কক্সবাজার প্রতিনিধি
কক্সবাজারে উখিয়ার রোহিঙ্গা আশ্রয় শিবিরে পুলিশের সঙ্গে মিয়ানমারের সশস্ত্র গোষ্ঠী আরকান স্যালভেশন আর্মির (আরসা) মধ্যে গোলাগুলিতে আরসা কমান্ডার নিহত হয়েছেন। আজ বুধবার উপজেলার ঘোনার পাড়া ১৯ নম্বর ক্যাম্পের এ-৪ ব্লকে এ ঘটনা ঘটে। এ সময় ঘটনাস্থল থেকে একটি বিদেশি পিস্তল উদ্ধার করা হয়েছে।
রোহিঙ্গা আশ্রয় শিবিরের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা ৮ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) অধিনায়ক অতিরিক্ত ডিআইজি মো. আমির জাফর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
নিহত আব্দুল মোনাফ (২৫) উখিয়া উপজেলার ঘোনার পাড়া ১৯ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের এ-৪ ব্লকের বাসিন্দা আজিম উল্লাহর ছেলে।
তথ্য মতে, আব্দুল মোনাফ আরসার শীর্ষ সন্ত্রাসী ও গান কমান্ডার। তাঁর বিরুদ্ধে চারটি হত্যা ও একটি অস্ত্র মামলাসহ একাধিক মামলা রয়েছে। এসব মামলায় সে দীর্ঘদিন ধরে পলাতক ছিলেন।
এপিবিএনের অধিনায়ক মো. আমির জাফর আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বুধবার সকালে ১৯ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের এ-৪ ব্লকে মিয়ানমারের সন্ত্রাসী সংগঠন আরসার সন্ত্রাসীদের দু’পক্ষের মধ্যে গোলাগুলি শুরু হয়। খবর পেয়ে এপিবিএনের একটি দল ঘটনাস্থলে পৌঁছালে আরসা সন্ত্রাসীরা অতর্কিত গুলি ছুড়তে থাকে। আত্মরক্ষার্থে পুলিশও পাল্টা গুলি ছুড়ে।
এতে ত্রিমুখী গোলাগুলির একপর্যায়ে আরসা সন্ত্রাসীরা পিছু হটে। ঘটনাস্থলে একজনকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় পাওয়া যায়। পরে সেখানে তল্লাশি চালিয়ে একটি বিদেশি পিস্তল উদ্ধার করা হয়। গুলিবিদ্ধ ব্যক্তিকে উখিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘কী কারণে আরসা সন্ত্রাসীদের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। পুলিশ এ ব্যাপারে খোঁজ খবর নিচ্ছে। নিহতের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে।’
এর আগে গত সোমবার ভোরে উখিয়ার মধুরছড়া রোহিঙ্গা শিবিরে আরসা ও আরএসও সন্ত্রাসীদের মধ্যে সংঘর্ষে তিনজন নিহত হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অন্তত ২৫ জন খুন হয়েছেন।
কক্সবাজারে উখিয়ার রোহিঙ্গা আশ্রয় শিবিরে পুলিশের সঙ্গে মিয়ানমারের সশস্ত্র গোষ্ঠী আরকান স্যালভেশন আর্মির (আরসা) মধ্যে গোলাগুলিতে আরসা কমান্ডার নিহত হয়েছেন। আজ বুধবার উপজেলার ঘোনার পাড়া ১৯ নম্বর ক্যাম্পের এ-৪ ব্লকে এ ঘটনা ঘটে। এ সময় ঘটনাস্থল থেকে একটি বিদেশি পিস্তল উদ্ধার করা হয়েছে।
রোহিঙ্গা আশ্রয় শিবিরের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা ৮ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) অধিনায়ক অতিরিক্ত ডিআইজি মো. আমির জাফর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
নিহত আব্দুল মোনাফ (২৫) উখিয়া উপজেলার ঘোনার পাড়া ১৯ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের এ-৪ ব্লকের বাসিন্দা আজিম উল্লাহর ছেলে।
তথ্য মতে, আব্দুল মোনাফ আরসার শীর্ষ সন্ত্রাসী ও গান কমান্ডার। তাঁর বিরুদ্ধে চারটি হত্যা ও একটি অস্ত্র মামলাসহ একাধিক মামলা রয়েছে। এসব মামলায় সে দীর্ঘদিন ধরে পলাতক ছিলেন।
এপিবিএনের অধিনায়ক মো. আমির জাফর আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বুধবার সকালে ১৯ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের এ-৪ ব্লকে মিয়ানমারের সন্ত্রাসী সংগঠন আরসার সন্ত্রাসীদের দু’পক্ষের মধ্যে গোলাগুলি শুরু হয়। খবর পেয়ে এপিবিএনের একটি দল ঘটনাস্থলে পৌঁছালে আরসা সন্ত্রাসীরা অতর্কিত গুলি ছুড়তে থাকে। আত্মরক্ষার্থে পুলিশও পাল্টা গুলি ছুড়ে।
এতে ত্রিমুখী গোলাগুলির একপর্যায়ে আরসা সন্ত্রাসীরা পিছু হটে। ঘটনাস্থলে একজনকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় পাওয়া যায়। পরে সেখানে তল্লাশি চালিয়ে একটি বিদেশি পিস্তল উদ্ধার করা হয়। গুলিবিদ্ধ ব্যক্তিকে উখিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘কী কারণে আরসা সন্ত্রাসীদের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। পুলিশ এ ব্যাপারে খোঁজ খবর নিচ্ছে। নিহতের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে।’
এর আগে গত সোমবার ভোরে উখিয়ার মধুরছড়া রোহিঙ্গা শিবিরে আরসা ও আরএসও সন্ত্রাসীদের মধ্যে সংঘর্ষে তিনজন নিহত হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অন্তত ২৫ জন খুন হয়েছেন।
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের পর ডিসি রদবদল হলে সেই উদ্ধার করা জায়গা আরেক দখলদারের
২ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
২ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
২ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
২ ঘণ্টা আগে