চবি প্রতিনিধি
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) নির্মাণাধীন অতীশ দীপঙ্কর শ্রীজ্ঞান হলে চুরির ঘটনা ঘটেছে। এতে প্রায় ১৫ লাখ টাকার মালামাল খোয়া গেছে। তবে ঠিক কবে নাগাদ চুরি হয়েছে, তা নিশ্চিত করতে পারেননি হল কর্তৃপক্ষ। এ ছাড়া হলের নিরাপত্তায় কোনো প্রহরীও ছিল না।
রোববার (২৪ জুলাই) সন্ধ্যায় চুরির বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন হলটির প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. কুন্তল বড়ুয়া।
প্রভোস্ট বলেন, ‘গত বৃহস্পতিবার প্রকৌশল দপ্তর থেকে আমাকে বিষয়টি জানানো হয়। কী কী চুরি হয়েছে তার প্রাথমিক একটা তালিকা করেছি। থাই অ্যালুমিনিয়ামের গ্লাস, ১০-১২টার মতো বৈদ্যুতিক পাখা, বাথরুমের কলের ট্যাপ খুলে নিয়ে গেছে। মোট ১০-১৫ লাখ টাকার মালামাল চুরি গেছে বলে আমার ধারণা। আগামীকাল প্রকৌশল দপ্তর থেকে বিস্তারিত তালিকা দিলে প্রশাসনের কাছে জমা দিতে পারব।’
কুন্তল বড়ুয়া বলেন, ‘পরিদর্শন করে যেটা বুঝলাম, এই ঘটনা একদিনে হয়নি। আমি প্রায় প্রতিদিনই হল থেকে ঘুরে আসি। মাঝে নাটকের শো নিয়ে ১৬ জুন থেকে ২৬ জুন পর্যন্ত কলকাতায় ছিলাম। সে সময় এই ঘটনা ঘটে থাকতে পারে। কারণ, ইলেকট্রিক ওয়্যারিং, জানালার থাই অ্যালুমিনিয়াম বা এতগুলো ফ্যান খুলে ফেলা সময়সাপেক্ষ ব্যাপার। মাঝে কিছু আনসার রেখেছিলাম পাহারার জন্য। চুরির সময় তারা ছিল না বলে আমার ধারণা। এখনো বোধ হয় প্রহরীর দায়িত্বে কেউ নেই। তবে রেজিস্ট্রার, প্রক্টর যেহেতু বিষয়টি জেনেছেন, শিগগিরই ব্যবস্থা হয়ে যাবে।’
প্রভোস্ট বলেন, ‘আমি এই হলের প্রভোস্ট হয়েছি বটে, তবে প্রশাসনের পক্ষ থেকে আমাকে হল বুঝিয়ে দেওয়া হয়নি। প্রশাসন বুঝিয়ে দিতে পারেনি কারণ ঠিকাদার প্রশাসনকে এখনো বুঝিয়ে দেয়নি। তাই কাজটা প্রায় শেষ হয়েছে, আবার প্রায় শেষ হয়নি বলা যায়। এর মধ্যে এই ঘটনা ঘটে গেছে। এর দায় বা জবাবদিহি কাউকে না কাউকে করতে হবে। আমি বলেছি, কারও গাফিলতি বা কর্তব্যে অবহেলা থাকলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হোক।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক এস এম মনিরুল হাসান আজকের পত্রিকা’কে বলেন বলেন, ‘আমি ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখিনি। প্রভোস্ট আমাকে শুধু মৌখিকভাবে জানিয়েছেন চুরির ব্যাপারে। লিখিতভাবে কিছু জানাননি।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তা কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) মো. আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু হল বা অতীশ দীপঙ্কর হলের ওদিকে আমাদের কোনো নিরাপত্তা প্রহরী নেই। পাহারার জন্য লোক নিয়োগের ব্যাপারে আমাদের কখনো কোনো চিঠিও দেওয়া হয়নি।’
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) নির্মাণাধীন অতীশ দীপঙ্কর শ্রীজ্ঞান হলে চুরির ঘটনা ঘটেছে। এতে প্রায় ১৫ লাখ টাকার মালামাল খোয়া গেছে। তবে ঠিক কবে নাগাদ চুরি হয়েছে, তা নিশ্চিত করতে পারেননি হল কর্তৃপক্ষ। এ ছাড়া হলের নিরাপত্তায় কোনো প্রহরীও ছিল না।
রোববার (২৪ জুলাই) সন্ধ্যায় চুরির বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন হলটির প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. কুন্তল বড়ুয়া।
