প্রতিনিধি, সরাইল (ব্রাহ্মণবাড়িয়া)
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার পানিশ্বর ইউনিয়নের ৫ গ্রামের মানুষ মেঘনার ভাঙন আতঙ্কে দিন পার করছে। ইউনিয়নের শোলাবাড়ি, পালপাড়া, পানিশ্বর, শাখাইতি ও দেওবাড়িয়া গ্রামের দুই শতাধিক পরিবার মেঘনার ভাঙন আতঙ্কে আছে। গত প্রায় চার দশক ধরে গ্রামগুলোকে গ্রাস করেছে মেঘনা নদী। পানিশ্বর গ্রামের তিন–চতুর্থাংশ মেঘনার ভাঙনে বিলীন হয়ে গেছে। এভাবে ভাঙন অব্যাহত থাকলে পানিশ্বর বাজার, পানিশ্বর উচ্চবিদ্যালয়, শাখাইতি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও শোলাবাড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মেঘনার উদরে সম্পূর্ণ বিলীন হয়ে যাবে।
শুক্রবার সরেজমিনে দেখা যায়, মেঘনার ভাঙনে এরই মধ্যে বিলীন হয়ে গেছে পানিশ্বর গ্রামের তিনটি, শোলাবাড়ি গ্রামের নয়টি ও শাখাইতি গ্রামের ১৪টি চাতাল মিল। বাড়ি-ঘর হারিয়েছে শতাধিক পরিবার। অর্ধশতাধিক পরিবার আংশিক ভাঙনের শিকার হয়েছেন।
পানিশ্বর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য সুমন মুন্সি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গত তিন-চার বছরে নদীভাঙনের কারণে প্রায় ১০০ পরিবার গ্রাম ছেড়ে অন্যত্র চলে গেছে। আরও অনেকে গ্রাম ছেড়ে চলে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন।’
পানিশ্বর ইউপির চেয়ারম্যান দ্বীন ইসলাম মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নদী ভাঙনের ফলে অনেক চালকলের মালিক নিঃস্ব হয়ে গেছেন। এখনো ভাঙন চলছে। ভাঙন রোধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না। গ্রামগুলো রক্ষার জন্য এখানে স্থায়ী বাঁধ নির্মাণের দাবি জানাই।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আরিফুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পানিশ্বর ইউনিয়ন রক্ষায় স্থায়ী বাঁধ নির্মাণ খুবই জরুরি। শিগগিরই বালুর বস্তা ফেলে বর্ষার ভাঙন রোধের ব্যবস্থা করা হবে।’
পানি উন্নয়ন বোর্ডের ব্রাহ্মণবাড়িয়া কার্যালয়ের নির্বাহী প্রকৌশলী রঞ্জন কুমার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পানিশ্বর ইউনিয়নে মেঘনা নদী ভাঙনরোধে সেখানে ৮৮ কোটি টাকা ব্যয়ে বাঁধ নির্মাণের জন্য একটি প্রকল্প প্রস্তার ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। আশা করি, আগামী শুষ্ক মৌসুমে সেখানে কাজ শুরু করা যাবে। এ ছাড়া ভাঙন ঠেকাতে সাড়ে ১৩ হাজার বালুর বস্তা ফেলার অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। শিগগিরই সেখানে কাজ শুরু হবে।’
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার পানিশ্বর ইউনিয়নের ৫ গ্রামের মানুষ মেঘনার ভাঙন আতঙ্কে দিন পার করছে। ইউনিয়নের শোলাবাড়ি, পালপাড়া, পানিশ্বর, শাখাইতি ও দেওবাড়িয়া গ্রামের দুই শতাধিক পরিবার মেঘনার ভাঙন আতঙ্কে আছে। গত প্রায় চার দশক ধরে গ্রামগুলোকে গ্রাস করেছে মেঘনা নদী। পানিশ্বর গ্রামের তিন–চতুর্থাংশ মেঘনার ভাঙনে বিলীন হয়ে গেছে। এভাবে ভাঙন অব্যাহত থাকলে পানিশ্বর বাজার, পানিশ্বর উচ্চবিদ্যালয়, শাখাইতি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও শোলাবাড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মেঘনার উদরে সম্পূর্ণ বিলীন হয়ে যাবে।
