কক্সবাজার প্রতিনিধি
ভারী বর্ষণে কক্সবাজারের মহেশখালীতে পাহাড় ধসে আব্দুস শুক্কুর (৬০) নামে এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। এ সময় তাঁর মেয়ে মোস্তফা খানম (২০) আহত হয়েছেন। আজ সোমবার উপজেলার কালারমার ছড়া ইউনিয়নের ঝাপুয়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
মহেশখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুকান্ত চক্রবর্তী এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রবল বর্ষণের সময় পাহাড় ভেঙে বাড়ির ভেতরে চাপা পড়েন বাবা ও মেয়ে। এতে ঘটনাস্থলে বাবা আব্দুস শুক্কুর মারা যান।
এর আগে গতকাল রোববার পেকুয়া উপজেলার শীলখালী ইউনিয়নের সেগুনবাগিচা এলাকায় পাহাড় ধসে মাটি চাপা পড়ে একই পরিবারের তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে জেলায় গত দুই মাসে পাহাড় ধসে ২১ জনের মৃত্যু হয়েছে।
লঘুচাপে প্রভাবে তিন দিন ধরে কক্সবাজারে ভারী বৃষ্টিপাত অব্যাহত আছে। সেই সঙ্গে সাগর উপকূল উত্তাল রয়েছে। এতে জেলা শহরসহ বিভিন্ন উপজেলায় পাহাড় ধসের ঝুঁকিতে আছেন লাখো মানুষ। সাগরে মাছ ধরার নৌযানকে গভীর সাগর থেকে উপকূলে আশ্রয়ে আসতে বলা হয়েছে।
স্থানীয় প্রশাসন পাহাড়ের পাদদেশে ঝুঁকিপূর্ণ বসবাস করা লোকজনকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরে আসতে নির্দেশনা দিয়ে প্রচারণা চালাচ্ছে। শনিবার রাত থেকে উখিয়া ও টেকনাফের রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরে অর্ধশতাধিক ভূমিধসের ঘটনা ঘটেছে বলে সূত্রে জানা গেছে।
আজ (সোমবার) ভোর থেকে ভারী বর্ষণ ও ঝোড়ো হাওয়ায় কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়কে ভেঙে পড়েছে বিদ্যুতের খুঁটি। এতে কয়েকঘন্টা যান চলাচল ব্যাহত হয়। পরে সেনাবাহিনীর সহায়তায় যানচলাচল স্বাভাবিক করা হয়।
কক্সবাজার বিদ্যুৎ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আবদুল কাদের গণি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঝোড়ো হাওয়ায় ২০টি বিদ্যুতের খুঁটি ভেঙে পড়ে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। ক্ষতিগ্রস্ত বিদ্যুৎ পুনঃ স্থাপনে কাজ করছে বিদ্যুৎ কর্মীরা।’
কক্সবাজার আবহাওয়া অফিসের সহকারী আবহাওয়াবিদ আবদুল হান্নান বলেন, ‘কক্সবাজার সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর সতর্কতা সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। সোমবার বেলা ১২টা পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় ১৫৫ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।’
ভারী বর্ষণে কক্সবাজারের মহেশখালীতে পাহাড় ধসে আব্দুস শুক্কুর (৬০) নামে এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। এ সময় তাঁর মেয়ে মোস্তফা খানম (২০) আহত হয়েছেন। আজ সোমবার উপজেলার কালারমার ছড়া ইউনিয়নের ঝাপুয়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
মহেশখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুকান্ত চক্রবর্তী এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রবল বর্ষণের সময় পাহাড় ভেঙে বাড়ির ভেতরে চাপা পড়েন বাবা ও মেয়ে। এতে ঘটনাস্থলে বাবা আব্দুস শুক্কুর মারা যান।
এর আগে গতকাল রোববার পেকুয়া উপজেলার শীলখালী ইউনিয়নের সেগুনবাগিচা এলাকায় পাহাড় ধসে মাটি চাপা পড়ে একই পরিবারের তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে জেলায় গত দুই মাসে পাহাড় ধসে ২১ জনের মৃত্যু হয়েছে।
লঘুচাপে প্রভাবে তিন দিন ধরে কক্সবাজারে ভারী বৃষ্টিপাত অব্যাহত আছে। সেই সঙ্গে সাগর উপকূল উত্তাল রয়েছে। এতে জেলা শহরসহ বিভিন্ন উপজেলায় পাহাড় ধসের ঝুঁকিতে আছেন লাখো মানুষ। সাগরে মাছ ধরার নৌযানকে গভীর সাগর থেকে উপকূলে আশ্রয়ে আসতে বলা হয়েছে।
স্থানীয় প্রশাসন পাহাড়ের পাদদেশে ঝুঁকিপূর্ণ বসবাস করা লোকজনকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরে আসতে নির্দেশনা দিয়ে প্রচারণা চালাচ্ছে। শনিবার রাত থেকে উখিয়া ও টেকনাফের রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরে অর্ধশতাধিক ভূমিধসের ঘটনা ঘটেছে বলে সূত্রে জানা গেছে।
আজ (সোমবার) ভোর থেকে ভারী বর্ষণ ও ঝোড়ো হাওয়ায় কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়কে ভেঙে পড়েছে বিদ্যুতের খুঁটি। এতে কয়েকঘন্টা যান চলাচল ব্যাহত হয়। পরে সেনাবাহিনীর সহায়তায় যানচলাচল স্বাভাবিক করা হয়।
কক্সবাজার বিদ্যুৎ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আবদুল কাদের গণি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঝোড়ো হাওয়ায় ২০টি বিদ্যুতের খুঁটি ভেঙে পড়ে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। ক্ষতিগ্রস্ত বিদ্যুৎ পুনঃ স্থাপনে কাজ করছে বিদ্যুৎ কর্মীরা।’
কক্সবাজার আবহাওয়া অফিসের সহকারী আবহাওয়াবিদ আবদুল হান্নান বলেন, ‘কক্সবাজার সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর সতর্কতা সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। সোমবার বেলা ১২টা পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় ১৫৫ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।’
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
১ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৫ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১৬ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
২০ মিনিট আগে