প্রভোস্ট বলেন, ‘গত বৃহস্পতিবার প্রকৌশল দপ্তর থেকে আমাকে বিষয়টি জানানো হয়। কী কী চুরি হয়েছে তার প্রাথমিক একটা তালিকা করেছি। থাই অ্যালুমিনিয়ামের গ্লাস, ১০-১২টার মতো বৈদ্যুতিক পাখা, বাথরুমের কলের ট্যাপ খুলে নিয়ে গেছে। মোট ১০-১৫ লাখ টাকার মালামাল চুরি গেছে বলে আমার ধারণা। আগামীকাল প্রকৌশল দপ্তর থেকে বিস্তারিত তালিকা দিলে প্রশাসনের কাছে জমা দিতে পারব।’
কুন্তল বড়ুয়া বলেন, ‘পরিদর্শন করে যেটা বুঝলাম, এই ঘটনা একদিনে হয়নি। আমি প্রায় প্রতিদিনই হল থেকে ঘুরে আসি। মাঝে নাটকের শো নিয়ে ১৬ জুন থেকে ২৬ জুন পর্যন্ত কলকাতায় ছিলাম। সে সময় এই ঘটনা ঘটে থাকতে পারে। কারণ, ইলেকট্রিক ওয়্যারিং, জানালার থাই অ্যালুমিনিয়াম বা এতগুলো ফ্যান খুলে ফেলা সময়সাপেক্ষ ব্যাপার। মাঝে কিছু আনসার রেখেছিলাম পাহারার জন্য। চুরির সময় তারা ছিল না বলে আমার ধারণা। এখনো বোধ হয় প্রহরীর দায়িত্বে কেউ নেই। তবে রেজিস্ট্রার, প্রক্টর যেহেতু বিষয়টি জেনেছেন, শিগগিরই ব্যবস্থা হয়ে যাবে।’
প্রভোস্ট বলেন, ‘আমি এই হলের প্রভোস্ট হয়েছি বটে, তবে প্রশাসনের পক্ষ থেকে আমাকে হল বুঝিয়ে দেওয়া হয়নি। প্রশাসন বুঝিয়ে দিতে পারেনি কারণ ঠিকাদার প্রশাসনকে এখনো বুঝিয়ে দেয়নি। তাই কাজটা প্রায় শেষ হয়েছে, আবার প্রায় শেষ হয়নি বলা যায়। এর মধ্যে এই ঘটনা ঘটে গেছে। এর দায় বা জবাবদিহি কাউকে না কাউকে করতে হবে। আমি বলেছি, কারও গাফিলতি বা কর্তব্যে অবহেলা থাকলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হোক।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক এস এম মনিরুল হাসান আজকের পত্রিকা’কে বলেন বলেন, ‘আমি ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখিনি। প্রভোস্ট আমাকে শুধু মৌখিকভাবে জানিয়েছেন চুরির ব্যাপারে। লিখিতভাবে কিছু জানাননি।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তা কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) মো. আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু হল বা অতীশ দীপঙ্কর হলের ওদিকে আমাদের কোনো নিরাপত্তা প্রহরী নেই। পাহারার জন্য লোক নিয়োগের ব্যাপারে আমাদের কখনো কোনো চিঠিও দেওয়া হয়নি।’
প্রায় ১৭০ বছর আগে বাংলাদেশে চায়ের চাষ শুরু হয়। পরে সময় যত পেরিয়েছে, চা-বাগানের সংখ্যা ও পরিধি বেড়েছে। কিন্তু বাগানের শ্রমিকদের জীবনমানের তেমন কোনো উন্নতি হয়নি। এখন বেকারত্বে জর্জরিত হয়ে আছে শ্রমিকদের পরিবারগুলো।
৪৩ মিনিট আগেশ্রমিকের হাতুড়ির আঘাতে ভাঙছে ইট, গড়ে উঠছে দালান, সেতু, রাস্তা। রোদ-বৃষ্টি মাথায় নিয়ে এই পরিশ্রমের কাজ করেও জোড়া লাগেনি তাঁদের ভাগ্য। এখান থেকে পাওয়া সামান্য আয়ে তাঁরা কোনোরকমে ধরে রেখেছেন সংসারের হাল।
১ ঘণ্টা আগেসড়কের গর্তে আটকে গেছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা। পেছনে তৈরি হয়েছে যানজট। পেছন থেকে কেউ জোরে হর্ন দিচ্ছে, আবার কেউ করছে গালাগাল। শেষমেশ কয়েকজন মিলে ধাক্কা দিয়ে ওঠাতে হয়েছে রিকশাটিকে। গত রোববার সকালে এমনটাই দেখা যায় রাজধানীর কারওয়ান বাজার থেকে হাতিরঝিল যাওয়ার সড়কে। সড়কটি পান্থপথ-তেজগাঁও লিংক রোড নামেও...
৯ ঘণ্টা আগেগাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ীতে মাসব্যাপী শুরু হয়েছে কুটিরশিল্প মেলা। ১৮ এপ্রিল শুরু হওয়া এ মেলায় হস্ত ও কুটিরশিল্পের কোনো পণ্য নেই। রয়েছে দুটি মিষ্টির দোকান, কয়েকটি ফুচকার স্টল, ভূতের বাড়ি জাদু প্রদর্শনী, সার্কাস, নাগরদোলা, স্লিপার, ওয়াটার বোট, লটারির টিকিট বিক্রির ১০-১২টি কাউন্টার ও লটারির ড্র...
৯ ঘণ্টা আগে