শুক্রবার সরেজমিনে দেখা যায়, মেঘনার ভাঙনে এরই মধ্যে বিলীন হয়ে গেছে পানিশ্বর গ্রামের তিনটি, শোলাবাড়ি গ্রামের নয়টি ও শাখাইতি গ্রামের ১৪টি চাতাল মিল। বাড়ি-ঘর হারিয়েছে শতাধিক পরিবার। অর্ধশতাধিক পরিবার আংশিক ভাঙনের শিকার হয়েছেন।
পানিশ্বর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য সুমন মুন্সি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গত তিন-চার বছরে নদীভাঙনের কারণে প্রায় ১০০ পরিবার গ্রাম ছেড়ে অন্যত্র চলে গেছে। আরও অনেকে গ্রাম ছেড়ে চলে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন।’
পানিশ্বর ইউপির চেয়ারম্যান দ্বীন ইসলাম মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নদী ভাঙনের ফলে অনেক চালকলের মালিক নিঃস্ব হয়ে গেছেন। এখনো ভাঙন চলছে। ভাঙন রোধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না। গ্রামগুলো রক্ষার জন্য এখানে স্থায়ী বাঁধ নির্মাণের দাবি জানাই।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আরিফুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পানিশ্বর ইউনিয়ন রক্ষায় স্থায়ী বাঁধ নির্মাণ খুবই জরুরি। শিগগিরই বালুর বস্তা ফেলে বর্ষার ভাঙন রোধের ব্যবস্থা করা হবে।’
পানি উন্নয়ন বোর্ডের ব্রাহ্মণবাড়িয়া কার্যালয়ের নির্বাহী প্রকৌশলী রঞ্জন কুমার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পানিশ্বর ইউনিয়নে মেঘনা নদী ভাঙনরোধে সেখানে ৮৮ কোটি টাকা ব্যয়ে বাঁধ নির্মাণের জন্য একটি প্রকল্প প্রস্তার ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। আশা করি, আগামী শুষ্ক মৌসুমে সেখানে কাজ শুরু করা যাবে। এ ছাড়া ভাঙন ঠেকাতে সাড়ে ১৩ হাজার বালুর বস্তা ফেলার অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। শিগগিরই সেখানে কাজ শুরু হবে।’
কক্সবাজারের চকরিয়ায় বন্য হাতির পায়ে পিষ্ট হয়ে এক গৃহবধূ নিহত হয়েছেন। গতকাল সোমবার রাত ১০টার দিকে দক্ষিণ ছাইরাখালী গ্রামে কক্সবাজার উত্তর বন বিভাগের সংরক্ষিত বনে এ ঘটনা ঘটে। নিহত নারীর নাম ইসমত আরা (৩৪)। তিনি দক্ষিণ ছাইরাখালীর মোহাম্মদ আলমগীরের স্ত্রী ও চার সন্তানের জননী।
৯ মিনিট আগেরাজশাহীর বাগমারা উপজেলার তাহেরপুরে ৯ বছর বয়সী বাক্প্রতিবন্ধী এক পথশিশু ধর্ষণের শিকার হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। গতকাল সোমবার দিবাগত গভীর রাতে শিশুটিকে গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের ওয়ান-স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে (ওসিসি) ভর্তি করা হয়েছে। স্বজনেরা বলছেন,...
১ ঘণ্টা আগেএস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলম (এস আলম) ও তাঁর স্ত্রী ফারজানা পারভীনের নামে বিদেশে থাকা ২৫ কোম্পানির শেয়ার অবরুদ্ধ এবং এস আলমের নামে থাকা সাইপ্রাসের দোতলাবিশিষ্ট বাড়ি ক্রোকের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (২৪ জুন) ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোস
১ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহের ধোবাউড়া সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে অবৈধভাবে আনা কম্বলসহ পাঁচজনকে আটক করেছে পুলিশ। আজ মঙ্গলবার ভোররাত সাড়ে ৫টার দিকে কলসিন্দুর-দুধনই সড়কের দেউলা সেতু এলাকা থেকে পাঁচজনকে আটক করা হয়। এ সময় একটি করে প্রাইভেট কার ও কাভার্ড ভ্যান, ১৫০টি কম্বল, ছয়টি মোবাইল ফোন ও ১ লাখ ৪০ হাজার টাকা জব্দ করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে