নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান বলেছেন, আমাদের দেশে এত পর্দা, এত কিছুর পরেও দেশে কি ধর্ষণের মামলার অভাব আছে! এটি কি কমেছে! মনকে পবিত্র করতে না পারলে কোনো কিছুই হবে না। মন থেকে শয়তানকে দূর করতে হবে। তাহলেই সুস্থ মানসিকতা, প্রগতিশীল, অসাম্প্রদায়িক ও সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রিয় মানুষ হতে পারবেন।
বৃহস্পতিবার (২৫ জানুয়ারি) রাতে চট্টগ্রাম জেলা আইনজীবী সমিতির অডিটোরিয়ামে বিজয়া সম্মিলন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
সকলকে অসাম্প্রদায়িক চেতনার আহ্বান জানিয়ে প্রধান বিচারপতি বলেন, পাপের আস্তানা এখনো মানুষ, সমাজের মধ্যে রয়ে গেছে। দেবী দুর্গার আগমন ঘটেছিল খারাপের বিনাশ ও ভালোকে ধরে রাখার জন্য। আমরা সেটা করছি না। তিনি এই শিক্ষায় দিয়ে গেছেন যে তোমরা মানুষের কল্যাণ কর, খারাপকে বর্জন ও ভালোকে গ্রহণ কর। আসুন আমরা সকলে অসাম্প্রদায়িক চেতনায় নিজের বিবেক, নিজের হৃদয়কে পবিত্র ও সমৃদ্ধ করে তুলি।
চট্টগ্রামে সার্কিট বেঞ্চ স্থাপনের বিষয়ে প্রধান বিচারপতি বলেন, ‘সার্কিট বেঞ্চের দাবি দীর্ঘদিন আগে থেকে। ঢাকা থেকে চট্টগ্রামের দূরত্ব যত, ঢাকা থেকে পঞ্চগড়ের দূরত্ব তার চেয়ে কোনো অংশে কম না। কেন সার্কিট বেঞ্চ হল না, কেন সার্কিট বেঞ্চ হওয়া প্রয়োজন আমি আমার পূর্বসূরিদের কাছ থেকে জেনে তারপর এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেব।’
তিনি বলেন, আমার পূর্বে অনেকেই চিফ জাস্টিস হয়েছেন। তারা চট্টগ্রামে এসেছেন। আমি তাদের সঙ্গে কথা বলব। তারপর আমি আমার সিদ্ধান্ত জানাব।
এর আগে বিচারক সংকট ও মামলা জটের কথা তুলে ধরে চট্টগ্রাম মহানগর ও দায়রা জজ ড. বেগম জেবুন্নেসা বলেন, চট্টগ্রাম আদালতে ৪৪ হাজারের বেশি মামলা নিয়ে ১৫ জন মহানগর দায়রা জজ মামলা চালাচ্ছেন। ৬ জন মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ৫৪ হাজারের বেশি মামলা চালাচ্ছেন। এ সময় চট্টগ্রাম জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকও চট্টগ্রামে হাইকোর্টের সার্কিট বেঞ্চ স্থাপনের দাবি জানান। তার ভিত্তিতেই প্রধান বিচারপতি এসব কথা বলেন।
পরিষদের সভাপতি অ্যাডভোকেট তরুণ কিশোর দে এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন চট্টগ্রাম সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ আজিজ আহমদ ভূঞা, মহানগর দায়রা জজ ড. বেগম জেবুন্নেসা, বাংলাদেশ বার কাউন্সিল সদস্য অ্যাডভোকেট এ এস এম বদরুল আনোয়ার, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আবদুল নুর দুলাল, চট্টগ্রাম আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট নাজিম উদ্দিন চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট এ এস এম বজলুর রশীদ, পরিষদের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট নিখিল কুমার নাথ, সমন্বয়ক অ্যাডভোকেট বিবেকানন্দ চৌধুরী প্রমুখ।
প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান বলেছেন, আমাদের দেশে এত পর্দা, এত কিছুর পরেও দেশে কি ধর্ষণের মামলার অভাব আছে! এটি কি কমেছে! মনকে পবিত্র করতে না পারলে কোনো কিছুই হবে না। মন থেকে শয়তানকে দূর করতে হবে। তাহলেই সুস্থ মানসিকতা, প্রগতিশীল, অসাম্প্রদায়িক ও সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রিয় মানুষ হতে পারবেন।
বৃহস্পতিবার (২৫ জানুয়ারি) রাতে চট্টগ্রাম জেলা আইনজীবী সমিতির অডিটোরিয়ামে বিজয়া সম্মিলন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
সকলকে অসাম্প্রদায়িক চেতনার আহ্বান জানিয়ে প্রধান বিচারপতি বলেন, পাপের আস্তানা এখনো মানুষ, সমাজের মধ্যে রয়ে গেছে। দেবী দুর্গার আগমন ঘটেছিল খারাপের বিনাশ ও ভালোকে ধরে রাখার জন্য। আমরা সেটা করছি না। তিনি এই শিক্ষায় দিয়ে গেছেন যে তোমরা মানুষের কল্যাণ কর, খারাপকে বর্জন ও ভালোকে গ্রহণ কর। আসুন আমরা সকলে অসাম্প্রদায়িক চেতনায় নিজের বিবেক, নিজের হৃদয়কে পবিত্র ও সমৃদ্ধ করে তুলি।
চট্টগ্রামে সার্কিট বেঞ্চ স্থাপনের বিষয়ে প্রধান বিচারপতি বলেন, ‘সার্কিট বেঞ্চের দাবি দীর্ঘদিন আগে থেকে। ঢাকা থেকে চট্টগ্রামের দূরত্ব যত, ঢাকা থেকে পঞ্চগড়ের দূরত্ব তার চেয়ে কোনো অংশে কম না। কেন সার্কিট বেঞ্চ হল না, কেন সার্কিট বেঞ্চ হওয়া প্রয়োজন আমি আমার পূর্বসূরিদের কাছ থেকে জেনে তারপর এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেব।’
তিনি বলেন, আমার পূর্বে অনেকেই চিফ জাস্টিস হয়েছেন। তারা চট্টগ্রামে এসেছেন। আমি তাদের সঙ্গে কথা বলব। তারপর আমি আমার সিদ্ধান্ত জানাব।
এর আগে বিচারক সংকট ও মামলা জটের কথা তুলে ধরে চট্টগ্রাম মহানগর ও দায়রা জজ ড. বেগম জেবুন্নেসা বলেন, চট্টগ্রাম আদালতে ৪৪ হাজারের বেশি মামলা নিয়ে ১৫ জন মহানগর দায়রা জজ মামলা চালাচ্ছেন। ৬ জন মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ৫৪ হাজারের বেশি মামলা চালাচ্ছেন। এ সময় চট্টগ্রাম জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকও চট্টগ্রামে হাইকোর্টের সার্কিট বেঞ্চ স্থাপনের দাবি জানান। তার ভিত্তিতেই প্রধান বিচারপতি এসব কথা বলেন।
পরিষদের সভাপতি অ্যাডভোকেট তরুণ কিশোর দে এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন চট্টগ্রাম সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ আজিজ আহমদ ভূঞা, মহানগর দায়রা জজ ড. বেগম জেবুন্নেসা, বাংলাদেশ বার কাউন্সিল সদস্য অ্যাডভোকেট এ এস এম বদরুল আনোয়ার, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আবদুল নুর দুলাল, চট্টগ্রাম আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট নাজিম উদ্দিন চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট এ এস এম বজলুর রশীদ, পরিষদের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট নিখিল কুমার নাথ, সমন্বয়ক অ্যাডভোকেট বিবেকানন্দ চৌধুরী প্রমুখ।
তিনি টেকের বাজারে কাগজপত্র ফটোকপি করতে গেলে স্থানীয় বিএনপির কর্মী গিয়াস উদ্দিন দেওয়ান, তাঁর ছেলে রিয়াজুল ইসলাম জিসান এবং সহযোগী আজমাইন চৌধুরীসহ আরও তিন-চারজন মিলে তাঁর পথরোধ করে। একপর্যায়ে গিয়াস উদ্দিন বাঁশের লাঠি দিয়ে তাঁর মাথায় আঘাত করেন এবং অন্যরা এলোপাতাড়ি মারধর করেন। এতে তিনি গুরুতর আহত হন।
১ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে চাঁদা চেয়ে না পেয়ে বন্দুক দিয়ে গুলি করে হত্যার হুমকির অভিযোগে অস্ত্রধারী এক বিএনপি নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাতে তাঁকে উপজেলার সাদিপুর ইউনিয়নের আমগাঁও এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম শাহজাহান ভূঁইয়া।
১ ঘণ্টা আগে২২ জুন রাতে বিস্ফোরণের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত সাচড়া ইউনিয়নের দেউলা শিবপুর গ্রামের দুটি পরিবারের জন্য হাফিজ ইব্রাহিমের পক্ষ থেকে ২৩ জুন (সোমবার) সকালে এক লাখ টাকার আর্থিক সহায়তা প্রদান করে উপজেলা বিএনপি। মিছির কাজীর ছেলে মোজাম্মেলকে ৭০ হাজার ও আজাহার চৌকিদারকে ৩০ হাজার টাকা দেওয়া হয়।
১ ঘণ্টা আগেসাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ কে এম নূরুল হুদার সঙ্গে তাঁর আটকের আগে যেভাবে আচরণ করা হয়েছে, তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয় বলে মন্তব্য করেছেন স্বরাষ্ট্র ও কৃষি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
১ ঘণ্টা আগে