রাঙামাটি প্রতিনিধি
কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আবদুর রাজ্জাক বলেছেন, ‘বিএনপি সব সময়ই চোরাগলি পথে ক্ষমতায় এসেছে। নির্বাচনে অংশগ্রহণ ছাড়া চোরাগলি পথে বিএনপিকে আর কখনো ক্ষমতায় আসতে দেওয়া হবে না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পার্বত্য অঞ্চলে শান্তি-স্থিতিশীলতা স্থাপন করেছেন এবং এই অঞ্চলের উন্নয়নে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। কাজেই পাহাড়ের উন্নয়ন অব্যাহত রাখতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ক্ষমতায় আনতে হবে।’
আজ বৃহস্পতিবার রাঙামাটি সদরের সাপছড়ি, কুতুকছড়ি ইউনিয়ন ও নানিয়ারচর উপজেলার বিভিন্ন কৃষি খামার ও বাগান পরিদর্শনের সময় কৃষকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, ‘ক্ষমতায় যাওয়ার একমাত্র পথ হলো নির্বাচন। আওয়ামী লীগ কোনো দিন নির্বাচন ছাড়া ক্ষমতায় আসেনি। আগামী নির্বাচন যথাসময়ে হবে, সুষ্ঠু ও সুন্দর হবে।’
সম্ভাবনাময় পার্বত্য অঞ্চলের কৃষিতে আধুনিক প্রযুক্তি সংযুক্ত করার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আগামীতে পার্বত্য চট্টগ্রাম হবে বাংলাদেশের কৃষি অর্থনৈতিক অঞ্চল। সেই লক্ষ্য নিয়েই এগিয়ে যাচ্ছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বর্তমান সরকার। আশা করছি, শিগগিরই এ ঘোষণা দেওয়া সম্ভব হবে। এ জন্য পার্বত্য অঞ্চলের কৃষকদের সনাতন পদ্ধতির জুমচাষ থেকে বের হয়ে আধুনিক ও উন্নত চাষাবাদের মাধ্যমে নিজেদের অর্থনৈতিক সচ্ছলতা বাড়াতে হবে।’
ড. আবদুর রাজ্জাক বলেন, ‘পার্বত্য চট্টগ্রামে কৃষিকে আরও কীভাবে এগিয়ে নেওয়া যায়-তা মাথায় রেখে সরকার কৃষি বিভাগকে ঢেলে সাজাতে চায়। সেই লক্ষ্যেই কৃষি মন্ত্রণালয়ের বিশেষজ্ঞ কর্মকর্তাদের নিয়ে আমার এ সফর। পাহাড়ে কৃষি খাতের উন্নয়নে পতিত জমিগুলোকে চাষাবাদের আওতায় আনার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ জন্য সরকারের পক্ষ থেকে কৃষকদের নানা রকম সহযোগিতা দেওয়া হচ্ছে। যাতে কৃষক নিজের প্রয়োজন মেটানোর পাশাপাশি কৃষি ফসল থেকে অর্জিত অর্থ দিয়ে জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন করতে পারেন।’
কৃষিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘দেশে ও আন্তর্জাতিক বাজারে কাজুবাদাম ও কফির চাষের বিশাল চাহিদা রয়েছে। দামও অনেক বেশি। সে জন্য এসব ফসলের চাষাবাদ ও প্রক্রিয়াজাত বাড়াতে হবে। পাহাড়ের বৃহৎ এলাকাজুড়ে এসব ফসল চাষের সম্ভাবনা অনেক। এসব ফসলের চাষ ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে দিতে পারলে পার্বত্য চট্টগ্রাম এলাকার অর্থনীতিতে বড় ধরনের বিপ্লব ঘটবে। পাহাড়ি এলাকায় মানুষের জীবনযাত্রার মান দ্রুত উন্নতি ঘটবে।’
এ সময় পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ে মন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং, খাদ্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির সভাপতি দীপংকর তালুকদার, পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান নিখিল কুমার চাকমা, সংসদ সদস্য বাসন্তি চাকমা, রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান অংসুইপ্রু চৌধুরী, কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিব ওয়াহিদা আক্তার, বিএআরসি নির্বাহী চেয়ারম্যান ড. শেখ বখতিয়ার, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর মহাপরিচালক বাদল চন্দ্র বিশ্বাস, জেলা প্রশাসক মো. মিজানুর রহমান, পুলিশ সুপার মীর আবু তৌহিদ উপস্থিত ছিলেন।
কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আবদুর রাজ্জাক বলেছেন, ‘বিএনপি সব সময়ই চোরাগলি পথে ক্ষমতায় এসেছে। নির্বাচনে অংশগ্রহণ ছাড়া চোরাগলি পথে বিএনপিকে আর কখনো ক্ষমতায় আসতে দেওয়া হবে না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পার্বত্য অঞ্চলে শান্তি-স্থিতিশীলতা স্থাপন করেছেন এবং এই অঞ্চলের উন্নয়নে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। কাজেই পাহাড়ের উন্নয়ন অব্যাহত রাখতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ক্ষমতায় আনতে হবে।’
আজ বৃহস্পতিবার রাঙামাটি সদরের সাপছড়ি, কুতুকছড়ি ইউনিয়ন ও নানিয়ারচর উপজেলার বিভিন্ন কৃষি খামার ও বাগান পরিদর্শনের সময় কৃষকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, ‘ক্ষমতায় যাওয়ার একমাত্র পথ হলো নির্বাচন। আওয়ামী লীগ কোনো দিন নির্বাচন ছাড়া ক্ষমতায় আসেনি। আগামী নির্বাচন যথাসময়ে হবে, সুষ্ঠু ও সুন্দর হবে।’
সম্ভাবনাময় পার্বত্য অঞ্চলের কৃষিতে আধুনিক প্রযুক্তি সংযুক্ত করার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আগামীতে পার্বত্য চট্টগ্রাম হবে বাংলাদেশের কৃষি অর্থনৈতিক অঞ্চল। সেই লক্ষ্য নিয়েই এগিয়ে যাচ্ছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বর্তমান সরকার। আশা করছি, শিগগিরই এ ঘোষণা দেওয়া সম্ভব হবে। এ জন্য পার্বত্য অঞ্চলের কৃষকদের সনাতন পদ্ধতির জুমচাষ থেকে বের হয়ে আধুনিক ও উন্নত চাষাবাদের মাধ্যমে নিজেদের অর্থনৈতিক সচ্ছলতা বাড়াতে হবে।’
ড. আবদুর রাজ্জাক বলেন, ‘পার্বত্য চট্টগ্রামে কৃষিকে আরও কীভাবে এগিয়ে নেওয়া যায়-তা মাথায় রেখে সরকার কৃষি বিভাগকে ঢেলে সাজাতে চায়। সেই লক্ষ্যেই কৃষি মন্ত্রণালয়ের বিশেষজ্ঞ কর্মকর্তাদের নিয়ে আমার এ সফর। পাহাড়ে কৃষি খাতের উন্নয়নে পতিত জমিগুলোকে চাষাবাদের আওতায় আনার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ জন্য সরকারের পক্ষ থেকে কৃষকদের নানা রকম সহযোগিতা দেওয়া হচ্ছে। যাতে কৃষক নিজের প্রয়োজন মেটানোর পাশাপাশি কৃষি ফসল থেকে অর্জিত অর্থ দিয়ে জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন করতে পারেন।’
কৃষিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘দেশে ও আন্তর্জাতিক বাজারে কাজুবাদাম ও কফির চাষের বিশাল চাহিদা রয়েছে। দামও অনেক বেশি। সে জন্য এসব ফসলের চাষাবাদ ও প্রক্রিয়াজাত বাড়াতে হবে। পাহাড়ের বৃহৎ এলাকাজুড়ে এসব ফসল চাষের সম্ভাবনা অনেক। এসব ফসলের চাষ ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে দিতে পারলে পার্বত্য চট্টগ্রাম এলাকার অর্থনীতিতে বড় ধরনের বিপ্লব ঘটবে। পাহাড়ি এলাকায় মানুষের জীবনযাত্রার মান দ্রুত উন্নতি ঘটবে।’
এ সময় পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ে মন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং, খাদ্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির সভাপতি দীপংকর তালুকদার, পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান নিখিল কুমার চাকমা, সংসদ সদস্য বাসন্তি চাকমা, রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান অংসুইপ্রু চৌধুরী, কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিব ওয়াহিদা আক্তার, বিএআরসি নির্বাহী চেয়ারম্যান ড. শেখ বখতিয়ার, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর মহাপরিচালক বাদল চন্দ্র বিশ্বাস, জেলা প্রশাসক মো. মিজানুর রহমান, পুলিশ সুপার মীর আবু তৌহিদ উপস্থিত ছিলেন।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
১ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে