নোয়াখালী প্রতিনিধি
নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (নোবিপ্রবি) প্রশাসনিক ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আগুনে ওই ভবনের চতুর্থ তলার তিনটি কক্ষ পুড়ে গেছে। আগুনে এমআইএস কক্ষে থাকা অর্ধশতাধিক কম্পিউটার ও মূল্যবান কাগজপত্র পুড়ে ছাই হয়ে গেছে বলে জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। আজ শনিবার সকালে পাঁচতলাবিশিষ্ট প্রশাসনিক ভবনের চতুর্থ তলায় এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শনিবার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবন থেকে ধোঁয়া বের হতে দেখেন নিরাপত্তাকর্মী ও স্থানীয় লোকজন। পরে মাইজদী ফায়ার সার্ভিসের তিনটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে প্রায় আড়াই ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়। তবে এ সময় আগুনের ধোঁয়ায় অসুস্থ হয়ে পড়েন ফায়ার সার্ভিসের কয়েকজন সদস্য।
নোবিপ্রবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. দিদার-উল-আলম বিষয়টি নিশ্চিত করে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ধারণা করা হচ্ছে, শনিবার ভোরের কোনো এক সময় প্রশাসনিক ভবনের চতুর্থ তলায় এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। আগুনে ওই ভবনের এমআইএস ল্যাব, একটি ডিন কক্ষ ও বাংলা বিভাগের একটি কক্ষ পুড়ে যায়। এ সময় এমআইএস ল্যাবে থাকা অর্ধশতাধিক কম্পিউটার ও সবগুলো কক্ষে থাকা অফিশিয়াল প্রয়োজনীয় কাগজপত্র পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। প্রাথমিকভাবে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নির্দিষ্ট করা যায়নি।’
উপাচার্য জানান, অগ্নিকাণ্ডের ঘটনাটি তদন্ত করতে পাঁচ সদস্যবিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটির প্রধান করা হয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. নেওয়াজ মোহাম্মদ বাহাদুরকে। এ ছাড়া ওই কমিটিতে রয়েছেন ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তা ও বৈদ্যুতিক কর্মকর্তা।
মাইজদী ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার আফসার উদ্দিন বলেন, সকাল ৯টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আগুনের বিষয়টি আমাদের জানানো হয়। খবর পেয়ে আমাদের তিনটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়। তদন্তসাপেক্ষে আগুনের কারণ ও ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ জানা যাবে।
নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (নোবিপ্রবি) প্রশাসনিক ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আগুনে ওই ভবনের চতুর্থ তলার তিনটি কক্ষ পুড়ে গেছে। আগুনে এমআইএস কক্ষে থাকা অর্ধশতাধিক কম্পিউটার ও মূল্যবান কাগজপত্র পুড়ে ছাই হয়ে গেছে বলে জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। আজ শনিবার সকালে পাঁচতলাবিশিষ্ট প্রশাসনিক ভবনের চতুর্থ তলায় এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শনিবার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবন থেকে ধোঁয়া বের হতে দেখেন নিরাপত্তাকর্মী ও স্থানীয় লোকজন। পরে মাইজদী ফায়ার সার্ভিসের তিনটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে প্রায় আড়াই ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়। তবে এ সময় আগুনের ধোঁয়ায় অসুস্থ হয়ে পড়েন ফায়ার সার্ভিসের কয়েকজন সদস্য।
নোবিপ্রবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. দিদার-উল-আলম বিষয়টি নিশ্চিত করে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ধারণা করা হচ্ছে, শনিবার ভোরের কোনো এক সময় প্রশাসনিক ভবনের চতুর্থ তলায় এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। আগুনে ওই ভবনের এমআইএস ল্যাব, একটি ডিন কক্ষ ও বাংলা বিভাগের একটি কক্ষ পুড়ে যায়। এ সময় এমআইএস ল্যাবে থাকা অর্ধশতাধিক কম্পিউটার ও সবগুলো কক্ষে থাকা অফিশিয়াল প্রয়োজনীয় কাগজপত্র পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। প্রাথমিকভাবে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নির্দিষ্ট করা যায়নি।’
উপাচার্য জানান, অগ্নিকাণ্ডের ঘটনাটি তদন্ত করতে পাঁচ সদস্যবিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটির প্রধান করা হয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. নেওয়াজ মোহাম্মদ বাহাদুরকে। এ ছাড়া ওই কমিটিতে রয়েছেন ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তা ও বৈদ্যুতিক কর্মকর্তা।
মাইজদী ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার আফসার উদ্দিন বলেন, সকাল ৯টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আগুনের বিষয়টি আমাদের জানানো হয়। খবর পেয়ে আমাদের তিনটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়। তদন্তসাপেক্ষে আগুনের কারণ ও ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ জানা যাবে।
গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অপারেশন ডেভিলহান্ট পরিচালনা করে রাঙামাটি জেলা যুবলীগ নেতা মো মিজানুর রহমান মিজানকে গ্রেপ্তার করেছে রাঙামাটি কোতোয়ালি থানা-পুলিশ। গ্রেপ্তার মিজান রাঙামাটি জেলা যুবলীগের সহসাধারণ সম্পাদক ও রাঙামাটি আসবাবপত্র ব্যবসায়ী কল্যাণ সমবায় সমিতি লিমিটেডের সভাপতি।
৬ মিনিট আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ অংশের চট্টগ্রামমুখী সার্ভিস লেনে একটি যাত্রীবাহী বাস উল্টে গেছে। এতে চিটাগাংরোড থেকে মৌচাক এলাকা পর্যন্ত প্রায় ১.৫ কিলোমিটার সড়কে যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ভোর সাড়ে ৬টার দিকে মহাসড়কের আমিজউদদীন পেট্রল পাম্পের উল্টো পাশে চট্টগ্রামমুখী লেনে এ
১ ঘণ্টা আগেভোলার চরফ্যাশনে গ্রামীণ অবকাঠামো সংস্কারে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে নেওয়া ১৮৮টি প্রকল্প বাস্তবায়নে অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া গেছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে কাজ না করেই বরাদ্দের টাকা ও গম উত্তোলন করে আত্মসাৎ করা হয়েছে। কিছু কিছু জায়গায় নামমাত্র কাজ করা হয়েছে। এসব ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত এবং জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নে
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল।
৮ ঘণ্টা আগে