নাইক্ষ্যংছড়ি (বান্দরবান) প্রতিনিধি
নাইক্ষ্যংছড়ির পাহাড়ে পাহাড়ে এখন সোনালি ধানের ঝিলিক। জুম খেতে ধান কাটছেন জুমিয়ারা। মৌসুমের শেষের দিকে চাষ হওয়া অনেক জুম খেতের ধান পাকেনি এখনো।
কিন্তু অধিকাংশ পাহাড়ের চূড়ায় চূড়ায় পাকা ধান শোভা পাচ্ছে। সুবাস ছড়াচ্ছে জুমের ফসল। জুমচাষিরা দল বেঁধে ধান কেটে জুমঘরে তুলছে জুমের ফসল। সেই সব ধান আবার জুমেই মাড়াই করা হচ্ছে । আবার মাড়াইকৃত ধান থুরংয়ে করে বাড়ি নিয়ে যাচ্ছে জুমচাষিরা।
চাষিরা জানান, গত কয়েক বছরের তুলনায় এবার পাহাড়ে জুমের ফলন ভালো হয়েছে। ধান ছাড়াও জুমে হলুদ, মারফা, আদা, মরিচ, কচু, মিষ্টি কুমড়ো, তিল, ভুট্টা, বরবটিসহ প্রায় ৪০ জাতের সবজির চাষাবাদ হয়েছে নাইক্ষ্যংছড়ির জুম খেতে।
জুমের উৎপাদিত খাদ্যশস্য দিয়ে পরিবারের চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি জুমে উৎপাদিত সবজি ও কৃষিপণ্য বিক্রি করে জুমিয়াদের সংসার চলে।
নাইক্ষ্যংছড়ি কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, অনুকূল আবহাওয়া ও নিয়মিত পরিচর্যার কারণে এবার নাইক্ষ্যংছড়িতে জুমের ফলন ভালো হয়েছে। এখন চলছে ধান কাটার উৎসব।
নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার সোনাইছড়ি ইউনিয়নের জুমখোলার জুমচাষি আবদুল হাকিম জানান, এবার তাঁর জুমচাষ ভালো হয়েছে। এ ছাড়া জুম খেতে বিভিন্ন ধরনের সবজির চাষ করেছেন। তাতেও ফলন ভালো হয়েছে তাঁর। তাঁর ধারণা, গতবারের তুলনায় এবারও ভালো ফলন হয়েছে জুমে। তবে উন্নত বীজ পাননি। সার ও কীটনাশক প্রয়োগ করতে পারেননি সেই অর্থে। পারলে ফলন আরও বাড়ত।
বর্তমানে উপজেলার পাঁচ ইউনিয়ন নাইক্ষ্যংছড়ি সদর, সোনাইছড়ি, বাইশারী ও ঘুমধুমের পাহাড়ে পাহাড়ের জুমখেতের পাকা ধানে সোনালি রং ধারণ করেছে। একরপ্রতি ৫০–৭০ আরি ধান কম হচ্ছে বলে দাবি স্থানীয় অভিজ্ঞ মহলের।
নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা এনামুল হক জানান, এবারে নাইক্ষ্যংছড়িতে ৩০০ হেক্টর জুমচাষ করার কথা থাকলেও হয়েছে কম। লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হয়নি।
উপজেলার পাঁচ ইউনিয়নের যেসব পাহাড়ে জুমচাষ হতো, সেখানে অন্য বাগান হচ্ছে। জুমিয়ারাও আগ্রহ হারাচ্ছেন এই চাষে।
তার মতে, জুমে বিভিন্ন আধুনিক জাতের ধান ও সবজির বীজ রোপণ করলে জুমচাষিরা লাভবান হবেন।
অনেক জুমচাষি আধুনিক জাতের বীজ ব্যবহারে লাভবান হচ্ছেন। জুমচাষিদের আধুনিক পদ্ধতিতে জুমচাষের জন্য উৎসাহিত করছে সরকার।
নাইক্ষ্যংছড়ির পাহাড়ে পাহাড়ে এখন সোনালি ধানের ঝিলিক। জুম খেতে ধান কাটছেন জুমিয়ারা। মৌসুমের শেষের দিকে চাষ হওয়া অনেক জুম খেতের ধান পাকেনি এখনো।
কিন্তু অধিকাংশ পাহাড়ের চূড়ায় চূড়ায় পাকা ধান শোভা পাচ্ছে। সুবাস ছড়াচ্ছে জুমের ফসল। জুমচাষিরা দল বেঁধে ধান কেটে জুমঘরে তুলছে জুমের ফসল। সেই সব ধান আবার জুমেই মাড়াই করা হচ্ছে । আবার মাড়াইকৃত ধান থুরংয়ে করে বাড়ি নিয়ে যাচ্ছে জুমচাষিরা।
চাষিরা জানান, গত কয়েক বছরের তুলনায় এবার পাহাড়ে জুমের ফলন ভালো হয়েছে। ধান ছাড়াও জুমে হলুদ, মারফা, আদা, মরিচ, কচু, মিষ্টি কুমড়ো, তিল, ভুট্টা, বরবটিসহ প্রায় ৪০ জাতের সবজির চাষাবাদ হয়েছে নাইক্ষ্যংছড়ির জুম খেতে।
জুমের উৎপাদিত খাদ্যশস্য দিয়ে পরিবারের চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি জুমে উৎপাদিত সবজি ও কৃষিপণ্য বিক্রি করে জুমিয়াদের সংসার চলে।
নাইক্ষ্যংছড়ি কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, অনুকূল আবহাওয়া ও নিয়মিত পরিচর্যার কারণে এবার নাইক্ষ্যংছড়িতে জুমের ফলন ভালো হয়েছে। এখন চলছে ধান কাটার উৎসব।
নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার সোনাইছড়ি ইউনিয়নের জুমখোলার জুমচাষি আবদুল হাকিম জানান, এবার তাঁর জুমচাষ ভালো হয়েছে। এ ছাড়া জুম খেতে বিভিন্ন ধরনের সবজির চাষ করেছেন। তাতেও ফলন ভালো হয়েছে তাঁর। তাঁর ধারণা, গতবারের তুলনায় এবারও ভালো ফলন হয়েছে জুমে। তবে উন্নত বীজ পাননি। সার ও কীটনাশক প্রয়োগ করতে পারেননি সেই অর্থে। পারলে ফলন আরও বাড়ত।
বর্তমানে উপজেলার পাঁচ ইউনিয়ন নাইক্ষ্যংছড়ি সদর, সোনাইছড়ি, বাইশারী ও ঘুমধুমের পাহাড়ে পাহাড়ের জুমখেতের পাকা ধানে সোনালি রং ধারণ করেছে। একরপ্রতি ৫০–৭০ আরি ধান কম হচ্ছে বলে দাবি স্থানীয় অভিজ্ঞ মহলের।
নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা এনামুল হক জানান, এবারে নাইক্ষ্যংছড়িতে ৩০০ হেক্টর জুমচাষ করার কথা থাকলেও হয়েছে কম। লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হয়নি।
উপজেলার পাঁচ ইউনিয়নের যেসব পাহাড়ে জুমচাষ হতো, সেখানে অন্য বাগান হচ্ছে। জুমিয়ারাও আগ্রহ হারাচ্ছেন এই চাষে।
তার মতে, জুমে বিভিন্ন আধুনিক জাতের ধান ও সবজির বীজ রোপণ করলে জুমচাষিরা লাভবান হবেন।
অনেক জুমচাষি আধুনিক জাতের বীজ ব্যবহারে লাভবান হচ্ছেন। জুমচাষিদের আধুনিক পদ্ধতিতে জুমচাষের জন্য উৎসাহিত করছে সরকার।
‘বুধবার দিবাগত গভীর রাতে ৯ জনকে পুশ-ইন করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে নারী ও শিশুও রয়েছে। তাঁরা ভারতে শ্রমিক হিসেবে কাজ করতেন বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। কীভাবে তাঁদের পুশ-ইন করা হয়েছে, সে বিষয়ে এখনও বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যায়নি।’
১১ মিনিট আগে‘গ্রামের ছেলে হিসেবে এতোদিন ভালোই ছিলাম। কিন্তু তোদের মধ্যে কিছু কিছু লোক আমাকে ভালো হতে দিচ্ছে না। [শেখ হাসিনা] পালায় গিয়েছে তো কি হয়েছে। তবে মাথায় রাখিস, আমরা জায়গার মাল, জায়গাতেই বোসে আছি। ২০১৮ সালে তো হালকা হয়েছে। [ভবিষ্যতে ক্ষমতা পেলে ফিলিস্তিনের মতো হবে]।’
১৫ মিনিট আগেআহতরা হলেন—বাগেরহাটের ফকিরহাট উপজেলার কাটাখালি বেতাগা গ্রামের ফরিদ হোসেনের ছেলে মামুন (৩২) এবং যশোর সদর উপজেলার এড়েন্দা গ্রামের মৃত নুর ইসলামের ছেলে মাসুদ (৪৫)। আহতদের যশোর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তাঁদের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানিয়েছেন চিকিৎসক।
১ ঘণ্টা আগেগুরুতর আহত অবস্থায় তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ওই শিক্ষার্থীর নাম সাদ আহমেদ। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী এবং শহীদ সোহরাওয়ার্দী হলের ২৪৭ নম্বর কক্ষে থাকেন। তাঁর বাড়ি সিরাজগঞ্জ জেলায়।
১ ঘণ্টা আগে