ঘটনার ঘটনাস্থলে গিয়ে সাতজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এরপর তাদের লাশ নাজিরহাট হাইওয়ে থানা-পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
দুর্ঘটনায় নিহতরা হলেনচন্দনাইশ উপজেলার মোহাম্মদপুর গ্রামের ধোপা পাড়া এলাকার মধ্যপ্রাচ্য প্রবাসী নারায়ণ দাশের স্ত্রী রিতা দাশ প্রকাশ মায়া (৩৫), তাঁর চার সন্তান শ্রাবন্তী দাশ (১৭), বর্ষা দাশ (১২), দ্বীপ দাশ (৫), দিগন্ত দাশ (৫)। এদের মধ্যে দ্বীপ ও দিগন্ত জমজ ভাই। এ ছাড়া নিহত রিতার ননদ চিনু বালা দাশ (৫০) ও নিহত রিতার ভাশুরের ছেলে বিপ্লব দাশ (২৭)।
ওই দুর্ঘটনায় তিনজন পথচারী গুরুতর আহত হয়। তারা হলেন-চন্দনাইশ উপজেলার মোহাম্মদপুর ধোপা পাড়া, দুলাল মাস্টারের বাড়ির শশীল দাশের ছেলে বাপ্পা দাশ (২৮), ফটিকছড়ির বারমাসিয়া বৈদ্যরহাট এলাকার নেপাল দের ছেলে বিপ্লব দে (২৪) ও নুরজাহান বেগম (৫৫)।
ফায়ার সার্ভিস ও হাইওয়ে পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, আজ মঙ্গলবার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে চট্টগ্রাম-খাগড়াছড়ি মহাসড়কের চারিয়া এলাকায় শহরগামী দ্রুতগতির পদক্ষেপ নামের একটি যাত্রীবাহী একটি বাসের সঙ্গে বিপরীত দিক থেকে আসা ফটিকছড়িগামী অপর একটি অটোরিকশাটির সংঘর্ষ হয়।
এতে অটোরিকশাটি অনেক দূরে গিয়ে ছিটকে পড়ে। অটোরিকশায় থাকায় আরোহীরা রাস্তার ওপর ছিটকে পড়েন। এ সময় তিনজন নারী, তিন শিশু ও একজন পুরুষ ঘটনাস্থলেই মারা যান।
নিহত রিতার ভাশুর সুনীল দাস জানান, রিতা তার ছেলেমেয়ে ও আত্মীয়স্বজনকে নিয়ে চট্টগ্রামের চন্দনাইশ উপজেলা থেকে ফটিকছড়িতে তার বাবার বাড়িতে যাচ্ছিল। গত এক মাস আগে তার দাদি মারা যান। আজ মঙ্গলবার ছিল তার শ্রাদ্ধ অনুষ্ঠান।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে নাজিরহাট হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আদিল মাহমুদ বলেন, খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে ময়নাতদন্তের জন্য লাশ চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়। এ ঘটনায় বাসটিকে জব্দ করা হয়েছে। তবে বাসটির চালক পালিয়ে গেছে।
এদিকে, দুর্ঘটনার কারণে মহাসড়কে প্রায় এক ঘণ্টা যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকে। ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এবিএম মশিউজ্জামান।
এরপর থানা-পুলিশের সহযোগিতায় ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা মরদেহ মহাসড়ক থেকে উদ্ধার করার পর মহাসড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক হয় বলে জানান হাটহাজারী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মনিরুজ্জামান।
গাজীপুরের শ্রীপুরে ঘুমন্ত মাদকাসক্ত ছেলেকে ধারালো বটি দিয়ে গলা কেটে হত্যার পর থানায় এসে বৃদ্ধ বাবা আত্মসমর্পণ করেছেন। মাদকাসক্ত ছেলের অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে এঘটনা ঘটিয়েছেন বলে জানিয়েছেন বৃদ্ধ বাবা। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জয়নাল আবেদীন মণ্ডল।
২ মিনিট আগেগাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ীতে অবস্থিত তৈরি পোশাক কারখানা এম এম নিটওয়্যার ও মামুন নিটওয়্যার লিমিটেড শ্রমিক বিক্ষোভের মুখে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। আজ বুধবার সকাল ৮টায় শ্রমিকেরা কারখানার গেটে টানানো বন্ধ ঘোষণার নোটিশ দেখতে পান। নোটিশ দেখার পর শ্রমিকদের মধ্যে চাপা উত্তেজনা...
৪০ মিনিট আগেকারও হাতে খাতা, কারও বইয়ের ভাঁজে গুঁজে রাখা কলম। হঠাৎ হাওয়ার ঝাপটা এসে উড়িয়ে দেয় কাগজ। মাথায় হাত দিয়ে ধরে রাখতে হয় বই। শিক্ষক একটু থেমে যান। শব্দ থেমে যায়। কয়েক সেকেন্ড পরে আবারও
১ ঘণ্টা আগে২০০১ সালের ১৪ এপ্রিল রমনা বটমূলে পয়লা বৈশাখের অনুষ্ঠানে বোমা হামলার ঘটনা ঘটে। ওই হামলায় ঘটনাস্থলেই নয়জন নিহত হন। হাসপাতালে মারা যান আরও একজন। রমনা বটমূলে বোমা হামলার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় ২০১৪ সালের ২৩ জুন রায় দেন বিচারিক আদালত। রায়ে মুফতি হান্নানসহ আটজনের মৃত্যুদণ্ড এবং ছয়জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১ ঘণ্টা আগে