নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীসহ ৪৫৩ জনের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক দ্রব্য আইনের মামলায় আদালতে অভিযোগ গঠন করা হয়েছে।
গতকাল বুধবার চট্টগ্রাম অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালত-৭-এর বিচারক শামসুল আরেফীন এ আদেশ দেন বলে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীর আইনজীবী অ্যাডভোকেট মুফিজুল হক ভূঁইয়া জানান।
মফিজুল হক ভূঁইয়া বলেন, কোতোয়ালি থানার বিস্ফোরক মামলায় আজ (বুধবার) অভিযোগ গঠনের শুনানির দিন ধার্য ছিল। আসামিপক্ষ মামলা থেকে অব্যাহতি চেয়ে আবেদন করলে আদালত সেটি না মঞ্জুর করে অভিযোগ গঠন করেন। আগামী জুনে মামলার পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য করা হয়েছে।
মামলার বিবরণী থেকে জানা যায়, ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে ২০১৫ সালের ৫ জানুয়ারি চট্টগ্রাম নগরীর কাজীর দেউড়িতে সমাবেশ ডাকে ২০ দলীয় জোট। সমাবেশ চলাকালে ওইদিন পুলিশের সঙ্গে জোটের নেতাকর্মীদের ব্যাপক সংঘর্ষ হয়। সে সময় বেশকিছু যানবাহনে অগ্নিসংযোগ ও ভাংচুর করা হয়। সংঘর্ষের পর পুলিশ ঘটনাস্থলসহ বিভিন্ন জায়গা থেকে ৩০২ জনকে গ্রেফতার করে। পরে ৪৫৩ জনের বিরুদ্ধে কোতোয়ালি থানায় বিস্ফোরক আইনে মামলা করে।
এ মামলায় আমীর খসরু মাহমুদ ছাড়াও চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির সভাপতি জাফরুল ইসলাম চৌধুরী, নগর বিএনপির সভাপতি শাহাদাত হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক আবুল হাশেম, উত্তর জেলা সভাপতি আসলাম চৌধুরী, জামায়াতের সাবেক সংসদ সদস্য শাহজাহান চৌধুরীসহ বিএনপি-জামায়াতের ৪৫৩ নেতাকর্মীর নামে অভিযোগ গঠন করা হয়েছে।
এ বিষয়ে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির দপ্তরবিষয়ক সম্পাদক ইদ্রিস আলী বলেন, সরকার বিএনপির নেতা-কর্মীদের কারাগারে অন্তরীণ করতে আদালতকে ব্যবহার করছে। নির্বাচনের আগেও সরকার একই কাজ করেছে। এখনো তা জারি রেখেছে। গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের আন্দোলনে বিএনপির গণজোয়ারে সরকার ভীত। এ জন্য সব মিথ্যা মামলায় রাজনৈতিক হয়রানির উদ্দেশ্যে নেতাদের দ্রুত সাজা দেওয়ার পাঁয়তারা করছে সরকার।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীসহ ৪৫৩ জনের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক দ্রব্য আইনের মামলায় আদালতে অভিযোগ গঠন করা হয়েছে।
গতকাল বুধবার চট্টগ্রাম অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালত-৭-এর বিচারক শামসুল আরেফীন এ আদেশ দেন বলে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীর আইনজীবী অ্যাডভোকেট মুফিজুল হক ভূঁইয়া জানান।
মফিজুল হক ভূঁইয়া বলেন, কোতোয়ালি থানার বিস্ফোরক মামলায় আজ (বুধবার) অভিযোগ গঠনের শুনানির দিন ধার্য ছিল। আসামিপক্ষ মামলা থেকে অব্যাহতি চেয়ে আবেদন করলে আদালত সেটি না মঞ্জুর করে অভিযোগ গঠন করেন। আগামী জুনে মামলার পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য করা হয়েছে।
মামলার বিবরণী থেকে জানা যায়, ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে ২০১৫ সালের ৫ জানুয়ারি চট্টগ্রাম নগরীর কাজীর দেউড়িতে সমাবেশ ডাকে ২০ দলীয় জোট। সমাবেশ চলাকালে ওইদিন পুলিশের সঙ্গে জোটের নেতাকর্মীদের ব্যাপক সংঘর্ষ হয়। সে সময় বেশকিছু যানবাহনে অগ্নিসংযোগ ও ভাংচুর করা হয়। সংঘর্ষের পর পুলিশ ঘটনাস্থলসহ বিভিন্ন জায়গা থেকে ৩০২ জনকে গ্রেফতার করে। পরে ৪৫৩ জনের বিরুদ্ধে কোতোয়ালি থানায় বিস্ফোরক আইনে মামলা করে।
এ মামলায় আমীর খসরু মাহমুদ ছাড়াও চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির সভাপতি জাফরুল ইসলাম চৌধুরী, নগর বিএনপির সভাপতি শাহাদাত হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক আবুল হাশেম, উত্তর জেলা সভাপতি আসলাম চৌধুরী, জামায়াতের সাবেক সংসদ সদস্য শাহজাহান চৌধুরীসহ বিএনপি-জামায়াতের ৪৫৩ নেতাকর্মীর নামে অভিযোগ গঠন করা হয়েছে।
এ বিষয়ে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির দপ্তরবিষয়ক সম্পাদক ইদ্রিস আলী বলেন, সরকার বিএনপির নেতা-কর্মীদের কারাগারে অন্তরীণ করতে আদালতকে ব্যবহার করছে। নির্বাচনের আগেও সরকার একই কাজ করেছে। এখনো তা জারি রেখেছে। গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের আন্দোলনে বিএনপির গণজোয়ারে সরকার ভীত। এ জন্য সব মিথ্যা মামলায় রাজনৈতিক হয়রানির উদ্দেশ্যে নেতাদের দ্রুত সাজা দেওয়ার পাঁয়তারা করছে সরকার।
পাবনার ঈশ্বরদীর পদ্মা নদী এলাকায় মানুষের জানমাল রক্ষায় কাকন বাহিনীর প্রধানসহ অন্য সদস্যদের গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়েছেন উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সদস্যসচিব মেহেদী হাসান। আজ রোববার দুপুরে উপজেলার সাঁড়া ইউনিয়নের পদ্মা নদীর ঘাটে সংবাদ সম্মেলনে পুলিশ ও সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের প্রতি এ দাবি জানান তিনি...
৪ মিনিট আগেশেখ হাসিনার পরিবারের সদস্যদের নামে বরিশাল বিভাগের পাঁচটি কলেজের নাম পরিবর্তন করা হয়েছে। আজ রোববার শিক্ষা মন্ত্রণালয় এ-সংক্রান্ত নোটিশ জারি করেছে বলে জানায় বরিশাল শিক্ষা বোর্ড।
৭ মিনিট আগেজাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকসহ ১৯ জন কর্মকর্তাকে অবসর দেওয়া হয়েছে। তাঁদের চাকরিকাল ২৫ বছর হওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সংশোধিত চাকরিবিধি অনুযায়ী এই অবসর দেওয়া হয়।
৪০ মিনিট আগেবিষয়টি নিশ্চিত করে শিক্ষক মাহমুদুল হকের আইনজীবী শামীম আল মামুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জেলখানা থেকে মহানগর দায়রা জজকে জানানো হয়, মাহমুদুল হক খুব অসুস্থ। তারপর আমরা পুনরায় আবেদন করেছিলাম। পরে যুগ্ম মহানগর দায়রা জজ আদালত-১-এর বিচারক মোছা. মার্জিয়া খাতুন জামিন আবেদন মঞ্জুর করেন।’
১ ঘণ্টা আগে